সাভারে মডেলকন্যা ধর্ষিত
সাভারে
ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক মডেলকন্যা। বেসরকারি একটি কলেজের ভেতরে আটকে রেখে
ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে লিটন মণ্ডল। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আরো এক তরুণীকে
পাশের একটি কক্ষে আটকে রেখে ধর্ষণে সহযোগিতা করে রেজাউল নামে এক যুবক।
রাতভর ধর্ষণের পর লিটন ও রেজাউল পালিয়ে গেলেও ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে কলেজ ভবনের দায়িত্বে থাকা দুই নিরাপত্তা কর্মীকে আটক করেছে ঢাকা জেলা উত্তরের গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সাভার পৌর এলাকার সোবহানবাগ মহল্লায় থাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ের বিপরীত দিকে অবস্থিত লিজেন্ড কলেজের অফিস কক্ষে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আটককৃতরা হলো- লিজেন্ড কলেজ ভবনের নিরাপত্তা কর্মী দিনাজপুর জেলার বিরল থানার সৈয়দপুর গ্রামের শফি উল্ল্যার ছেলে মোকাররম হোসেন (১৮) ও কুড়িগ্রাম জেলার ভূরুঙ্গামারী থানার সখিপুর গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান (২৭)।
ধর্ষণের শিকার তরুণী জানায়, সে ও তার বান্ধবী উত্তরার মা মিউজিক ভিশনে মডেল হিসেবে কাজ করেন। গত তিন মাস আগে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সোর্স পরিচয় দানকারি লিটন মণ্ডলের সঙ্গে মোবাইলফোনে তার পরিচয় হয়। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এ সুযোগে লিটন মণ্ডল বৃহস্পতিবার বিকালে মডেলিংয়ে অভিনয় করানোর কথা বলে গাজীপুরের কোনাবাড়ী থেকে ফোন করে সাভারে ডেকে নিয়ে আসে। দীর্ঘক্ষণ তাদেরকে লিজেন্ড কলেজের অফিস কক্ষে বসিয়ে রাখার পর রাতে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে লিটন। এ সময় তার সঙ্গে আসা অপর তরুণীকে অন্য একটি কক্ষে আটকে রাখে সহযোগী রেজাউল। রাতভর ধর্ষণের পর তরুণীদের একটি কক্ষে আটকে রেখে ভোররাতে পালিয়ে যায় লিটন ও রেজাউল। এঘটনায় ভুক্তভোগী দুই তরুণী ধর্ষণের বিষয়টি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে জানালে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ওই ভবনের অভিযান চালায়। এ সময় ধর্ষণের ঘটনায় সহযোগিতা করার অপরাধে ভবনটির দুই নিরাপত্তা কর্মীকে আটক করে নিয়ে আসে। এদিকে ডিবি পুলিশের সোর্স পরিচয় দানকারি লিটন ডিবি কার্যালয়ের পাশে অবস্থিত একটি কলেজের ভেতরে দুই তরুণীকে আটকে রেখে ধর্ষণের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা। ঘটনার পর লিজেন্ড কলেজের প্রিন্সিপাল আবদুর সবুরের মোবাইল ফোনে কল করেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। ঘটনার পর থেকেই ভবন মালিক কবির হোসেন গা ঢাকা দিয়েছেন।
রাতভর ধর্ষণের পর লিটন ও রেজাউল পালিয়ে গেলেও ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে কলেজ ভবনের দায়িত্বে থাকা দুই নিরাপত্তা কর্মীকে আটক করেছে ঢাকা জেলা উত্তরের গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সাভার পৌর এলাকার সোবহানবাগ মহল্লায় থাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ের বিপরীত দিকে অবস্থিত লিজেন্ড কলেজের অফিস কক্ষে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আটককৃতরা হলো- লিজেন্ড কলেজ ভবনের নিরাপত্তা কর্মী দিনাজপুর জেলার বিরল থানার সৈয়দপুর গ্রামের শফি উল্ল্যার ছেলে মোকাররম হোসেন (১৮) ও কুড়িগ্রাম জেলার ভূরুঙ্গামারী থানার সখিপুর গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান (২৭)।
ধর্ষণের শিকার তরুণী জানায়, সে ও তার বান্ধবী উত্তরার মা মিউজিক ভিশনে মডেল হিসেবে কাজ করেন। গত তিন মাস আগে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সোর্স পরিচয় দানকারি লিটন মণ্ডলের সঙ্গে মোবাইলফোনে তার পরিচয় হয়। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এ সুযোগে লিটন মণ্ডল বৃহস্পতিবার বিকালে মডেলিংয়ে অভিনয় করানোর কথা বলে গাজীপুরের কোনাবাড়ী থেকে ফোন করে সাভারে ডেকে নিয়ে আসে। দীর্ঘক্ষণ তাদেরকে লিজেন্ড কলেজের অফিস কক্ষে বসিয়ে রাখার পর রাতে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে লিটন। এ সময় তার সঙ্গে আসা অপর তরুণীকে অন্য একটি কক্ষে আটকে রাখে সহযোগী রেজাউল। রাতভর ধর্ষণের পর তরুণীদের একটি কক্ষে আটকে রেখে ভোররাতে পালিয়ে যায় লিটন ও রেজাউল। এঘটনায় ভুক্তভোগী দুই তরুণী ধর্ষণের বিষয়টি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে জানালে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ওই ভবনের অভিযান চালায়। এ সময় ধর্ষণের ঘটনায় সহযোগিতা করার অপরাধে ভবনটির দুই নিরাপত্তা কর্মীকে আটক করে নিয়ে আসে। এদিকে ডিবি পুলিশের সোর্স পরিচয় দানকারি লিটন ডিবি কার্যালয়ের পাশে অবস্থিত একটি কলেজের ভেতরে দুই তরুণীকে আটকে রেখে ধর্ষণের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা। ঘটনার পর লিজেন্ড কলেজের প্রিন্সিপাল আবদুর সবুরের মোবাইল ফোনে কল করেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। ঘটনার পর থেকেই ভবন মালিক কবির হোসেন গা ঢাকা দিয়েছেন।
No comments