বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদায় ফিলিস্তিনের হেবরন শহর
বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা পেয়েছে ইসরাইলের দখল করা ফিলিস্তিনের হেবরন শহর।
বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা 'ইউনেস্কো'র ভোটাভুটিতে ১২ ভোট পেয়ে এ মর্যাদা পায় হেবরন। খবর আল জাজিরার।
ইউনেস্কোর এ সিদ্ধান্তকে ফিলিস্তিনের কূটনৈতিক বিজয় হিসেবে দেখছে অনেকে। ইসরাইলের দখলদারিত্ব ও বসতি স্থাপনে এটি একটি আঘাত। এ সিদ্ধান্তের ফলে ভবিষ্যতে তাদের নতুন বসতি স্থাপন বাধাগ্রস্ত হবে।
বৃহস্পতিবারের ভোটাভুটিতে হেবরনকে এ মর্যাদা না দেয়ার পক্ষে ভোট পড়ে ৩টি। আর ভোট দেয়া থেকে বিরত ছিল ৬ জন।
হেবরনে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ফিলিস্তিনি বসবাস করে। অপরপক্ষে বেশকিছু ইহুদী বসতি স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে সেখানে ইসরাইল দখলদারিত্ব ও বসতি স্থাপন অব্যাহত রেখেছে।
ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী হেবরন নবী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর নির্মিত ঐতিহ্যবাহী মসজিদের শহর। আর ইহুদী ধর্ম অনুযায়ী শহরটি তাদের আদী পুরুষদের সমাধিস্থল।
হেবরনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য ফিলিস্তিনিরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছিল। এ শহরে ইসরাইলের অব্যাহত দখলদারিত্ব রোধ করতে তারা এ দাবি করে।
হেবরন খ্রিস্টপূর্ব ৩ হাজার বছর আগের শহর। যা বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন শহর বলে দাবি করে ঐতিহাসিকরা।
বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা 'ইউনেস্কো'র ভোটাভুটিতে ১২ ভোট পেয়ে এ মর্যাদা পায় হেবরন। খবর আল জাজিরার।
ইউনেস্কোর এ সিদ্ধান্তকে ফিলিস্তিনের কূটনৈতিক বিজয় হিসেবে দেখছে অনেকে। ইসরাইলের দখলদারিত্ব ও বসতি স্থাপনে এটি একটি আঘাত। এ সিদ্ধান্তের ফলে ভবিষ্যতে তাদের নতুন বসতি স্থাপন বাধাগ্রস্ত হবে।
বৃহস্পতিবারের ভোটাভুটিতে হেবরনকে এ মর্যাদা না দেয়ার পক্ষে ভোট পড়ে ৩টি। আর ভোট দেয়া থেকে বিরত ছিল ৬ জন।
হেবরনে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ফিলিস্তিনি বসবাস করে। অপরপক্ষে বেশকিছু ইহুদী বসতি স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে সেখানে ইসরাইল দখলদারিত্ব ও বসতি স্থাপন অব্যাহত রেখেছে।
ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী হেবরন নবী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর নির্মিত ঐতিহ্যবাহী মসজিদের শহর। আর ইহুদী ধর্ম অনুযায়ী শহরটি তাদের আদী পুরুষদের সমাধিস্থল।
হেবরনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য ফিলিস্তিনিরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছিল। এ শহরে ইসরাইলের অব্যাহত দখলদারিত্ব রোধ করতে তারা এ দাবি করে।
হেবরন খ্রিস্টপূর্ব ৩ হাজার বছর আগের শহর। যা বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন শহর বলে দাবি করে ঐতিহাসিকরা।
No comments