নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হতে হবে
নির্বাচন
কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেছেন নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হতে হবে। সবার
জন্য সমান সুযোগ না থাকলে নির্বাচন অর্থবহ হবে না। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া
কাউকে প্রত্যাহার বা বদলির নির্দেশ দেয়া হবে না। বৃহস্পতিবার দুপুরে
গাজীপুর জেলাপ্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে নির্বাচনী মতবিনিময় সভা শেষে
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।
গাজীপুরে বিএনপির মেয়র প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-গণসংযোগে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মী-সমর্থকদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির অভিযোগ তুলে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদের প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমি জানি না এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনে নির্দিষ্ট করে কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে কি না। বিভিন্ন সময়ে পত্রিকার মাধ্যমে বিভিন্ন বক্তব্য শুনি-দেখি; কিন্তু সেই বক্তব্যই আমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয় না। যদি কাউকে বদলি করতে হয়, তাহলে একটা নির্দিষ্ট অভিযোগ আনতে হবে এবং সেই নির্দিষ্ট অভিযোগ নির্বাচন কমিশনে পাঠাতে হবে।
নির্বাচন কমিশন অভিযোগের সত্যতা যাচাই করবে। কিন্তু ঢালাওভাবে কেউ বললেই কারো প্রত্যাহারের ব্যাপারে নির্দেশ দিতে পারব না। বিএনপির গণসংযোগ ও প্রচারে মামলার আসামি ও সন্ত্রাসীদের উপস্থিতি নিয়ে আওয়ামী লীগের অভিযোগের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনার বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের কাছে লিখিত কোনো অভিযোগ নেই। কোনো অভিযোগ তুলে বিষয়টি লিপিবদ্ধভাবে উত্থাপিত হলে আমরা আমলে নিতে পারি। এ ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে কি-না তা জানা নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এ সময় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মিজানুর রহমান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গাজীপুরে বিএনপির মেয়র প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-গণসংযোগে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মী-সমর্থকদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির অভিযোগ তুলে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদের প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমি জানি না এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনে নির্দিষ্ট করে কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে কি না। বিভিন্ন সময়ে পত্রিকার মাধ্যমে বিভিন্ন বক্তব্য শুনি-দেখি; কিন্তু সেই বক্তব্যই আমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয় না। যদি কাউকে বদলি করতে হয়, তাহলে একটা নির্দিষ্ট অভিযোগ আনতে হবে এবং সেই নির্দিষ্ট অভিযোগ নির্বাচন কমিশনে পাঠাতে হবে।
নির্বাচন কমিশন অভিযোগের সত্যতা যাচাই করবে। কিন্তু ঢালাওভাবে কেউ বললেই কারো প্রত্যাহারের ব্যাপারে নির্দেশ দিতে পারব না। বিএনপির গণসংযোগ ও প্রচারে মামলার আসামি ও সন্ত্রাসীদের উপস্থিতি নিয়ে আওয়ামী লীগের অভিযোগের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনার বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের কাছে লিখিত কোনো অভিযোগ নেই। কোনো অভিযোগ তুলে বিষয়টি লিপিবদ্ধভাবে উত্থাপিত হলে আমরা আমলে নিতে পারি। এ ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে কি-না তা জানা নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এ সময় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মিজানুর রহমান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments