আনা চাপম্যানের পর মারিয়া বুতিনা!
আনা
চাপম্যানের পর এবার মারিয়া বুতিনা। তার বিরুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষে
যুক্তরাষ্ট্রে গোয়েন্দাগিরির বা গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হয়েছে। তাকে এ
বছর আগস্টে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। অবৈধভাবে বিদেশী এজেন্ট হিসেবে তিনি
কাজ করছিলেন বলে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের জেলে রাখা হয়েছে। বর্তমানে তিনি
রয়েছেন ভার্জিনিয়া রাজ্যের আলেকজান্দ্রিয়াতে। মারিয়া বুতিনা তার বিরুদ্ধে
সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে তার আইনজীবীরা ও ফেডারেল প্রসিকিউটররা
আদালতের কাছে একটি আবেদন করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, এর আগে মারিয়া নিজেকে
নির্দোষ দাবি করে বক্তব্য দিয়েছিলেন।
তবে এখন তিনি তার সেই বক্তব্য পাল্টাতে চান। লন্ডনের অনলাইন দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মিস বুতিনা ও তার আইনজীবীরা সক্রিয়ভাবে এ মামলা নিয়ে সমঝোতার চেষ্টা করছেন এমন খবর প্রকাশের পর ওই আবেদন করা হয়েছে।
মারিয়া বুতিনা আমেরিকান ইউনিভার্সিটির সাবেক ছাত্রী। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের সময় রিপাবলিকান রাজনৈতিক চক্রের ভিতর অনুপ্রবেশ করেন। উদ্দেশ্য রাশিয়ার স্বার্থ উদ্ধার। প্রসিকিউটররা বলেছেন, রিপাবলিকান রাজনৈতিক চক্রের ভিতর প্রবেশ করে তিনি নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন রাশিয়ার শক্তিধর রাজনীতিকদের সঙ্গে। তাদেরকে তিনি নিজের সক্রিয়া সম্পর্কে জানাতেন। বলা হয়েছে, ন্যাশনাল রাইফেল এসোসিয়েশন ও যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরকার খবর বের করার চেষ্টা করতেন তিনি। তবে তার আইনজীবীরা বলেছেন, মারিয়া বুতিনা শুধুই মার্কিনিদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে চেষ্টা করছিলেন। ওদিকে ওয়াশিংটনে অবস্থিত রাশিয়ান দূতাবাস বুতিনার বিরুদ্ধে অভিযোগকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক বলে অভিহিত করেছে। তাকে নাজুক একটি জেলে রাখা হয়েছে বলেও তাদের অভিযোগ। এর আগে এই দূতাবাস তাদের ওয়েবসাইটে লিখেছিল যে, তারা মারিয়া বুতিনার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি লিখবে। তাতে তার ওপর মানসিক চাপ বন্ধ করা ও একজন রাশিয়ান নাগরিকের সঙ্গে অমানবিক আচরণ বন্ধ করার আহ্বান জানানো হবে।
তবে এখন তিনি তার সেই বক্তব্য পাল্টাতে চান। লন্ডনের অনলাইন দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মিস বুতিনা ও তার আইনজীবীরা সক্রিয়ভাবে এ মামলা নিয়ে সমঝোতার চেষ্টা করছেন এমন খবর প্রকাশের পর ওই আবেদন করা হয়েছে।
মারিয়া বুতিনা আমেরিকান ইউনিভার্সিটির সাবেক ছাত্রী। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের সময় রিপাবলিকান রাজনৈতিক চক্রের ভিতর অনুপ্রবেশ করেন। উদ্দেশ্য রাশিয়ার স্বার্থ উদ্ধার। প্রসিকিউটররা বলেছেন, রিপাবলিকান রাজনৈতিক চক্রের ভিতর প্রবেশ করে তিনি নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন রাশিয়ার শক্তিধর রাজনীতিকদের সঙ্গে। তাদেরকে তিনি নিজের সক্রিয়া সম্পর্কে জানাতেন। বলা হয়েছে, ন্যাশনাল রাইফেল এসোসিয়েশন ও যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরকার খবর বের করার চেষ্টা করতেন তিনি। তবে তার আইনজীবীরা বলেছেন, মারিয়া বুতিনা শুধুই মার্কিনিদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে চেষ্টা করছিলেন। ওদিকে ওয়াশিংটনে অবস্থিত রাশিয়ান দূতাবাস বুতিনার বিরুদ্ধে অভিযোগকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক বলে অভিহিত করেছে। তাকে নাজুক একটি জেলে রাখা হয়েছে বলেও তাদের অভিযোগ। এর আগে এই দূতাবাস তাদের ওয়েবসাইটে লিখেছিল যে, তারা মারিয়া বুতিনার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি লিখবে। তাতে তার ওপর মানসিক চাপ বন্ধ করা ও একজন রাশিয়ান নাগরিকের সঙ্গে অমানবিক আচরণ বন্ধ করার আহ্বান জানানো হবে।
No comments