ব্রাজিলে কারাগারে দাঙ্গা, নিহত ৫২, ১৬ জনের মুণ্ডচ্ছেদ
উত্তর
ব্রাজিলের পারা জেলায় কারাগারে দুই বিবদমান গোষ্ঠীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে
প্রাণ হারালেন ৫২ জন বন্দি। তাদের মধ্যে ১৬ জনকে মুণ্ডচ্ছেদ করে হত্যা করা
হয়েছে। জানা গেছে, দুই জন কারারক্ষীকে পণবন্দি রেখে কর্তৃপক্ষের উপর চাপ
তৈরি করে সংঘর্ষকারীরা। সোমবার সকালে এই তথ্য জানিয়েছে জেল কর্তৃপক্ষ।
ব্রাজিলে গত তিন দশক ধরে ক্রমেই বেড়ে চলেছে জেলবন্দির সংখ্যা। বর্তমানে এই দেশের কারাগারে বন্দি রয়েছেন প্রায় সাড়ে সাত লাখ অপরাধী, যা বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ। বন্দিদের মধ্যে তৈরি হয়েছে নানা গোষ্ঠী, যারা প্রায়ই নিজেদের মধ্যে রক্তাক্ত সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এর জেরে বহু বন্দি নিয়মিত প্রাণ হারায়। বন্দি অপরাধীদের প্রভাব জেলের চৌহদ্দি ছাড়িয়ে বাইরেও অবাধে বিরাজ করে, যা প্রশাসনের নাগালের বাইরে থেকে যায়।
ব্রাজিলের চরম দক্ষিণপন্থী প্রেসিডেন্ট খেয়ার বলসোনারো জানিয়েছেন, কারাগারের ভিতরের পরিস্থিতি কড়া হাতে সামলাতে হবে। পাশাপাশি, অপরাধীদের জন্য আরো বেশ কয়েকটি কারাগার তৈরির প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। তার এই নীতি বাস্তবে কতটা ফলপ্রসূ হবে, তাই নিয়ে সন্দেহ রয়ে গিয়েছে। উল্লেখ্য, ব্রাজিলের কারাগারগুলো মূলত জেলা স্তরে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে।
২০১৭ সালে তিন সপ্তাহ ধরে কারাগারের অন্দরে মারাত্মক হিংসার শিকার হন ১৫০ বন্দি। সেই সময় ব্রাজিলের দুই প্রধান মাদকচক্রের প্রচ্ছন্ন উস্কানিতে জেলের ভিতরে শুরু হয় তীব্র গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। গত মে মাসেও এমনই হিংসার কারণে প্রাণ হারান ১৫ জন বন্দি। মানাউস শহরের জেলে তাদের শ্বাসরোধ করে এবং টুথব্রাশ দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয়।
ব্রাজিলে গত তিন দশক ধরে ক্রমেই বেড়ে চলেছে জেলবন্দির সংখ্যা। বর্তমানে এই দেশের কারাগারে বন্দি রয়েছেন প্রায় সাড়ে সাত লাখ অপরাধী, যা বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ। বন্দিদের মধ্যে তৈরি হয়েছে নানা গোষ্ঠী, যারা প্রায়ই নিজেদের মধ্যে রক্তাক্ত সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এর জেরে বহু বন্দি নিয়মিত প্রাণ হারায়। বন্দি অপরাধীদের প্রভাব জেলের চৌহদ্দি ছাড়িয়ে বাইরেও অবাধে বিরাজ করে, যা প্রশাসনের নাগালের বাইরে থেকে যায়।
ব্রাজিলের চরম দক্ষিণপন্থী প্রেসিডেন্ট খেয়ার বলসোনারো জানিয়েছেন, কারাগারের ভিতরের পরিস্থিতি কড়া হাতে সামলাতে হবে। পাশাপাশি, অপরাধীদের জন্য আরো বেশ কয়েকটি কারাগার তৈরির প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। তার এই নীতি বাস্তবে কতটা ফলপ্রসূ হবে, তাই নিয়ে সন্দেহ রয়ে গিয়েছে। উল্লেখ্য, ব্রাজিলের কারাগারগুলো মূলত জেলা স্তরে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে।
২০১৭ সালে তিন সপ্তাহ ধরে কারাগারের অন্দরে মারাত্মক হিংসার শিকার হন ১৫০ বন্দি। সেই সময় ব্রাজিলের দুই প্রধান মাদকচক্রের প্রচ্ছন্ন উস্কানিতে জেলের ভিতরে শুরু হয় তীব্র গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। গত মে মাসেও এমনই হিংসার কারণে প্রাণ হারান ১৫ জন বন্দি। মানাউস শহরের জেলে তাদের শ্বাসরোধ করে এবং টুথব্রাশ দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয়।
No comments