আইএস জড়িত-ফের সাইটের দাবি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রত্যাখান by কাউসার মুমিন
বাংলাদেশে
সম্প্রতি তিনটি নৃশংস হামলায় আইএস জড়িত থাকার প্রমাণ আছে বলে দাবি করেছে
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বেসরকারি গোয়েন্দা সংস্থা সাইট (এসআইটিই)
ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ। সংস্থাটির নিজস্ব ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ কথা বলা
হয়েছে। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এ দাবি প্রত্যাখ্যান
করেছেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে আইএসের কোন অস্তিত্ব নেই।
ইতালিয়ান নাগরিক সিজার তাভেলা ও জাপানি নাগরিক হোশে কুনিও হত্যা এবং হোসনি দালানে বোমা হামলার পর আইএস এর দায় স্বীকার করে বলে এসআইটিইর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছিল। যদিও বাংলাদেশ সরকার বরাবরই তা প্রত্যাখান করে আসছে। এর পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলেও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। সর্বশেষ এসআইটিই’র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আইসিসের হামলা নিয়ে স্বীকারোক্তির বিষয়ে বাস্তবতা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। সাইটের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত এক মাসে আইএস বা আইসিস বাংলাদেশে তিনটি হামলার দায় স্বীকার করেছে। এর মধ্যে ২৮শে সেপ্টেম্বর ঢাকায় হত্যা করা হয় ইতালির নাগরিক সিজার তাভেলাকে। ৩রা অক্টোবর হত্যা করা হয় জাপানি নাগরিক কুনিও হোসিকে। ২৪শে অক্টোবর ঢাকায় শিয়াদের একটি সমাবেশে বোমা হামলা করা হয়। এসব হামলায় আইসিস জড়িত থাকার অভিযোগ আক্রমণাত্মকভাবে (এগ্রিসিভলি) প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ সরকার। আইসিসের হামলার দাবিকে অবজ্ঞা করার জন্য যে চেষ্টা করা হয়েছে তা ব্যর্থ হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, সাইট-এর সুনাম হানীর জন্য সরকার ভিত্তিহীন প্রচারণা চালাচ্ছে। আইএসের দাবির বিষয়টি প্রথম রিপোর্ট করে সাইট ও এর পরিচালক রিটা কাটজ। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে তিনটি হামলার দায় স্বীকার করে আইসিসÑ এ বিষয়ে রিপোর্টের পক্ষে শক্ত অবস্থান সাইট-এর। আইসিসের ওই দাবি সঠিক। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় এ দাবি যাচাই করে এর বিশ্বাসযোগ্যতা পেয়েছে সাইট। উপরন্তু ওই দাবি আইএস মিডিয়ার বিভিন্ন চ্যানেলে পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে টেলিগ্রাম ম্যাসেঞ্জার ও গ্রুপটির আল বায়ান রিপোর্টে। আইসিসপন্থি বাংলা ব্লগেও বাংলা ভাষায় এ দাবি পড়তে পারেন বাংলাদেশের নাগরিকরা ও সরকারের কর্মকর্তারা। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার আইসিসের হামলার দায় স্বীকারকে প্রত্যাখ্যান করছে এবং অব্যাহতভাবে সাইট-এর সুনাম ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করছে। কিন্তু এ গ্রুপের কাছে নিখুঁত রেকর্ড আছে। তাই তারা আইসিসের হামলার দায় স্বীকারের বাস্তবতার রেকর্ড পরিবর্তন করবে না। এতে বলা হয়, বাংলাদশে সরকারের এমন প্রচেষ্টায় সাইট-এর সুনাম ক্ষন্ন করতে পারবে না। এটি জিহাদী কর্মকা- নজরদারি ও বিশ্লেষণের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র। এই সাইট বাস্তবতা অনুধাবনের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আরও সহযোগিতা করে যাবে এবং তার আসল শত্রু আইসিসের আগ্রাসী কর্মকা- সম্পর্কে তথ্য দেবে।
ইতালিয়ান নাগরিক সিজার তাভেলা ও জাপানি নাগরিক হোশে কুনিও হত্যা এবং হোসনি দালানে বোমা হামলার পর আইএস এর দায় স্বীকার করে বলে এসআইটিইর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছিল। যদিও বাংলাদেশ সরকার বরাবরই তা প্রত্যাখান করে আসছে। এর পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলেও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। সর্বশেষ এসআইটিই’র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আইসিসের হামলা নিয়ে স্বীকারোক্তির বিষয়ে বাস্তবতা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। সাইটের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত এক মাসে আইএস বা আইসিস বাংলাদেশে তিনটি হামলার দায় স্বীকার করেছে। এর মধ্যে ২৮শে সেপ্টেম্বর ঢাকায় হত্যা করা হয় ইতালির নাগরিক সিজার তাভেলাকে। ৩রা অক্টোবর হত্যা করা হয় জাপানি নাগরিক কুনিও হোসিকে। ২৪শে অক্টোবর ঢাকায় শিয়াদের একটি সমাবেশে বোমা হামলা করা হয়। এসব হামলায় আইসিস জড়িত থাকার অভিযোগ আক্রমণাত্মকভাবে (এগ্রিসিভলি) প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ সরকার। আইসিসের হামলার দাবিকে অবজ্ঞা করার জন্য যে চেষ্টা করা হয়েছে তা ব্যর্থ হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, সাইট-এর সুনাম হানীর জন্য সরকার ভিত্তিহীন প্রচারণা চালাচ্ছে। আইএসের দাবির বিষয়টি প্রথম রিপোর্ট করে সাইট ও এর পরিচালক রিটা কাটজ। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে তিনটি হামলার দায় স্বীকার করে আইসিসÑ এ বিষয়ে রিপোর্টের পক্ষে শক্ত অবস্থান সাইট-এর। আইসিসের ওই দাবি সঠিক। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় এ দাবি যাচাই করে এর বিশ্বাসযোগ্যতা পেয়েছে সাইট। উপরন্তু ওই দাবি আইএস মিডিয়ার বিভিন্ন চ্যানেলে পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে টেলিগ্রাম ম্যাসেঞ্জার ও গ্রুপটির আল বায়ান রিপোর্টে। আইসিসপন্থি বাংলা ব্লগেও বাংলা ভাষায় এ দাবি পড়তে পারেন বাংলাদেশের নাগরিকরা ও সরকারের কর্মকর্তারা। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার আইসিসের হামলার দায় স্বীকারকে প্রত্যাখ্যান করছে এবং অব্যাহতভাবে সাইট-এর সুনাম ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করছে। কিন্তু এ গ্রুপের কাছে নিখুঁত রেকর্ড আছে। তাই তারা আইসিসের হামলার দায় স্বীকারের বাস্তবতার রেকর্ড পরিবর্তন করবে না। এতে বলা হয়, বাংলাদশে সরকারের এমন প্রচেষ্টায় সাইট-এর সুনাম ক্ষন্ন করতে পারবে না। এটি জিহাদী কর্মকা- নজরদারি ও বিশ্লেষণের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র। এই সাইট বাস্তবতা অনুধাবনের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আরও সহযোগিতা করে যাবে এবং তার আসল শত্রু আইসিসের আগ্রাসী কর্মকা- সম্পর্কে তথ্য দেবে।
No comments