ইরানি মিসাইলে কুপোকাত, মার্কিন ড্রোন কেনা নিয়ে ধন্দে ভারত
গত ২০ জুন আমেরিকার অত্যাধুনিক ‘আর কিউ-৪
গ্লোবাল হক’ ড্রোনকে ধ্বংস করেছিল ইরান। সেই ঘটনাই ধন্দ বাড়িয়েছে
নয়াদিল্লির। কারণ, ভারতের স্থল, নৌ এবং আকাশ–তিন বাহিনীতেই আমেরিকার কাছ
থেকে ড্রোন কেনার তোড়জোড় চলছে।
সব মিলিয়ে ৩০ মার্কিন সশস্ত্র ড্রোনের জন্য ভারত ব্যয় করতে চলেছে ছ’শো কোটি মার্কিন ডলার। বিশেষ করে, ভারতের বায়ু এবং স্থলসেনার জন্য যেখানে ১০টি করে ‘প্রিডেটর বি’ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা চলছে, সেখানেই নৌসেনার জন্য ক্রয় করার কথা বেশি দূরত্বের নজরদারি ড্রোনের। কিন্তু ইরানের এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে সম্প্রতি আমেরিকার ‘আর কিউ-৪ গ্লোবাল হক’ ড্রোনের ধ্বংস হয়ে যাওয়ার ঘটনা, সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার ব্যাপারে ধন্দে ফেলেছে ভারতকে। আমেরিকার কাছ থেকে এই ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করে থাকলেও এখন দু’বার ভাবছে ভারত।
ইতিমধ্যেই মার্কিন ড্রোনের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনা। আইএএফের প্রশ্ন, আমেরিকার এই ড্রোন পাক অধিকৃত কাশ্মীর বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার মতো উত্তেজনাপ্রবণ এলাকায় আদৌ কাজ করতে পারবে তো? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উচ্চপদস্থ এক সেনা আধিকারিকের কথায়, “আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইরাক এবং সিরিয়ার আকাশে আমেরিকার সশস্ত্র ড্রোন সফলভাবে কাজ করতে পারে কারণ সেখানকার আকাশে ওড়ার অধিকার তাদের আছে। এর মধ্যে একমাত্র পাকিস্তানই এমন দেশ, যাদের পাল্টা আঘাত করার ক্ষমতা আছে। যদিও এটাও ঠিক যে, আমেরিকার ড্রোনকে ধ্বংস করে নামানোর আগে তারা দু’বার নয়। একশোবার ভাববে।” পাশাপাশি ড্রোনের মূল্যও চিন্তায় ফেলেছে ভারতকে।
সব মিলিয়ে ৩০ মার্কিন সশস্ত্র ড্রোনের জন্য ভারত ব্যয় করতে চলেছে ছ’শো কোটি মার্কিন ডলার। বিশেষ করে, ভারতের বায়ু এবং স্থলসেনার জন্য যেখানে ১০টি করে ‘প্রিডেটর বি’ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা চলছে, সেখানেই নৌসেনার জন্য ক্রয় করার কথা বেশি দূরত্বের নজরদারি ড্রোনের। কিন্তু ইরানের এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে সম্প্রতি আমেরিকার ‘আর কিউ-৪ গ্লোবাল হক’ ড্রোনের ধ্বংস হয়ে যাওয়ার ঘটনা, সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার ব্যাপারে ধন্দে ফেলেছে ভারতকে। আমেরিকার কাছ থেকে এই ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করে থাকলেও এখন দু’বার ভাবছে ভারত।
ইতিমধ্যেই মার্কিন ড্রোনের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনা। আইএএফের প্রশ্ন, আমেরিকার এই ড্রোন পাক অধিকৃত কাশ্মীর বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার মতো উত্তেজনাপ্রবণ এলাকায় আদৌ কাজ করতে পারবে তো? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উচ্চপদস্থ এক সেনা আধিকারিকের কথায়, “আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইরাক এবং সিরিয়ার আকাশে আমেরিকার সশস্ত্র ড্রোন সফলভাবে কাজ করতে পারে কারণ সেখানকার আকাশে ওড়ার অধিকার তাদের আছে। এর মধ্যে একমাত্র পাকিস্তানই এমন দেশ, যাদের পাল্টা আঘাত করার ক্ষমতা আছে। যদিও এটাও ঠিক যে, আমেরিকার ড্রোনকে ধ্বংস করে নামানোর আগে তারা দু’বার নয়। একশোবার ভাববে।” পাশাপাশি ড্রোনের মূল্যও চিন্তায় ফেলেছে ভারতকে।
No comments