মাঝপথে বর্জন করতে চায় বিএনপি
সেলিম জাহিদ। এপ্রিল ২
সংবাদ: তৃতীয় ধাপের পর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের বাকি তিন পর্বে আর
অংশ নেবে না বিএনপি। এ ব্যাপারে দলের শীর্ষ পর্যায়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত
হয়েছে। বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, মোটা দাগে দুটি কারণে দলের
শীর্ষ নেতৃত্ব ইউপি নির্বাচনের পরের তিনটি ধাপ বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রথমটি হচ্ছে, নির্বাচনী মাঠে সরকারি দল আওয়ামী লীগের প্রার্থী-সমর্থকদের
ত্রাস সৃষ্টি, কেন্দ্র দখল ও ভোট কারচুপি। দ্বিতীয়টি হলো, মাঠপর্যায়ের
নেতা-কর্মীদের নানামুখী ঝুঁকি এড়ানো।
সাইফুল মাসুদ এ সিদ্ধান্ত অত্যন্ত সময়োচিত ও যৌক্তিক। প্রথম কথা, একটি অনির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের অধীনে সাধারণত যেকোনো নির্বাচন দলীয় মদদপুষ্ট হয় এবং নিরপেক্ষতা কম থাকে। তদুপরি বিএনপি গণতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে ও আওয়ামী সরকারের অধীনে নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন কমিশন প্রদত্ত নির্বাচনী রুলস ও পলিসির অধীনে থেকে নির্বাচন করে। এবং নির্বাচন করতে গিয়ে ব্যাপকভাবে জানমালের ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তাই সবকিছু মিলিয়ে বিএনপির এই সিদ্ধান্ত তাদের জানমালের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত সময়োচিত।
প্রদীপ বিএনপির ভেতরে কিছু উগ্রপন্থী বিভিন্ন তরিকা থেকে এসেছে। এদের পাওয়ার বা হারানোর কিছুই নেই। ক্লিনিক্যালি এই ডেডদের নিয়ে বিএনপি কখনো পরিপূর্ণভাবে সুস্থধারার রাজনীতিতে থাকতে পারবে না। এদের অবসরে না পাঠালে বিএনপি লুপ্ত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
শহিদুল আলম
গত ২৮ মার্চ প্রথম আলোয় খবর বের হয় যে রাঙামাটির ১৯টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নেই। যেখানে আওয়ামী লীগের ভয়ে সারা দেশে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খাচ্ছে, সেখানে এই খবরে ক্ষমতাসীন মহলে নড়াচড়া শুরু হয়ে যায়। আর ইসিও কুম্ভকর্ণের ঘুম ভেঙে জানিয়ে দিল যে রাঙামাটি জেলার ৪৯টি ইউপিতে তৃতীয় দফায় ভোট হবে না। ভোট হবে শেষ দফায়। ফলে প্রার্থীরা নতুন করে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সুযোগ পাবেন। যুক্তি দেখানো হয়, সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনটি হওয়া উচিত।
এ কে এম বদরুদ্দোজা
কিছু মানুষ বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে ভুল করেছে। তারা নির্বাচনে থাকলে ভোট কারচুপি, কেন্দ্র দখল—এগুলো করে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে জয়ী হয়ে আসাটা কঠিন হতো। বিএনপি চলতি ইউপি নির্বাচনসহ বিগত কয়েকটি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রমাণ করে দিয়েছে যে সরকার আসলে জনগণের ভোটে বিশ্বাস করে না। তারা নির্বাচনের নামে তামাশা করে নিজের প্রার্থীদের নির্বাচিত করতে যেকোনো পন্থাই অবলম্বন করতে দ্বিধা করে না। তাই বিএনপির উচিত হবে এ সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা।
সাইফুল মাসুদ এ সিদ্ধান্ত অত্যন্ত সময়োচিত ও যৌক্তিক। প্রথম কথা, একটি অনির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের অধীনে সাধারণত যেকোনো নির্বাচন দলীয় মদদপুষ্ট হয় এবং নিরপেক্ষতা কম থাকে। তদুপরি বিএনপি গণতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে ও আওয়ামী সরকারের অধীনে নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন কমিশন প্রদত্ত নির্বাচনী রুলস ও পলিসির অধীনে থেকে নির্বাচন করে। এবং নির্বাচন করতে গিয়ে ব্যাপকভাবে জানমালের ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তাই সবকিছু মিলিয়ে বিএনপির এই সিদ্ধান্ত তাদের জানমালের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত সময়োচিত।
প্রদীপ বিএনপির ভেতরে কিছু উগ্রপন্থী বিভিন্ন তরিকা থেকে এসেছে। এদের পাওয়ার বা হারানোর কিছুই নেই। ক্লিনিক্যালি এই ডেডদের নিয়ে বিএনপি কখনো পরিপূর্ণভাবে সুস্থধারার রাজনীতিতে থাকতে পারবে না। এদের অবসরে না পাঠালে বিএনপি লুপ্ত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
শহিদুল আলম
গত ২৮ মার্চ প্রথম আলোয় খবর বের হয় যে রাঙামাটির ১৯টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নেই। যেখানে আওয়ামী লীগের ভয়ে সারা দেশে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খাচ্ছে, সেখানে এই খবরে ক্ষমতাসীন মহলে নড়াচড়া শুরু হয়ে যায়। আর ইসিও কুম্ভকর্ণের ঘুম ভেঙে জানিয়ে দিল যে রাঙামাটি জেলার ৪৯টি ইউপিতে তৃতীয় দফায় ভোট হবে না। ভোট হবে শেষ দফায়। ফলে প্রার্থীরা নতুন করে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সুযোগ পাবেন। যুক্তি দেখানো হয়, সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনটি হওয়া উচিত।
এ কে এম বদরুদ্দোজা
কিছু মানুষ বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে ভুল করেছে। তারা নির্বাচনে থাকলে ভোট কারচুপি, কেন্দ্র দখল—এগুলো করে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে জয়ী হয়ে আসাটা কঠিন হতো। বিএনপি চলতি ইউপি নির্বাচনসহ বিগত কয়েকটি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রমাণ করে দিয়েছে যে সরকার আসলে জনগণের ভোটে বিশ্বাস করে না। তারা নির্বাচনের নামে তামাশা করে নিজের প্রার্থীদের নির্বাচিত করতে যেকোনো পন্থাই অবলম্বন করতে দ্বিধা করে না। তাই বিএনপির উচিত হবে এ সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা।
No comments