১৩ নভেম্বর পৃথিবীতে আছড়ে পড়বে স্পেস জাঙ্ক
পাঁচ লাখেরও বেশি আবর্জনা পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে বলে দাবি করেছে নাসা। ছবি: স্পেস ডটকম |
১৩
নভেম্বর শ্রীলঙ্কার উপকূল থেকে ৪০ মাইল দূরে ভারত সমুদ্রে একটি ‘রহস্যময়
স্পেস জাঙ্ক’ আছড়ে পড়তে পারে। তবে এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। মহাকাশীয়
বস্তুটি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকায় একে রহস্যময় বলা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকেরা বলছেন, এর আকার হতে পারে ৭ ফুটের মতো। এই স্পেস জাঙ্ক বা মহাকাশ আবর্জনাটি অবশ্য কোনো গ্রহাণু নয়। এটি মানবসৃষ্ট কোনো যানের ধ্বংসাবশেষ হতে পারে। সম্প্রতি মহাকাশে বিস্ফোরণের শিকার হওয়া কোনো রকেটের টুকরা কিংবা অ্যাপোলো মিশনে ব্যবহৃত কোনো যন্ত্রের টুকরাও হতে পারে এটি।
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার ক্যাটালিনা স্কাই সার্ভের গবেষকেরা বস্তুটি প্রথম শনাক্ত করেছেন। তাঁরা পৃথিবীর সন্নিকটে আসা গ্রহাণু ও ধূমকেতু খোঁজার সময় এই বস্তুটির সন্ধান পান। তাঁরা একে ডাকছেন ‘ডব্লিউটি১১৯০এফ’ বা ‘ডব্লিউটিএফ’ নামে।
নেচার সাময়িকীকে হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফল অ্যাস্ট্রোফিজিকসের গবেষক জোনাথন ম্যাকডাওয়েল বলেছেন, ‘মহাকাশ ইতিহাসের হারানো একটি টুকরো যা আবার পৃথিবীতে ফিরে আসছে।’
জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত সফটওয়্যার নির্মাতা বিল গ্রে দাবি করেছেন, ‘ডব্লিউটি১১৯০এফ’ উপবৃত্তকার কক্ষপথে পরিভ্রমণ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার তথ্য অনুযায়ী, পাঁচ লাখেরও বেশি আবর্জনা পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। এর মধ্যে প্রতি বছরই কিছু আবর্জনা কক্ষচ্যুত হয়ে পৃথিবীতে পড়ে। এ ধরনের আবর্জনার বেশির ভাগই পৃথিবীতে ফেরার আগেই বায়ুমণ্ডলের সঙ্গে সংঘর্ষে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। তবে পৃথিবীতে পড়লে তা বিপদ ঘটাতে পারে।
গবেষকেরা বলছেন, স্পেস জাঙ্কটি বায়ুমণ্ডলে পুড়ে বেশির ভাগ ধ্বংস হয়ে যাবে। যেটুকু অবশিষ্ট থাকবে তা প্রত্যন্ত অঞ্চলে পড়বে, যেখানে কোনো মানববসতি নেই। (তথ্যসূত্র: এক্সপ্রেস, ডেইলি মেইল, জিনিউজ)
যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকেরা বলছেন, এর আকার হতে পারে ৭ ফুটের মতো। এই স্পেস জাঙ্ক বা মহাকাশ আবর্জনাটি অবশ্য কোনো গ্রহাণু নয়। এটি মানবসৃষ্ট কোনো যানের ধ্বংসাবশেষ হতে পারে। সম্প্রতি মহাকাশে বিস্ফোরণের শিকার হওয়া কোনো রকেটের টুকরা কিংবা অ্যাপোলো মিশনে ব্যবহৃত কোনো যন্ত্রের টুকরাও হতে পারে এটি।
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার ক্যাটালিনা স্কাই সার্ভের গবেষকেরা বস্তুটি প্রথম শনাক্ত করেছেন। তাঁরা পৃথিবীর সন্নিকটে আসা গ্রহাণু ও ধূমকেতু খোঁজার সময় এই বস্তুটির সন্ধান পান। তাঁরা একে ডাকছেন ‘ডব্লিউটি১১৯০এফ’ বা ‘ডব্লিউটিএফ’ নামে।
নেচার সাময়িকীকে হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফল অ্যাস্ট্রোফিজিকসের গবেষক জোনাথন ম্যাকডাওয়েল বলেছেন, ‘মহাকাশ ইতিহাসের হারানো একটি টুকরো যা আবার পৃথিবীতে ফিরে আসছে।’
জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত সফটওয়্যার নির্মাতা বিল গ্রে দাবি করেছেন, ‘ডব্লিউটি১১৯০এফ’ উপবৃত্তকার কক্ষপথে পরিভ্রমণ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার তথ্য অনুযায়ী, পাঁচ লাখেরও বেশি আবর্জনা পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। এর মধ্যে প্রতি বছরই কিছু আবর্জনা কক্ষচ্যুত হয়ে পৃথিবীতে পড়ে। এ ধরনের আবর্জনার বেশির ভাগই পৃথিবীতে ফেরার আগেই বায়ুমণ্ডলের সঙ্গে সংঘর্ষে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। তবে পৃথিবীতে পড়লে তা বিপদ ঘটাতে পারে।
গবেষকেরা বলছেন, স্পেস জাঙ্কটি বায়ুমণ্ডলে পুড়ে বেশির ভাগ ধ্বংস হয়ে যাবে। যেটুকু অবশিষ্ট থাকবে তা প্রত্যন্ত অঞ্চলে পড়বে, যেখানে কোনো মানববসতি নেই। (তথ্যসূত্র: এক্সপ্রেস, ডেইলি মেইল, জিনিউজ)
No comments