অতি প্রতিক্রিয়া না দেখাতে কূটনীতিকদের বললেন বাণিজ্যমন্ত্রী
বিদেশী
হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে কূটনীতিকদের অতি প্রতিক্রিয়া না দেখাতে পরামর্শ
দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। একই সঙ্গে ট্রান্সপারেন্সি
ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)কে বিএনপির অঙ্গসংগঠন বলেও মন্তব্য করেছেন
তিনি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, টিআইবি হচ্ছে বিএনপির অঙ্গসংগঠন। বিএনপির
অঙ্গসংগঠন হিসেবে তারাই কিন্তু নির্বাচন দাবি করছে। বিদেশী মারা, তাজিয়ার
ওপর বোমা হামলা, এএসআইকে হত্যা ও টিআইবির প্রতিবেদন সবকিছুর মূল এক সূত্রে
গাঁথা। দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে পারি কোন কিছুই বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত
করতে পারবে না। গতকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ঢাকায় নবনিযুক্ত শ্রীলঙ্কার
রাষ্ট্রদূত ইয়াসোজা গুনাসেকারার সঙ্গে বৈঠকের পরে সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এসব
কথা বলেন।
দুই বিদেশী নাগরিক হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, দুজন বিদেশী নাগরিক হত্যা হয়েছে। আমি কূটনীতিকদের এ বিষয়ে অতি রিঅ্যাকশন (অতি-প্রতিক্রিয়া) দেখাতে না করেছি। কারণ, এতে দুষ্কৃতকারীরা উৎসাহিত হয়। তারা মনে করে, বিদেশী মারলে বেশি খবর (নিউজ হয়) প্রকাশিত হয়। তিনি বলেন, আইএস বলে কিছু নেই। কাজগুলো করেছে জামায়াত-শিবিরের লোক। আন্দোলন ও জঙ্গি হামলা চালিয়ে কিছু করতে না পেরে তারা বিদেশী নাগরিকদের হত্যা করেছে।
টিআইবির প্রতিবেদন প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমি এখনও পর্যন্ত তাদের কোন প্রশংসা সূচক প্রতিবেদন দেখিনি। আমরা নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের দিকে যাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পর্যন্ত আমাদের তারিফ করেন। কিন্তু টিআইবির কাছ থেকে সে ধরনের কিছু শোনা যায় না। টিআইবি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। কিন্তু জাতীয় সংসদে বিএনপির নাম কতবার উচ্চারিত হয়, সেগুলো নিয়েও কথা বলে টিআইবি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, টিআইবি বিএনপির অঙ্গসংগঠনে পরিণত হয়েছে। টিআইবি একটি গবেষণা সংস্থা। কিন্তু অনেকে প্রশ্ন তোলে তারা গবেষণায় এত টাকা কোথায় পায়? টিআইবি বিএনপির আমলে যা করত এখনো তাই করছে, টিআইবির কাজের ধরনে তো কোনো পরিবর্তন আসেনি, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পরিবর্তন তো একটু হয়েছে। তারা গবেষণা করেছে, কোথা থেকে এত টাকা পেল? সংসদে কোরাম সংকট বললেই হয়ে গেল? টিআইবি মধ্যবর্তী নির্বাচনের জন্য কাজ করছে, যা কখনোই হবে না।
দুই বিদেশী নাগরিক হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, দুজন বিদেশী নাগরিক হত্যা হয়েছে। আমি কূটনীতিকদের এ বিষয়ে অতি রিঅ্যাকশন (অতি-প্রতিক্রিয়া) দেখাতে না করেছি। কারণ, এতে দুষ্কৃতকারীরা উৎসাহিত হয়। তারা মনে করে, বিদেশী মারলে বেশি খবর (নিউজ হয়) প্রকাশিত হয়। তিনি বলেন, আইএস বলে কিছু নেই। কাজগুলো করেছে জামায়াত-শিবিরের লোক। আন্দোলন ও জঙ্গি হামলা চালিয়ে কিছু করতে না পেরে তারা বিদেশী নাগরিকদের হত্যা করেছে।
টিআইবির প্রতিবেদন প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমি এখনও পর্যন্ত তাদের কোন প্রশংসা সূচক প্রতিবেদন দেখিনি। আমরা নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের দিকে যাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পর্যন্ত আমাদের তারিফ করেন। কিন্তু টিআইবির কাছ থেকে সে ধরনের কিছু শোনা যায় না। টিআইবি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। কিন্তু জাতীয় সংসদে বিএনপির নাম কতবার উচ্চারিত হয়, সেগুলো নিয়েও কথা বলে টিআইবি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, টিআইবি বিএনপির অঙ্গসংগঠনে পরিণত হয়েছে। টিআইবি একটি গবেষণা সংস্থা। কিন্তু অনেকে প্রশ্ন তোলে তারা গবেষণায় এত টাকা কোথায় পায়? টিআইবি বিএনপির আমলে যা করত এখনো তাই করছে, টিআইবির কাজের ধরনে তো কোনো পরিবর্তন আসেনি, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পরিবর্তন তো একটু হয়েছে। তারা গবেষণা করেছে, কোথা থেকে এত টাকা পেল? সংসদে কোরাম সংকট বললেই হয়ে গেল? টিআইবি মধ্যবর্তী নির্বাচনের জন্য কাজ করছে, যা কখনোই হবে না।
No comments