ভারত অধিকৃত কাশ্মিরে আরো ১০,০০০ সেনা মোতায়েনে আতংক
অধিকৃত কাশ্মিরে নতুন করে ১০,০০০ সেনা মোতায়েন করেছে ভারত।
বিরোধপূর্ণ এই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যে ভারত আগে থেকেই পাঁচ লাখের বেশি সেনা মোতায়েন করে রেখেছে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার সময় এই অঞ্চলটি পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে। দুই দেশই পুরো কাশ্মিরের মালিকানা দাবি করছে। এ নিয়ে দেশ দুটির মধ্যে তিনটি যুদ্ধও হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কাশ্মির নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আবারো উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাছাড়া স্থানীয়দের আশংকা এতদিন কাশ্মির সংবিধানে যে বিশেষ মর্যাদা ভোগ করে আসছিলো কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী সরকার হয়তো তা বাতিল করতে পারে। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলছে।
কর্মকর্তারা বলছেন যে রাজ্যটিতে মোতায়েন সেনাদের কিছুটা স্বস্তি দিতে আরো ২০,০০০ সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা অফিসার বলেন, কোন সিদ্ধান্ত বা ঘটনার কারণে সম্ভাব্য বিক্ষোভ ঠেকাতে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তিনি বিস্তারিত আর কিছু বলেননি।
তবে তিনি উল্লেখ করেন যে, কাশ্মিরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এমনভাবে সাজানো হচ্ছে যা আগে কখনো হয়নি।
স্থানীয়রা আশংকা করছে মোদি সরকার সংবিধানের ধারা ৩৫এ বাতিল করবে, যাতে বাইরে থেকে লোকজন এসে সেখানে বসতিস্থাপন ও জমিজমা কিনতে পারে।
বিরোধপূর্ণ এই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যে ভারত আগে থেকেই পাঁচ লাখের বেশি সেনা মোতায়েন করে রেখেছে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার সময় এই অঞ্চলটি পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে। দুই দেশই পুরো কাশ্মিরের মালিকানা দাবি করছে। এ নিয়ে দেশ দুটির মধ্যে তিনটি যুদ্ধও হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কাশ্মির নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আবারো উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাছাড়া স্থানীয়দের আশংকা এতদিন কাশ্মির সংবিধানে যে বিশেষ মর্যাদা ভোগ করে আসছিলো কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী সরকার হয়তো তা বাতিল করতে পারে। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলছে।
কর্মকর্তারা বলছেন যে রাজ্যটিতে মোতায়েন সেনাদের কিছুটা স্বস্তি দিতে আরো ২০,০০০ সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা অফিসার বলেন, কোন সিদ্ধান্ত বা ঘটনার কারণে সম্ভাব্য বিক্ষোভ ঠেকাতে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তিনি বিস্তারিত আর কিছু বলেননি।
তবে তিনি উল্লেখ করেন যে, কাশ্মিরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এমনভাবে সাজানো হচ্ছে যা আগে কখনো হয়নি।
স্থানীয়রা আশংকা করছে মোদি সরকার সংবিধানের ধারা ৩৫এ বাতিল করবে, যাতে বাইরে থেকে লোকজন এসে সেখানে বসতিস্থাপন ও জমিজমা কিনতে পারে।
No comments