আইএসের দায় স্বীকার গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
বিদেশী
নাগরিক হত্যাসহ বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলায় আইএসের দায়
স্বীকারকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। হামলার পেছনে দায়ীদের
খুঁজে বের করে বিচারের আওতায় আনতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ
করছে দেশটি। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের
প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র জন কিরবি এসব কথা বলেছেন। আইএসের দায় স্বীকার নিয়ে
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের দায় স্বীকারকে গুরুত্বের সঙ্গে নেয়।
বাংলাদেশে আইএসের অবস্থান কতটা বাস্তব বা তারা কতটা সক্রিয়- এমন প্রশ্নের
জবাবে কিরবি বলেন, বাংলাদেশে আইএস কতটুকু সক্রিয় বা আদৌ সক্রিয় কি-না তা
বলা কঠিন। এটা নিশ্চিত করে বলার মতো অবস্থানে আমি নেই। তবে এখন তদন্ত চলছে।
সেখানে যদি সহায়তার প্রয়োজন পড়ে আমরা তা দিতে চাই। দায় স্বীকারের বিষয়টি
নিশ্চিত করার দায়িত্ব বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর।
কিন্তু আমি মনে করি আমাদের জন্য বিচক্ষণতা হলো আইসিলের দাবি গুরুত্বের
সঙ্গে নেয়া এবং আমরা সেভাবেই নিচ্ছি। এখানে প্রশ্নোত্তর পর্বের বাংলাদেশ
অংশটুকু হুবহু তুলে ধরা হলো:
প্রশ্ন: বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইতালিয়ান এনজিওকর্মীসহ কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস। বাংলাদেশের ভেতরে আইসিস কতটা অনুপ্রবেশ করেছে এ বিষয়ে আপনার কাছে কোন তথ্য আছে কি?
উত্তর: হামলায় আইসিলের দায় স্বীকারের দাবি আমরা উদ্বেগের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়েছি। আর অন্য জায়গার মতো আমরা এসব দাবি গুরুত্বের সঙ্গে নিই। এসব হামলার পেছনে দায়ীদের শনাক্ত এবং বিচারের আওতায় আনতে আমরা বাংলাদেশ সরকার এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে তাদের অবস্থান গুরুতর কিনা?
উত্তর: আমি দুঃখিত, বুঝতে পারিনি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে তাদের উপস্থিতি কি বাস্তব?
উত্তর: বাংলাদেশে আইসিল কি মাত্রায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা তারা আদৌ তা করছে কি না সেটা বলা কঠিন। এটা নিশ্চিত করে বলার মতো অবস্থানে আমি নেই। কিন্তু এখন এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। এতে আমাদের সহায়তা দেয়ার প্রয়োজন হলে আমরা তা দিতে চাই। দায় স্বীকারের বিষয়টি নিশ্চিত করার দায়িত্ব বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারী বাহিনীর। এটা তাদেরই দায়িত্ব। কিন্তু আমি মনে করি আইসিলের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে নেয়া আমাদের জন্য সমীচীন এবং আমরা সেভাবেই নিচ্ছি। কিন্তু প্রকৃত দায় স্বীকারের বিষয়টি নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন কিছু আমার কাছে নেই। বাংলাদেশের আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর এটা তদন্ত করতে দেয়া এবং নিজেদের একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে দেয়া প্রয়োজন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইতালিয়ান এনজিওকর্মীসহ কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস। বাংলাদেশের ভেতরে আইসিস কতটা অনুপ্রবেশ করেছে এ বিষয়ে আপনার কাছে কোন তথ্য আছে কি?
উত্তর: হামলায় আইসিলের দায় স্বীকারের দাবি আমরা উদ্বেগের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়েছি। আর অন্য জায়গার মতো আমরা এসব দাবি গুরুত্বের সঙ্গে নিই। এসব হামলার পেছনে দায়ীদের শনাক্ত এবং বিচারের আওতায় আনতে আমরা বাংলাদেশ সরকার এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে তাদের অবস্থান গুরুতর কিনা?
উত্তর: আমি দুঃখিত, বুঝতে পারিনি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে তাদের উপস্থিতি কি বাস্তব?
উত্তর: বাংলাদেশে আইসিল কি মাত্রায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা তারা আদৌ তা করছে কি না সেটা বলা কঠিন। এটা নিশ্চিত করে বলার মতো অবস্থানে আমি নেই। কিন্তু এখন এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। এতে আমাদের সহায়তা দেয়ার প্রয়োজন হলে আমরা তা দিতে চাই। দায় স্বীকারের বিষয়টি নিশ্চিত করার দায়িত্ব বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারী বাহিনীর। এটা তাদেরই দায়িত্ব। কিন্তু আমি মনে করি আইসিলের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে নেয়া আমাদের জন্য সমীচীন এবং আমরা সেভাবেই নিচ্ছি। কিন্তু প্রকৃত দায় স্বীকারের বিষয়টি নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন কিছু আমার কাছে নেই। বাংলাদেশের আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর এটা তদন্ত করতে দেয়া এবং নিজেদের একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে দেয়া প্রয়োজন।
No comments