গরমে মাথা ঘুরালে
তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বেড়ে চলছে। পানিস্বল্পতা বা ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরে লবণ-পানির ঘাটতি বা ইলেকট্রোলাইটস ইসব্যালান্স থেকে মাথা ঝিমঝিম, ক্লান্তিবোধ বা মাথা ঘুরাতে পারে। এ অবস্থায় ছায়ায় বা শীতল স্থানে বিশ্রাম ও প্রচুর পানি, ওরস্যালাইন ও শরবত খেলে উপকার পাওয়া যায়। মাথা ঘোরানোর আরেকটি কারণ হচ্ছে কান।
কান শুধু আমাদের শ্রবণে সাহায্য করে না, এ অঙ্গ শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করে। কানে কোনো সমস্যা হলে হঠাৎ করে মাথা ঘোরায়, চোখে ঝাপসা দেখে ও বমি বমি ভাবক হয়। এ সমস্যা কয়েক সেকেন্ড থেকে শুরু করে কয়েক মাস পর্যন্ত চলতে পারে। চোখ ও ঘাড়ের জয়েন্টের কারণেও মাথা ঘোরাতে পারে। মস্তিষ্কের কারণে মাথা ঘুরালে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দুর্বলতা বা প্যারালাইসিস হয়, মস্তিষ্কে ব্যথা, চেতনা ও শ্রবণশক্তি ঠিকমতো কাজ করে না। কানের নিন্মলিখিত অসুখের কারণে মাথা ঘোরাতে পারে-
- কানের ভেতর ময়লা জমলে।
- বহিঃকর্ণ ও মধ্যকর্ণে ইনফেকশন হলে, যা নাকের পেছন দিয়ে কানে চলে যায়।
- কানে পর্দা না থাকলে।
- ঘনঘন কান পাকা রোগ ও কানের মধ্যে পানি জমেল।
- ঘন ঘন সর্দি, কাঁশি হয়ে ইউস্টেশিয়ান টিউবের কার্যক্ষমতা নষ্ট হলে।
- সানাইসে ইনফেকশন হলে।
- অন্তকর্ণের প্রেসার বেড়ে গেলে যাকে মেরিয়ার্স ডিজিজ বলে।
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও, ঢাকা।
মোবাইল : ০১৭১৫০১৬৭২৭।
- কানের ভেতর ময়লা জমলে।
- বহিঃকর্ণ ও মধ্যকর্ণে ইনফেকশন হলে, যা নাকের পেছন দিয়ে কানে চলে যায়।
- কানে পর্দা না থাকলে।
- ঘনঘন কান পাকা রোগ ও কানের মধ্যে পানি জমেল।
- ঘন ঘন সর্দি, কাঁশি হয়ে ইউস্টেশিয়ান টিউবের কার্যক্ষমতা নষ্ট হলে।
- সানাইসে ইনফেকশন হলে।
- অন্তকর্ণের প্রেসার বেড়ে গেলে যাকে মেরিয়ার্স ডিজিজ বলে।
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও, ঢাকা।
মোবাইল : ০১৭১৫০১৬৭২৭।
No comments