গীতাকে সন্তান দাবি আরেক পরিবারের
হিন্দি চলচ্চিত্র বজরঙ্গি ভাইজান-এর চরিত্র মুন্নির স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিয়ে টানটান উত্তেজনা থাকলেও সংশয় ছিল না। অথচ বাস্তবের বজরঙ্গি ভাইজানের গীতা ভারতে চলে আসার পর উত্তেজনার সঙ্গে কিছুটা সংশয় আর বিতর্কও জুড়ে গেছে। আর তা যেন কেবল ঘনীভূতই হচ্ছে। গীতা গতকাল মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে দেখা করে ইন্দোর রওনা হয়ে যান। তাঁর দিল্লি ত্যাগের প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই উত্তর প্রদেশের রামপুর থেকে এক পরিবার রাজধানীতে এসে হাজির। বিহারের মাহাতোদের মতোই এ পরিবারের দাবি, হারিয়ে যাওয়া গীতা তাঁদেরই মেয়ে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, যাঁরাই গীতার অভিভাবকত্বের দাবি জানাবেন, তাঁদের সবারই ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে। যাঁদের সঙ্গে তা মিলবে, গীতাকে তুলে দেওয়া হবে তাঁদেরই হাতে।
তবে প্রশ্ন উঠছে, স্মৃতির সঙ্গে বাস্তবের মিল না হলে গীতা যদি কিছুতেই যেতে না চান, তাহলে কী হবে? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলে, এখনই এতটা সংশয়ী হওয়ার কোনো কারণ নেই। অন্তত ১৫ দিন অপেক্ষা সবাইকে করতে হবে। ডিএনএ পরীক্ষার ফল বের হোক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে গত সোমবার দেখা করেন গীতা। এরপর টুইট করে প্রধানমন্ত্রী জানান, গীতাকে এত বছর ধরে যারা আগলে রেখেছিল, পাকিস্তানের করাচির সেই ইধি ফাউন্ডেশনকে তিনি এক কোটি রুপি দেবেন। প্রধানমন্ত্রীর এই দান ইধি ফাউন্ডেশন ‘ধন্যবাদের সঙ্গে ফিরিয়ে দিচ্ছে’ বলে গতকাল খবর দিয়েছে পাকিস্তানের ডন পত্রিকা।
তবে প্রশ্ন উঠছে, স্মৃতির সঙ্গে বাস্তবের মিল না হলে গীতা যদি কিছুতেই যেতে না চান, তাহলে কী হবে? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলে, এখনই এতটা সংশয়ী হওয়ার কোনো কারণ নেই। অন্তত ১৫ দিন অপেক্ষা সবাইকে করতে হবে। ডিএনএ পরীক্ষার ফল বের হোক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে গত সোমবার দেখা করেন গীতা। এরপর টুইট করে প্রধানমন্ত্রী জানান, গীতাকে এত বছর ধরে যারা আগলে রেখেছিল, পাকিস্তানের করাচির সেই ইধি ফাউন্ডেশনকে তিনি এক কোটি রুপি দেবেন। প্রধানমন্ত্রীর এই দান ইধি ফাউন্ডেশন ‘ধন্যবাদের সঙ্গে ফিরিয়ে দিচ্ছে’ বলে গতকাল খবর দিয়েছে পাকিস্তানের ডন পত্রিকা।
No comments