বনানীতে ফের জন্মদিনের পার্টি কৌশলে গণধর্ষণ
রাত
তখন প্রায় দেড়টা। হোটেল কক্ষে এক তরুণী ও দুই তরুণ। চলছিলো ইয়াবা সেবন।
খাটে বসে সেবনের দৃশ্য দেখছিলেন ১৮ বছর বয়সী তরুণী। তখনও এই তরুণী জানতেন
না তাকে নিয়ে উন্মাদনায় মেতে উঠবে দুই বন্ধু। ইয়াবা সেবনের সঙ্গে সঙ্গে
তরুণীকে কাছে টেনে নেয় রাজীব নামের ছেলেটি।
হাতে হাত রাখে। অপর বন্ধু রুবেল হোসেনের সামনেই জড়িয়ে ধরে তাকে। স্পর্শকাতর অঙ্গ স্পর্শ করে। তরুণী বাধা দেন। ‘ফ্রেন্ডের সামনে এসব কী হচ্ছে?’ বলে ধমক দেন। কিন্তু মাদকে বুঁদ হয়ে থাকা রাজীব কোনো বাধাই মানতে রাজি না। ধস্তাধস্তি হচ্ছিলো। এরমধ্যেই এগিয়ে যায় রাজীবের বন্ধু রুবেল। হুমকি দেয়, ‘চিৎকার করে কোনো লাভ হবে না। আপসে এলেই ভালো। কেউ জানবে না।’ কিন্তু বাধা দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি তরুণীর। বন্ধুকে নিয়েই প্রেমিকাকে ধর্ষণ করেছে রাজীব। গত ৩রা ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে বনানীর ডি ব্লকের ১৫ নম্বর সড়কের দি স্টার প্যালেস গেস্ট হাউজে ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে তারা। পুলিশের কাছে ওই রাতে নির্যাতনের পুরো বর্ণনা দিয়েছেন তরুণী।
নির্যাতিত তরুণী জানিয়েছেন, শাহ আলী এলাকার রাজীব আহমেদের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিলো। মধ্যবিত্ত পরিবারের এই তরুণী চাকরি খুঁজছিলেন দীর্ঘদিন থেকে। প্রায় তিন মাস আগে মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির প্রয়োজনে যান তিনি। সেখানেই পরিচয় হয় রাজীবের সঙ্গে। তারপর থেকে প্রায়ই ফোনে কথা হতো তাদের। কথা বলার এক পর্যায়ে দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে বলে জানান ওই তরুণী। তিনি জানান, প্রায়ই ফোনে তাকে ডেকে আনতো রাজীব। বিভিন্নস্থানে বসে আড্ডা দিতেন। ঘটনার দিন জন্মদিনের পার্টিতে আসার জন্য ওই তরুণীকে অনুরোধ করে সে। রাজীবের কথানুসারেই রাত সাড়ে ৮টায় বনানীর স্টার কাবাবের সামনে পৌঁছেন ওই তরুণী। তারপর রিকশাযোগে দুজনে যান বনানীর ওই গেস্ট হাউজে। আগে থেকেই ওই হোটেলের চতুর্থ তলার ৪০৩ নম্বর কক্ষটি ভাড়া নিয়েছিলো রাজীব। তরুণীকে নিয়ে ওই কক্ষে প্রায় এক ঘণ্টা সময় কাটানোর পর বাইরে বের হয় রাজীব। ‘কিছুক্ষণের মধ্যেই ফিরে আসছি’ জানিয়ে বের হয়ে প্রায় দু’ঘণ্টা পরে হোটেলে ফিরে। তরুণীর ধারণা ওই সময়ে সঙ্গে করে ইয়াবা নিয়ে ফিরেছিলো রাজীব।
রাজীব ফেরার পর দু’জনে রাতের খাবার খান। নির্যাতিত তরুণী জানান, খাবার শেষে তিনি চলে যেতে চাইলে রাজীব একসঙ্গে থাকার অনুরোধ করেন। তারপর বাসায় ফোনে জানিয়ে দেন, বাসায় ফিরবেন না। রাতে আছেন বান্ধবীর বাসায়। হোটেল কক্ষে দু’জনের সময় কাটছিলো বেশ আনন্দেই। এরমধ্যেই একটা কল। দরজা খুলে দিতেই কক্ষে ঢুকে রাজীবের বন্ধু রুবেল। তরুণীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় তাকে। তরুণী তখন খাটে বসেছিলেন। দুই বন্ধু মিলে ইয়াবা সেবন করছিলো কক্ষেই। তরুণী জানান, রাজীব ইয়াবায় আসক্ত তা জানা ছিল না তার। কিন্তু পরিস্থিতি দেখে বুঝতে পেরেছেন ইয়াবা সেবনে বাধা দিয়ে কোনো লাভ হবে না।
ইয়াবা সেবন করতে করতে ওই তরুণীকে বারবার ডেকেছিলো রাজীব। ইয়াবা সেবনের এক পর্যায়ে তরুণীকে কাছে টেনে জড়িয়ে ধরে রাজীব। বন্ধুর সামনে এরকম পরিস্থিতির জন্য রেগে গিয়েছিলেন তিনি। বাধা দিচ্ছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যাচ্ছিলো। তরুণী বলেন, ‘তারপর তারা আমাকে জোর করে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। আমি তাদের বাধা দেয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের দু’জনের সঙ্গে আমি পারিনি। রাত ২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত তারা আমাকে বারবার ধর্ষণ করেছে।’ সকাল ৭টার দিকে হোটেল কক্ষ থেকে ওই তরুণীকে বাইরে নিয়ে রিকশায় উঠিয়ে দেয় রুবেল। ভালো একটা চাকরির প্রস্তাব দিয়ে বিষয়টি কাউকে না জানাতে বলেছিলো রাজীব। এমনকি হুমকিও দিয়েছিলো বলে অভিযোগ করেন তরুণী।
এ বিষয়ে ৪ঠা ফেব্রুয়ারি বনানী থানায় মামলা করেছেন তিনি। বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বোরহান উদ্দিন রানা মানবজমিনকে জানান, মামলা দায়েরের পর রাতেই বনানী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে রাজীব ও রুবেলকে। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেছে তারা। তবে রাজীব জানিয়েছে, নির্যাতিত তরুণীর সঙ্গে প্রেম না, বন্ধুতার সম্পর্ক ছিল। গতকাল রাজীব ও রুবেলকে আদালতে পাঠিয়ে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল করে তাদের জামিন দেয়ার আবেদন করেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রট মো. আহসান হাবীব উভয় পক্ষের শুনানি গ্রহণ করে মামলার কেস ডকেট (সিডি) না থাকায় আসামিদের কারাগারে পাঠিয়ে দেন। সেইসঙ্গে আগামী ৭ই ফেব্রুয়ারি রিমান্ড শুনানির তারিখ ধার্য করেন। গ্রেপ্তার রাজীব আহমেদ (২৮) সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের দারিয়ারপুরের আনোয়ার হোসেনের পুত্র। অপর আসামি রুবেল হোসেন জয় (২৭) বরিশালের মুলাদি থানার চরডিগ্রি বয়াতী বাড়ির আমির হোসেনের পুত্র। এই দুই তরুণই বনানী ও রূপনগর এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত বলে জানান তদন্ত সংশ্লিষ্টরা।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৮শে মার্চ বনানীর রেইন ট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করা হয় দুই তরুণীকে। একই বছরের ৬ই মে ওই ঘটনায় বনানী থানায় মামলা দায়ের করা হয়। ধর্ষণ মামলায় আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে শাফাত আহমেদ, শাফাতের বন্ধু নাঈম আশরাফ ওরফে আবদুল হালিমসহ পাঁচজনকে আসামি করা হয়। আসামিরা বর্তমানে কারাবন্দি। একই বছরের ৪ঠা জুলাই রাতে জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে বনানীর বাসায় ধর্ষণ করা হয় এক তরুণীকে। এ ঘটনায় বাহাউদ্দিন ইভান নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেন নির্যাতিত। পরে নারায়ণগঞ্জ থেকে ইভানকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
হাতে হাত রাখে। অপর বন্ধু রুবেল হোসেনের সামনেই জড়িয়ে ধরে তাকে। স্পর্শকাতর অঙ্গ স্পর্শ করে। তরুণী বাধা দেন। ‘ফ্রেন্ডের সামনে এসব কী হচ্ছে?’ বলে ধমক দেন। কিন্তু মাদকে বুঁদ হয়ে থাকা রাজীব কোনো বাধাই মানতে রাজি না। ধস্তাধস্তি হচ্ছিলো। এরমধ্যেই এগিয়ে যায় রাজীবের বন্ধু রুবেল। হুমকি দেয়, ‘চিৎকার করে কোনো লাভ হবে না। আপসে এলেই ভালো। কেউ জানবে না।’ কিন্তু বাধা দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি তরুণীর। বন্ধুকে নিয়েই প্রেমিকাকে ধর্ষণ করেছে রাজীব। গত ৩রা ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে বনানীর ডি ব্লকের ১৫ নম্বর সড়কের দি স্টার প্যালেস গেস্ট হাউজে ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে তারা। পুলিশের কাছে ওই রাতে নির্যাতনের পুরো বর্ণনা দিয়েছেন তরুণী।
নির্যাতিত তরুণী জানিয়েছেন, শাহ আলী এলাকার রাজীব আহমেদের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিলো। মধ্যবিত্ত পরিবারের এই তরুণী চাকরি খুঁজছিলেন দীর্ঘদিন থেকে। প্রায় তিন মাস আগে মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির প্রয়োজনে যান তিনি। সেখানেই পরিচয় হয় রাজীবের সঙ্গে। তারপর থেকে প্রায়ই ফোনে কথা হতো তাদের। কথা বলার এক পর্যায়ে দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে বলে জানান ওই তরুণী। তিনি জানান, প্রায়ই ফোনে তাকে ডেকে আনতো রাজীব। বিভিন্নস্থানে বসে আড্ডা দিতেন। ঘটনার দিন জন্মদিনের পার্টিতে আসার জন্য ওই তরুণীকে অনুরোধ করে সে। রাজীবের কথানুসারেই রাত সাড়ে ৮টায় বনানীর স্টার কাবাবের সামনে পৌঁছেন ওই তরুণী। তারপর রিকশাযোগে দুজনে যান বনানীর ওই গেস্ট হাউজে। আগে থেকেই ওই হোটেলের চতুর্থ তলার ৪০৩ নম্বর কক্ষটি ভাড়া নিয়েছিলো রাজীব। তরুণীকে নিয়ে ওই কক্ষে প্রায় এক ঘণ্টা সময় কাটানোর পর বাইরে বের হয় রাজীব। ‘কিছুক্ষণের মধ্যেই ফিরে আসছি’ জানিয়ে বের হয়ে প্রায় দু’ঘণ্টা পরে হোটেলে ফিরে। তরুণীর ধারণা ওই সময়ে সঙ্গে করে ইয়াবা নিয়ে ফিরেছিলো রাজীব।
রাজীব ফেরার পর দু’জনে রাতের খাবার খান। নির্যাতিত তরুণী জানান, খাবার শেষে তিনি চলে যেতে চাইলে রাজীব একসঙ্গে থাকার অনুরোধ করেন। তারপর বাসায় ফোনে জানিয়ে দেন, বাসায় ফিরবেন না। রাতে আছেন বান্ধবীর বাসায়। হোটেল কক্ষে দু’জনের সময় কাটছিলো বেশ আনন্দেই। এরমধ্যেই একটা কল। দরজা খুলে দিতেই কক্ষে ঢুকে রাজীবের বন্ধু রুবেল। তরুণীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় তাকে। তরুণী তখন খাটে বসেছিলেন। দুই বন্ধু মিলে ইয়াবা সেবন করছিলো কক্ষেই। তরুণী জানান, রাজীব ইয়াবায় আসক্ত তা জানা ছিল না তার। কিন্তু পরিস্থিতি দেখে বুঝতে পেরেছেন ইয়াবা সেবনে বাধা দিয়ে কোনো লাভ হবে না।
ইয়াবা সেবন করতে করতে ওই তরুণীকে বারবার ডেকেছিলো রাজীব। ইয়াবা সেবনের এক পর্যায়ে তরুণীকে কাছে টেনে জড়িয়ে ধরে রাজীব। বন্ধুর সামনে এরকম পরিস্থিতির জন্য রেগে গিয়েছিলেন তিনি। বাধা দিচ্ছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যাচ্ছিলো। তরুণী বলেন, ‘তারপর তারা আমাকে জোর করে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। আমি তাদের বাধা দেয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের দু’জনের সঙ্গে আমি পারিনি। রাত ২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত তারা আমাকে বারবার ধর্ষণ করেছে।’ সকাল ৭টার দিকে হোটেল কক্ষ থেকে ওই তরুণীকে বাইরে নিয়ে রিকশায় উঠিয়ে দেয় রুবেল। ভালো একটা চাকরির প্রস্তাব দিয়ে বিষয়টি কাউকে না জানাতে বলেছিলো রাজীব। এমনকি হুমকিও দিয়েছিলো বলে অভিযোগ করেন তরুণী।
এ বিষয়ে ৪ঠা ফেব্রুয়ারি বনানী থানায় মামলা করেছেন তিনি। বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বোরহান উদ্দিন রানা মানবজমিনকে জানান, মামলা দায়েরের পর রাতেই বনানী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে রাজীব ও রুবেলকে। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেছে তারা। তবে রাজীব জানিয়েছে, নির্যাতিত তরুণীর সঙ্গে প্রেম না, বন্ধুতার সম্পর্ক ছিল। গতকাল রাজীব ও রুবেলকে আদালতে পাঠিয়ে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল করে তাদের জামিন দেয়ার আবেদন করেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রট মো. আহসান হাবীব উভয় পক্ষের শুনানি গ্রহণ করে মামলার কেস ডকেট (সিডি) না থাকায় আসামিদের কারাগারে পাঠিয়ে দেন। সেইসঙ্গে আগামী ৭ই ফেব্রুয়ারি রিমান্ড শুনানির তারিখ ধার্য করেন। গ্রেপ্তার রাজীব আহমেদ (২৮) সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের দারিয়ারপুরের আনোয়ার হোসেনের পুত্র। অপর আসামি রুবেল হোসেন জয় (২৭) বরিশালের মুলাদি থানার চরডিগ্রি বয়াতী বাড়ির আমির হোসেনের পুত্র। এই দুই তরুণই বনানী ও রূপনগর এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত বলে জানান তদন্ত সংশ্লিষ্টরা।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৮শে মার্চ বনানীর রেইন ট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করা হয় দুই তরুণীকে। একই বছরের ৬ই মে ওই ঘটনায় বনানী থানায় মামলা দায়ের করা হয়। ধর্ষণ মামলায় আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে শাফাত আহমেদ, শাফাতের বন্ধু নাঈম আশরাফ ওরফে আবদুল হালিমসহ পাঁচজনকে আসামি করা হয়। আসামিরা বর্তমানে কারাবন্দি। একই বছরের ৪ঠা জুলাই রাতে জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে বনানীর বাসায় ধর্ষণ করা হয় এক তরুণীকে। এ ঘটনায় বাহাউদ্দিন ইভান নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেন নির্যাতিত। পরে নারায়ণগঞ্জ থেকে ইভানকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
No comments