পাকিস্তানে সাথে আলোচনার জন্য ভারতকে উদ্বুদ্ধ করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: বিশেষজ্ঞ অভিমত
পাকিস্তানের
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের যুক্তরাষ্ট্র সফরের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে
পররাষ্ট্র সম্পর্ক ও প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, পাকিস্তানের সাথে
আলোচনার ব্যাপারে ভারতকে উৎসাহিত করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।
এনএনআইয়ের সাথে আলাপকালে রোববার তারা বলেন, আফগানিস্তান নিয়ে পাকিস্তানের এ ধরনের কোন প্রতিশ্রুতি দেয়া উচিত নয়, যেটা তাদের সাধ্যের বাইরে, তবে সমঝোতার ব্যাপারে পাকিস্তান সহায়তাকারী হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমন্ত্রণে ২২-২৩ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। চার বছরের মধ্যে এটা এ ধরনের উচ্চ পর্যায়ের প্রথম সফর। আফগানিস্তানের সঙ্ঘাত এবং এর বিভিন্ন সম্ভাব্য সমাধানকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক গত ১০ বছরে অব্যাহতভাবে অবনতি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতেই পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো।
সাবেক রাষ্ট্রদূত মিয়া সানাউল্লাহ বলেছেন পাকিস্তান যতক্ষণ পর্যন্ত আফগানিস্তান ও সন্ত্রাসবাদের প্রশ্নে নিজেদের প্রতিশ্রুতি রাখতে পারবে, ততক্ষণ সম্পর্কটা ইতিবাচক থাকবে এবং সেটা আমাদের তহবিল পেতে সাহায্য করবে।
মিয়া সানা বলেন, “কাশ্মীরের ব্যাপারে ভারতের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের কোন সাহায্য করতে পারবে না। সর্বোচ্চ তারা ভারতকে আমাদের সাথে আলোচনায় বসার ব্যাপারে রাজি করাতে পারে। আলোচনা না করার চেয়ে আলোচনা শুরু করাটা অন্তত ভালো”।
তিনি বলেন, “দুই পক্ষ যখন মনে করবে যে তারা একে অন্যের স্বার্থকে সম্মান করছে এবং কারো জাতীয় স্বার্থকে আহত করছে না, তখন আস্থা তৈরি হবে। ওয়াশিংটনে ইমরান খান যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, সেটা যদি কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করেন তিনি, তাহলে এটা অবশ্যম্ভাবী যে, পাকিস্তানের প্রশংসা করবে যুক্তরাষ্ট্র”।
ইসলামাবাদ-ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক পাকিস্তান হাউজের সাথে জড়িত অবসরপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ইশফাক আহমেদ খাট্টাক বলেন, বহু মানুষ যেটার জন্য অপেক্ষা করছিলেন এবং অনেকেই যেটার আকাঙ্ক্ষা করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রীর সেই সফর পিটিআইয়ের জন্য বিশেষভাবে এবং সাধারণভাবে নিরপেক্ষ সবার জন্য একটা স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে এসেছে। আর বিরোধী পক্ষের জন্য এটা নেতিবাচক এবং ভারতের জন্য একটা বিস্ময় নিয়ে এসেছে।
খাট্টাক বলেন, “এখন পর্যন্ত ফলাফল যেটুকু দেখা গেছে এবং ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই আরও দেখা যাবে, তাতে করে এই সফর ক্ষমতাসীন দলের জন্য একটা ইতিবাচক শক্তি নিয়ে এসেছে। আমেরিকা প্রবাসী পাকিস্তানীরা যে সাড়া দিয়েছে, সেটা অনির্বচনীয় এবং বিরোধীদের জন্য এটা সম্ভবত একটা বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। তবে, এই ইতিবাচক অর্জনের জন্য বর্তমান নেতৃবৃন্দের কৃতিত্ব দেয়া যায়”।
এনএনআইয়ের সাথে আলাপকালে রোববার তারা বলেন, আফগানিস্তান নিয়ে পাকিস্তানের এ ধরনের কোন প্রতিশ্রুতি দেয়া উচিত নয়, যেটা তাদের সাধ্যের বাইরে, তবে সমঝোতার ব্যাপারে পাকিস্তান সহায়তাকারী হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমন্ত্রণে ২২-২৩ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। চার বছরের মধ্যে এটা এ ধরনের উচ্চ পর্যায়ের প্রথম সফর। আফগানিস্তানের সঙ্ঘাত এবং এর বিভিন্ন সম্ভাব্য সমাধানকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক গত ১০ বছরে অব্যাহতভাবে অবনতি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতেই পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো।
সাবেক রাষ্ট্রদূত মিয়া সানাউল্লাহ বলেছেন পাকিস্তান যতক্ষণ পর্যন্ত আফগানিস্তান ও সন্ত্রাসবাদের প্রশ্নে নিজেদের প্রতিশ্রুতি রাখতে পারবে, ততক্ষণ সম্পর্কটা ইতিবাচক থাকবে এবং সেটা আমাদের তহবিল পেতে সাহায্য করবে।
মিয়া সানা বলেন, “কাশ্মীরের ব্যাপারে ভারতের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের কোন সাহায্য করতে পারবে না। সর্বোচ্চ তারা ভারতকে আমাদের সাথে আলোচনায় বসার ব্যাপারে রাজি করাতে পারে। আলোচনা না করার চেয়ে আলোচনা শুরু করাটা অন্তত ভালো”।
তিনি বলেন, “দুই পক্ষ যখন মনে করবে যে তারা একে অন্যের স্বার্থকে সম্মান করছে এবং কারো জাতীয় স্বার্থকে আহত করছে না, তখন আস্থা তৈরি হবে। ওয়াশিংটনে ইমরান খান যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, সেটা যদি কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করেন তিনি, তাহলে এটা অবশ্যম্ভাবী যে, পাকিস্তানের প্রশংসা করবে যুক্তরাষ্ট্র”।
ইসলামাবাদ-ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক পাকিস্তান হাউজের সাথে জড়িত অবসরপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ইশফাক আহমেদ খাট্টাক বলেন, বহু মানুষ যেটার জন্য অপেক্ষা করছিলেন এবং অনেকেই যেটার আকাঙ্ক্ষা করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রীর সেই সফর পিটিআইয়ের জন্য বিশেষভাবে এবং সাধারণভাবে নিরপেক্ষ সবার জন্য একটা স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে এসেছে। আর বিরোধী পক্ষের জন্য এটা নেতিবাচক এবং ভারতের জন্য একটা বিস্ময় নিয়ে এসেছে।
খাট্টাক বলেন, “এখন পর্যন্ত ফলাফল যেটুকু দেখা গেছে এবং ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই আরও দেখা যাবে, তাতে করে এই সফর ক্ষমতাসীন দলের জন্য একটা ইতিবাচক শক্তি নিয়ে এসেছে। আমেরিকা প্রবাসী পাকিস্তানীরা যে সাড়া দিয়েছে, সেটা অনির্বচনীয় এবং বিরোধীদের জন্য এটা সম্ভবত একটা বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। তবে, এই ইতিবাচক অর্জনের জন্য বর্তমান নেতৃবৃন্দের কৃতিত্ব দেয়া যায়”।
No comments