নেপাল-চীন বাণিজ্যের জন্য যৌথ উদ্যোগের ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করছে নেপাল
যথার্থ
ব্যাংকিং সুবিধাসহ দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য পরিচালনার জন্য নেপাল-চীন যৌথ
উদ্যোগে ব্যাংক প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেপাল সরকার। এ নিয়ে চীনা
কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা শুরু করেছে নেপাল।
গত বুধবার নেপাল চেম্বার অব কমার্সের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তদের সাথে মতবিনিময়কালে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থসচিব রাজন খানাল বলেন, এ ধরনের ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হলে এলসি খোলা সহজ হবে, আনুষ্ঠানিক বাণিজ্যে সহায়ক হবে।
তিনি বলেন, চীনের একটি ব্যাংক শিগগিরই নেপালে আসতে পারে। সরকারি মালিকানাধীন একটি ব্যাংকের সাথে যৌথ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠান সৃষ্টির সম্ভাবনাও আছে।
খানাল বলেন, দক্ষিণের সাথে বাণিজ্য স্থানীয় প্রকৃতির, কিন্তু উত্তরের সাথে বাণিজ্য হয় ব্যাংকিং চ্যানেলে। চীনা ব্যবসায়ীদের মূল্য পরিশোধের জন্য ব্যবসায়ীরা টিটি (টেলেক্স ট্রান্সফার) বা ড্রাফট ব্যবহার করে থাকেন। এলসি হলো রফতানিকারকদের অর্থ পরিশোধ করার জন্য অন্য কোনো দেশের কোনো ব্যাংককে আমদানিকারকদের কাছ থেকে দেয়া নির্দেশনা। অন্যদিকে টিটি হলো ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে অর্থ হস্তান্তর।
চলতি ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের প্রথম ১১ মাসে চীনের কাছ থেকে নেপাল ১৮৬.৬ বিলিয়ন রুপির পণ্য আমদানি করেছে। আর চীনে রফতানি করেছে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য।
খানাল বলেন, বেসরকারি খাতের সমস্যাগুলো সমাধানে সরকার খুবই আন্তরিক। সরকার উৎসাহ প্রদান ও কর ছাড় দিয়ে বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি উদ্যেক্তাদের হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেন, তবে সবসময় কর সুবিধা নিয়ে ব্যবসা করার কথা ভুলে যান। আমরা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ও দক্ষিণ এশিয়া অবাধ বাণিজ্য এলাকার সদস্য। বিদেশী পণ্য আমদানির কর ধীরে ধীরে কমে যাবে। ফলে আপনাদের মধ্যে প্রতিযোগিতায় থাকার অবস্থা সৃষ্টি করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, সত্যিকারের কাঁচামাল সৃষ্টির তালিকা তৈরির জন্য ব্যবসায়ী সংস্থার সাথে মতবিনিময় করতে চায় সরকার।
তার মতে, সরকার অভ্যন্তরীণ শিল্প ও পণ্য বিকাশ করতে চায়। কিন্তু কিছু উৎপাদিত পণ্য আসলে অন্য কোনো শিল্পের কাঁচামাল। ফলে ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকদের উদ্বেগ এড়ানো যায় না।
খানাল বলেন, স্থানীয় তৈরী পোশাকের জন্য ৫ ভাগ ইনসেনটিভ ও আমদানি করা বইয়ের ওপর ১০ ভাগ শুল্কের বিষয়টি নতুন করে বিবেচনা করা হবে না।
গত বুধবার নেপাল চেম্বার অব কমার্সের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তদের সাথে মতবিনিময়কালে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থসচিব রাজন খানাল বলেন, এ ধরনের ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হলে এলসি খোলা সহজ হবে, আনুষ্ঠানিক বাণিজ্যে সহায়ক হবে।
তিনি বলেন, চীনের একটি ব্যাংক শিগগিরই নেপালে আসতে পারে। সরকারি মালিকানাধীন একটি ব্যাংকের সাথে যৌথ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠান সৃষ্টির সম্ভাবনাও আছে।
খানাল বলেন, দক্ষিণের সাথে বাণিজ্য স্থানীয় প্রকৃতির, কিন্তু উত্তরের সাথে বাণিজ্য হয় ব্যাংকিং চ্যানেলে। চীনা ব্যবসায়ীদের মূল্য পরিশোধের জন্য ব্যবসায়ীরা টিটি (টেলেক্স ট্রান্সফার) বা ড্রাফট ব্যবহার করে থাকেন। এলসি হলো রফতানিকারকদের অর্থ পরিশোধ করার জন্য অন্য কোনো দেশের কোনো ব্যাংককে আমদানিকারকদের কাছ থেকে দেয়া নির্দেশনা। অন্যদিকে টিটি হলো ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে অর্থ হস্তান্তর।
চলতি ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের প্রথম ১১ মাসে চীনের কাছ থেকে নেপাল ১৮৬.৬ বিলিয়ন রুপির পণ্য আমদানি করেছে। আর চীনে রফতানি করেছে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য।
খানাল বলেন, বেসরকারি খাতের সমস্যাগুলো সমাধানে সরকার খুবই আন্তরিক। সরকার উৎসাহ প্রদান ও কর ছাড় দিয়ে বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি উদ্যেক্তাদের হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেন, তবে সবসময় কর সুবিধা নিয়ে ব্যবসা করার কথা ভুলে যান। আমরা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ও দক্ষিণ এশিয়া অবাধ বাণিজ্য এলাকার সদস্য। বিদেশী পণ্য আমদানির কর ধীরে ধীরে কমে যাবে। ফলে আপনাদের মধ্যে প্রতিযোগিতায় থাকার অবস্থা সৃষ্টি করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, সত্যিকারের কাঁচামাল সৃষ্টির তালিকা তৈরির জন্য ব্যবসায়ী সংস্থার সাথে মতবিনিময় করতে চায় সরকার।
তার মতে, সরকার অভ্যন্তরীণ শিল্প ও পণ্য বিকাশ করতে চায়। কিন্তু কিছু উৎপাদিত পণ্য আসলে অন্য কোনো শিল্পের কাঁচামাল। ফলে ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকদের উদ্বেগ এড়ানো যায় না।
খানাল বলেন, স্থানীয় তৈরী পোশাকের জন্য ৫ ভাগ ইনসেনটিভ ও আমদানি করা বইয়ের ওপর ১০ ভাগ শুল্কের বিষয়টি নতুন করে বিবেচনা করা হবে না।
No comments