সিইসি অসহায়, বিব্রত: সেলিমা রহমান
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা
অসহায় ও বিব্রত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান।
তিনি বলেছেন, আমরা মনে করি তিনি (সিইসি) অসহায়। তিনি বিব্রত বোধ করছেন এটা
সত্যি। কারণ তিনি কিছু করতে পারছেন না। তবুও আমরা আশা রাখি সিইসি যেহেতু
এবার একটি সুযোগ পেয়েছেন, তিনি যদি সঠিকভাবে পদক্ষেপ নেন তাহলে কিন্তু আমরা
এই নির্বাচনকে গ্রহণযোগ নির্বাচন হিসেবে প্রমাণ করতে পারব।
আজ বুধবার নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সেলিমা রহমানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ১০ তারিখ থেকে প্রচারণা শুরু হয়েছে। প্রচারণার পর পরই আমাদের মহাসচিবের গাড়ি বহরে আক্রমণ করা হয়েছে। ব্যারিস্টার মওদুদের প্রচারণায় বার বার হামলা করা হচ্ছে।
মঈন খানের এলাকায় হামলা চালানো হচ্ছে। পুলিশের সহায়তায় আওয়ামী ও যুবলীগ মিলে এই হামলা করছে। যারা জামিনে আছেন তাদেরও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। যারা গ্রেপ্তার হচ্ছেন তাদের জামিন দেয়া হচ্ছে না। আজ সকালে ভাটারা থানার একজন কর্মীকে পুলিশ ধাওয়া করে ছাদের উপর থেকে ফেলে মেরে ফেলেছে। এমন ঘটনা প্রতিদিন ঘটছে। নাটোরে জামিনে থাকা সত্বেও বিএনপি নেতা দুলুকে আটক করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তারা চাইছে আমরা যেন নির্বাচনে প্রচারণা চালাতে না পারি। নির্বাচন যেন না করতে পারি। তারা একতরফাভাবে নির্বাচন করতে পারে। সে কারণে এখন ভয়ভীতি হামলা মামলাসহ বিভিন্নভাবে আমাদের হয়রানি করছে। এবং প্রার্থীদের উপর বিভিন্ন জায়গায় আক্রমণ করা হচ্ছে। এই ঘটনাগুলো জানাতে আজ আমরা এসেছি। কারণ তিনি বলেছিলেন আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেবো। সবাই সমান সুযোগ পাবে।
সেলিমা রহমান অভিযোগ করে বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা এখন পলাতক। আমরা বলতে পারছি না আমরা কোন কোন জায়গায় নির্বাচনের জন্য এজেন্ট খুঁজের পাবো কিনা। কারণ পুলিশের ভয়ে অনেকে পলাতক রয়েছেন। এই বিষয়গুলো আমরা কমিশনকে জানালাম। তফসিলের পর গ্রেপ্তার হবে না বললেও এখন প্রতিনিয়ত গ্রেপ্তার হচ্ছে। এবং অজ্ঞাতনামা দিয়ে অনেক নেতাকর্মীকে আটক করা হচ্ছে। এই অজ্ঞাতনা জানতে চাইলে পুলিশ বলছে তাদের নামে আগে থেকে মামলা ছিল। তারা নিজেরাই এগুলো করছে।
সিইসি বিব্রত দাবি করে তিনি বলেন, আমি চেষ্টা করছি। কিন্তু পুলিশ বলছে আগে থেকে যাদের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে. তাদের আমরা ধরছি। পুলিশ বলছে তাদের নামে সুনির্দিষ্ট কেইস আছে। সিইসি বলছেন সেই সুনির্দিষ্ট কেইস কি সেটা আমি কি করে জানব। আমি চেষ্টা করছি, আমি চেষ্টা করব।
আজ বুধবার নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সেলিমা রহমানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ১০ তারিখ থেকে প্রচারণা শুরু হয়েছে। প্রচারণার পর পরই আমাদের মহাসচিবের গাড়ি বহরে আক্রমণ করা হয়েছে। ব্যারিস্টার মওদুদের প্রচারণায় বার বার হামলা করা হচ্ছে।
মঈন খানের এলাকায় হামলা চালানো হচ্ছে। পুলিশের সহায়তায় আওয়ামী ও যুবলীগ মিলে এই হামলা করছে। যারা জামিনে আছেন তাদেরও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। যারা গ্রেপ্তার হচ্ছেন তাদের জামিন দেয়া হচ্ছে না। আজ সকালে ভাটারা থানার একজন কর্মীকে পুলিশ ধাওয়া করে ছাদের উপর থেকে ফেলে মেরে ফেলেছে। এমন ঘটনা প্রতিদিন ঘটছে। নাটোরে জামিনে থাকা সত্বেও বিএনপি নেতা দুলুকে আটক করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তারা চাইছে আমরা যেন নির্বাচনে প্রচারণা চালাতে না পারি। নির্বাচন যেন না করতে পারি। তারা একতরফাভাবে নির্বাচন করতে পারে। সে কারণে এখন ভয়ভীতি হামলা মামলাসহ বিভিন্নভাবে আমাদের হয়রানি করছে। এবং প্রার্থীদের উপর বিভিন্ন জায়গায় আক্রমণ করা হচ্ছে। এই ঘটনাগুলো জানাতে আজ আমরা এসেছি। কারণ তিনি বলেছিলেন আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেবো। সবাই সমান সুযোগ পাবে।
সেলিমা রহমান অভিযোগ করে বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা এখন পলাতক। আমরা বলতে পারছি না আমরা কোন কোন জায়গায় নির্বাচনের জন্য এজেন্ট খুঁজের পাবো কিনা। কারণ পুলিশের ভয়ে অনেকে পলাতক রয়েছেন। এই বিষয়গুলো আমরা কমিশনকে জানালাম। তফসিলের পর গ্রেপ্তার হবে না বললেও এখন প্রতিনিয়ত গ্রেপ্তার হচ্ছে। এবং অজ্ঞাতনামা দিয়ে অনেক নেতাকর্মীকে আটক করা হচ্ছে। এই অজ্ঞাতনা জানতে চাইলে পুলিশ বলছে তাদের নামে আগে থেকে মামলা ছিল। তারা নিজেরাই এগুলো করছে।
সিইসি বিব্রত দাবি করে তিনি বলেন, আমি চেষ্টা করছি। কিন্তু পুলিশ বলছে আগে থেকে যাদের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে. তাদের আমরা ধরছি। পুলিশ বলছে তাদের নামে সুনির্দিষ্ট কেইস আছে। সিইসি বলছেন সেই সুনির্দিষ্ট কেইস কি সেটা আমি কি করে জানব। আমি চেষ্টা করছি, আমি চেষ্টা করব।
No comments