‘কঠিন সময়ে প্রবেশ করছে যুক্তরাষ্ট্র’
কঠিন
সময়ে প্রবেশ করতে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র। সিনেটের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সদস্যদের
এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান দলের ৪৪ সাবেক সিনেটর।
সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তারা এ উদ্বেগের কথা জানান। একইসঙ্গে,
রাজনৈতিক আদর্শ যাই হোক না কেনো যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র রক্ষার্থে ও জাতীয়
স্বার্থে সবাইকে এক হয়ে কাজ করার আহবানও জানিয়েছেন তারা। এ খবর দিয়েছে
পলিটিকো। বিবৃতিতে বলা হয়, রবার্ট মুয়েলারের তদন্ত প্রায় শেষ দিকে এবং
প্রেসিডেন্ট ও তার সরকারের বিষয়ে নতুন করে তদন্ত শুরু হচ্ছে। দুটি ঘটনাই
এমন একটি সময় ঘটতে চলেছে যখন আঞ্চলিক সংঘর্ষগুলো উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এবং
বৈশ্বিক শক্তিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা, অর্থনীতি ও ভুরাজনৈতিক
স্থিতিশীলতা ধ্বংস করতে চাইছে।
সিনেটররা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইতিহাসের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন ঐতিহাসিক মুহূর্তগুলোর মত একটি সময়ে উপনিত হয়েছে।
আমরা এমন একটি সময়ে রয়েছি যেখানে গণতন্ত্রের মূলনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা সংকটের মুখে রয়েছে। এমতাবস্থায় প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা ও আইনের শ্বাসন নিশ্চিত করতে হবে। সাবেক এই সিনেটরদের মধ্যে ৩২ জন ডেমোক্রেট, ১০ জন রিপাবলিকানস ও ২ জন স্বতন্ত্র। তারা আসন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় উভয় দলকে এক হয়ে কাজ করার পরামর্শ দেন। বিবৃতিতে সাবেক সিনেটররা বলেন, আমাদের সময় কংগ্রেসে আমরা ছিলাম মিত্রের মত। কখনো হয়ত বিরোধী ছিলাম কিন্তু কখনো শত্রু ছিলাম না। ইতিহাসে যখনই যুক্তরাষ্ট্র সাংবিধানিক সংকটে পরেছে সিনেট সেখান থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। আজকে আবারও সেই একই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
সিনেটররা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইতিহাসের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন ঐতিহাসিক মুহূর্তগুলোর মত একটি সময়ে উপনিত হয়েছে।
আমরা এমন একটি সময়ে রয়েছি যেখানে গণতন্ত্রের মূলনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা সংকটের মুখে রয়েছে। এমতাবস্থায় প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা ও আইনের শ্বাসন নিশ্চিত করতে হবে। সাবেক এই সিনেটরদের মধ্যে ৩২ জন ডেমোক্রেট, ১০ জন রিপাবলিকানস ও ২ জন স্বতন্ত্র। তারা আসন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় উভয় দলকে এক হয়ে কাজ করার পরামর্শ দেন। বিবৃতিতে সাবেক সিনেটররা বলেন, আমাদের সময় কংগ্রেসে আমরা ছিলাম মিত্রের মত। কখনো হয়ত বিরোধী ছিলাম কিন্তু কখনো শত্রু ছিলাম না। ইতিহাসে যখনই যুক্তরাষ্ট্র সাংবিধানিক সংকটে পরেছে সিনেট সেখান থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। আজকে আবারও সেই একই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
No comments