মির্জা ফখরুলের ওপর হামলায় ব্রিবত কমিশন: সিইসি
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল
ইসলাম আলমগীরের ওপর হামলার ঘটনায় নির্বাচন কমিশন ব্রিবত ও মর্মাহত বলে
জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেছেন,
এ ধরনের ঘটনা অনাকাঙ্খিত।
আজ বুধবার সকালে নির্বাচন কমিশন ভবন মিলনায়তনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের তিনদিনব্যাপী ব্রিফিংয়ের শেষ দিনে এ কথা বলেন সিইসি।
সিইসি কে এম নূরুল হুদা বলেন, গতকাল মঙ্গলবার নোয়াখালীতে সংঘর্ষে এক যুবকের নিহতের ঘটনায়ও কমিশন বিব্রত হয়েছে। দুটো ঘটনা আমাদের অত্যন্ত দুঃখ দিয়েছে, ব্যথা দিয়েছে। তবে এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার গ্রহণের বিষয়ে কোন কিছু উল্লেখ করেননি সিইসি।
সিইসি বলেন, একটা মানুষের জীবন সমগ্র নির্বাচনের চেয়ে মূল্যবান। সারাদেশে ৩০০টি আসনে যে নির্বাচন হবে সেটার যে মূল্য একজন মানুষের জীবনের মূল্য তার চেয়ে অনেক বেশি।
এ অবস্থা থেকে আমাদের উত্তরণের পথ খুঁেজ বের করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মী, প্রার্থী, শুভাকাঙ্খী সকলকে ধৈর্য্যশীল আচরণ করে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার আহ্বান জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এছাড়া, নির্বাচনী প্রচারণায় কোন ধরণের প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করার আহ্বান জানান তিনি। সিইসি বলেন, একে অন্যের গণতান্ত্রিক অধিকার, মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান জানাতে হবে। এবং যেকোন উত্তেজনাকর, উদ্বেগজনক, নির্বাচন পরিপন্থী ও অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি পরিহার করতে হবে। এসব পরিস্থিতি মোকাবেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের সচেষ্ট থাকার নির্দেশ দেন সিইসি।
কে এম নূরুল হুদা বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। মানুষকে আশস্ত করতে হবে নির্বাচন সহিংসতার জায়গা নয়। নির্বাচন মানুষের ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের জায়গা। ধৈর্য্য ও একে অন্যের প্রতি সম্মান দেখিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করতে ম্যাজিস্ট্রেটদের। তিনি বলেন, এবারের নির্বাচন বৈশিষ্ট্যপূর্ণ তো বটেই, সব দিক দিয়ে আলাদা নির্বাচন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আগের কোন নির্বাচনের সাথে তুলনা করা যায় না। প্রতিটা কেন্দ্রে গড়ে প্রায় ছয়জন প্রার্থী, সারাদেশে মোট ১৮০০’র বেশি প্রার্থী মাঠে থাকবে, প্রতিদ্বন্ধিতা করবে। নির্বাচন অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিপূর্ণ হবে বলে আশা প্রকাশ করেন সিইসি। কমিশন নির্বাচনের আগে সকল ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করে রিটার্নিং অফিসার ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের কাছে দেয়া হয়েছে। আইনের সঠিক প্রয়োগ করে একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল নির্বাচন উপহার দিতে এসব কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। ব্রিফিংয়ে আরো বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কমিশনার মাহ্বুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী ও নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।
আজ বুধবার সকালে নির্বাচন কমিশন ভবন মিলনায়তনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের তিনদিনব্যাপী ব্রিফিংয়ের শেষ দিনে এ কথা বলেন সিইসি।
সিইসি কে এম নূরুল হুদা বলেন, গতকাল মঙ্গলবার নোয়াখালীতে সংঘর্ষে এক যুবকের নিহতের ঘটনায়ও কমিশন বিব্রত হয়েছে। দুটো ঘটনা আমাদের অত্যন্ত দুঃখ দিয়েছে, ব্যথা দিয়েছে। তবে এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার গ্রহণের বিষয়ে কোন কিছু উল্লেখ করেননি সিইসি।
সিইসি বলেন, একটা মানুষের জীবন সমগ্র নির্বাচনের চেয়ে মূল্যবান। সারাদেশে ৩০০টি আসনে যে নির্বাচন হবে সেটার যে মূল্য একজন মানুষের জীবনের মূল্য তার চেয়ে অনেক বেশি।
এ অবস্থা থেকে আমাদের উত্তরণের পথ খুঁেজ বের করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মী, প্রার্থী, শুভাকাঙ্খী সকলকে ধৈর্য্যশীল আচরণ করে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার আহ্বান জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এছাড়া, নির্বাচনী প্রচারণায় কোন ধরণের প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করার আহ্বান জানান তিনি। সিইসি বলেন, একে অন্যের গণতান্ত্রিক অধিকার, মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান জানাতে হবে। এবং যেকোন উত্তেজনাকর, উদ্বেগজনক, নির্বাচন পরিপন্থী ও অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি পরিহার করতে হবে। এসব পরিস্থিতি মোকাবেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের সচেষ্ট থাকার নির্দেশ দেন সিইসি।
কে এম নূরুল হুদা বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। মানুষকে আশস্ত করতে হবে নির্বাচন সহিংসতার জায়গা নয়। নির্বাচন মানুষের ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের জায়গা। ধৈর্য্য ও একে অন্যের প্রতি সম্মান দেখিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করতে ম্যাজিস্ট্রেটদের। তিনি বলেন, এবারের নির্বাচন বৈশিষ্ট্যপূর্ণ তো বটেই, সব দিক দিয়ে আলাদা নির্বাচন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আগের কোন নির্বাচনের সাথে তুলনা করা যায় না। প্রতিটা কেন্দ্রে গড়ে প্রায় ছয়জন প্রার্থী, সারাদেশে মোট ১৮০০’র বেশি প্রার্থী মাঠে থাকবে, প্রতিদ্বন্ধিতা করবে। নির্বাচন অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিপূর্ণ হবে বলে আশা প্রকাশ করেন সিইসি। কমিশন নির্বাচনের আগে সকল ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করে রিটার্নিং অফিসার ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের কাছে দেয়া হয়েছে। আইনের সঠিক প্রয়োগ করে একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল নির্বাচন উপহার দিতে এসব কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। ব্রিফিংয়ে আরো বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কমিশনার মাহ্বুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী ও নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।
No comments