ইরানের নাম উল্লেখ ছাড়াই ওয়ারশ’ সম্মেলনের সমাপ্তি
আমেরিকার
উদ্যোগে পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ’তে অনুষ্ঠিত দু’দিনব্যাপী ইরান-বিরোধী
সম্মেলন তেহরানের বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো ঘোষণা প্রকাশ ছাড়াই শেষ হয়েছে।
সম্মেলন শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে আমেরিকা ও পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একাধিকবার ইরানকে ‘নিরাপত্তাজনিত হুমকি’ হিসেবে উল্লেখ করলেও সম্মেলনের সমাপনি ঘোষণায় ইরানের নাম উল্লেখ করা হয়নি। ঘোষণায় মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠাকে সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
ওয়ারশ’ সম্মেলন আয়োজনের শুরু থেকেই মার্কিন সরকার এটি আয়োজনের মূল লক্ষ্য হিসেবে ইরানের নাম উল্লেখ করে আসছিল। পরবর্তীতে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ ওয়াশিংটনের সে পরিকল্পনা সমর্থন না করায় এটিকে ‘মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক’ সম্মেলন হিসেবে অভিহিত করা হয়।
আমেরিকা এ সম্মেলনে অংশ নেয়ার জন্য বিশ্বের ৭০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত বেশিরভাগ দেশ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাঠায়নি যা আমেরিকার সঙ্গে এই ইউনিয়নের মতপার্থক্য অব্যাহত থাকারই ইঙ্গিত পাওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত ওয়ারশ’ সম্মেলনে শুধুমাত্র আমেরিকা ও কয়েকটি আরব দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা অংশ নেন এবং পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ইহুদিবাদী ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এই সম্মেলনে যোগ দেন।
সম্মেলনের সমাপনি ঘোষণায় ইরানের নাম উল্লেখ করতে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এই সম্মেলনকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি এজন্য সন্তোষ প্রকাশ করেন যে, সম্মেলনে ইসরাইল ও আমেরিকার পদলেহী আরব দেশগুলোর প্রতিনিধিদের মধ্যে ইরানের ব্যাপারে কোনো মতপার্থক্য ছিল না। ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রীও সম্মেলনে ইরানের বিরুদ্ধে খোলা গলায় বক্তব্য রাখতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
তবে সম্মেলন শেষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইলের বিরোধিতা উপেক্ষা করে স্বাগতিক পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াকিচ চাপোতোভিতজ বলেন, ইরানের পরমাণু সমঝোতার ব্যাপারে তার দেশ পরিপূর্ণভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নীতি-অবস্থানকে সমর্থন করছে।
আমেরিকা গত বছরের মে মাসে ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে গেলেও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই সমঝোতা মেনে চলবে বলে ঘোষণা করেছে।
সম্মেলন শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে আমেরিকা ও পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একাধিকবার ইরানকে ‘নিরাপত্তাজনিত হুমকি’ হিসেবে উল্লেখ করলেও সম্মেলনের সমাপনি ঘোষণায় ইরানের নাম উল্লেখ করা হয়নি। ঘোষণায় মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠাকে সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
ওয়ারশ’ সম্মেলন আয়োজনের শুরু থেকেই মার্কিন সরকার এটি আয়োজনের মূল লক্ষ্য হিসেবে ইরানের নাম উল্লেখ করে আসছিল। পরবর্তীতে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ ওয়াশিংটনের সে পরিকল্পনা সমর্থন না করায় এটিকে ‘মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক’ সম্মেলন হিসেবে অভিহিত করা হয়।
আমেরিকা এ সম্মেলনে অংশ নেয়ার জন্য বিশ্বের ৭০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত বেশিরভাগ দেশ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাঠায়নি যা আমেরিকার সঙ্গে এই ইউনিয়নের মতপার্থক্য অব্যাহত থাকারই ইঙ্গিত পাওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত ওয়ারশ’ সম্মেলনে শুধুমাত্র আমেরিকা ও কয়েকটি আরব দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা অংশ নেন এবং পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ইহুদিবাদী ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এই সম্মেলনে যোগ দেন।
সম্মেলনের সমাপনি ঘোষণায় ইরানের নাম উল্লেখ করতে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এই সম্মেলনকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি এজন্য সন্তোষ প্রকাশ করেন যে, সম্মেলনে ইসরাইল ও আমেরিকার পদলেহী আরব দেশগুলোর প্রতিনিধিদের মধ্যে ইরানের ব্যাপারে কোনো মতপার্থক্য ছিল না। ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রীও সম্মেলনে ইরানের বিরুদ্ধে খোলা গলায় বক্তব্য রাখতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
তবে সম্মেলন শেষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইলের বিরোধিতা উপেক্ষা করে স্বাগতিক পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াকিচ চাপোতোভিতজ বলেন, ইরানের পরমাণু সমঝোতার ব্যাপারে তার দেশ পরিপূর্ণভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নীতি-অবস্থানকে সমর্থন করছে।
আমেরিকা গত বছরের মে মাসে ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে গেলেও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই সমঝোতা মেনে চলবে বলে ঘোষণা করেছে।
No comments