রাঙ্গামাটিতে উপজেলা চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা
জেএসএস
সংস্কারের শীর্ষ নেতা ও নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান
অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমাকে প্রকাশ্য দিবালোকে তার কার্যালয়ের সামনে গুলি
করে হত্যা করেছে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে এ
ঘটনা ঘটে। এসময় তাকে বহন করা মোটরসাইকেল চালক ও নানিয়ারচর উপজেলা কমিটির
সাংগঠনিক সম্পাদক রূপম চাকমার ওপরও গুলি করে সন্ত্রাসীরা। রাঙ্গামাটির
পুলিশ সুপার মো. আলমগীর কবির জানান, গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই শক্তিমানের
মৃত্যু হয়। এসময় তার সঙ্গে থাকা রূপম চাকমাও আহত হন। আহত রূপমকে
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে জানিয়ে পুলিশ সুপার বলেন, কে বা কারা এ
হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
এদিকে বৃহস্পতিবার বিকাল পৌনে চারটার সময় নিহত চেয়ারম্যান শক্তিমান চাকমার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেনাবাহিনী ও পুলিশের দুইটি গাড়ি দিয়ে পাহারার মাধ্যমে লাশটি রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এসময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ জেলা আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, নাগরিক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ জেনারেল হাসপাতালে ছুটে যান নিহতকে একনজর দেখার জন্য। এসময় অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমার একমাত্র মেয়ে রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী মেঘা চাকমাকে তার সহকর্মীরা নিয়ে আসলে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।
স্থানীয়দের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে ছদ্মবেশী তিন পাহাড়ি যুবক হাতে তিনটি ব্যাগ নিয়ে উপজেলা পরিষদের নিচে অবস্থান নেয়। এসময় বেলা এগারোটার সময় নিজ বাসা থেকে উপজেলা পরিষদের কার্যালয়ে আসলে সহকর্মীসহ চেয়ারম্যানের ওপর গুলি চালায় ছদ্মবেশী তিন যুবক। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে সাধারণের কাতারে মিশে সটকে পড়ে উক্ত তিন যুবক। এসময় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উপজেলা চেয়ারম্যান ও তাকে বহন করা মোটরসাইকেল চালককে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে পুরো শরীরে অন্তত ২০টি বুলেট বিদ্ধ অবস্থায় উপজেলা চেয়ারম্যান শক্তিমানকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। অপরজনকে প্রাথমিক সাপোর্ট দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল সূত্র। নানিয়ারচর থানার অফিসার ইনচার্জ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে বৃহস্পতিবার বিকাল পৌনে চারটার সময় নিহত চেয়ারম্যান শক্তিমান চাকমার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেনাবাহিনী ও পুলিশের দুইটি গাড়ি দিয়ে পাহারার মাধ্যমে লাশটি রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এসময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ জেলা আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, নাগরিক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ জেনারেল হাসপাতালে ছুটে যান নিহতকে একনজর দেখার জন্য। এসময় অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমার একমাত্র মেয়ে রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী মেঘা চাকমাকে তার সহকর্মীরা নিয়ে আসলে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।
স্থানীয়দের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে ছদ্মবেশী তিন পাহাড়ি যুবক হাতে তিনটি ব্যাগ নিয়ে উপজেলা পরিষদের নিচে অবস্থান নেয়। এসময় বেলা এগারোটার সময় নিজ বাসা থেকে উপজেলা পরিষদের কার্যালয়ে আসলে সহকর্মীসহ চেয়ারম্যানের ওপর গুলি চালায় ছদ্মবেশী তিন যুবক। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে সাধারণের কাতারে মিশে সটকে পড়ে উক্ত তিন যুবক। এসময় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উপজেলা চেয়ারম্যান ও তাকে বহন করা মোটরসাইকেল চালককে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে পুরো শরীরে অন্তত ২০টি বুলেট বিদ্ধ অবস্থায় উপজেলা চেয়ারম্যান শক্তিমানকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। অপরজনকে প্রাথমিক সাপোর্ট দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল সূত্র। নানিয়ারচর থানার অফিসার ইনচার্জ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
No comments