নিজেদের যোগ্য বানানোর চ্যালেঞ্জ নিতে হবে : শিবির সভাপতি
ইসলামী
ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল জব্বার বলেছেন, সব বাঁধা অতিক্রম করে
সৎ, যোগ্য, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক উপহার দিতে ছাত্রশিবির জাতির কাছে
ওয়াদাবদ্ধ। সুতারং সব বাঁধার বিপরীতে নিজেদেরকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলাকে
চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।
তিনি আজ রাজশাহীর এক মিলানায়তনে ছাত্রশিবির রাজশাহী অঞ্চল পশ্চিমের সদস্য প্রার্থী শিক্ষাশিবিরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। শিক্ষাশিবিরে আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক ইয়াছিন আরাফাত, কলেজ কার্যক্রম সম্পাদক শাহ আলম প্রমুখ।
শিবির সভাপতি বলেন, দেশের যুব সমাজের একটি বিরাট অংশ যখন মাদক, অপসংস্কৃতি, সন্ত্রাস ও অনৈতিকতায় ডুবে আছে তখন ছাত্রশিবির নেতাকর্মীর তার বিপরীতে চলছে। সব মত পথ প্রত্যাখ্যান করে কুরআনের আলোকে নিজেদের ও ছাত্রসমাজকে পরিচালিত করার চেষ্টা করছে। আর তাই বাতিলের আতে ঘাঁ লাগছে। ছাত্রসমাজকে মাদক, অপসংস্কৃতি ও বেহায়াপনার এই প্রচেষ্টা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং জাতি বিনাশী সুদুর প্রসারী পরিকল্পনা। এটা আজ প্রমাণিত যে এসব অপতৎপরতার পেছনে রাষ্ট্রীয় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে। ছাত্রদেরকে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থা না করলেও তাদের ধ্বংস করার সব প্রচেষ্টার সাথেই রাষ্ট্রীয় শক্তি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জাড়িত। যা জাতির জন্য চরম লজ্জাজনক বিষয়।
তিনি আরো বলেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, সব বাতিল পথের হাতছানি প্রত্যাখান করে নিজেদের দুনিয়া ও আখেরাতের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু ছাত্রশিবির সত্য ও ন্যায়ের পথে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলা এক দুঃসাহসিক কাফেলার নাম। যোগ্যতাসম্পন্ন করে নিজেদেরকে গড়ে তোলার পথে বাধা আছে এবং থাকবে। কিন্তু ছাত্রশিবির এই চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করেই এগিয়ে যাবে। ইতোমধ্যে তার প্রমাণ জাতির সামনে পেশ করেছে ছাত্রশিবির। অবর্ণনিয় জুলুম নির্যাতন ও সিমাহীন অপপ্রচারের পরও ছাত্রশিবিরের অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিতে না পারা ক্ষোভে তাদের অপতৎপরতার আরো বৃদ্ধি করতে পারে। বাড়তে পারে বাঁধার পরিধি। কিন্তু সব বাধাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেই ছাত্রশিবির নেতাকর্মীরা নিজেদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য যোগ্য গড়ে তুলবে। জাতি এমটিই প্রত্যাশা করে।
তিনি আজ রাজশাহীর এক মিলানায়তনে ছাত্রশিবির রাজশাহী অঞ্চল পশ্চিমের সদস্য প্রার্থী শিক্ষাশিবিরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। শিক্ষাশিবিরে আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক ইয়াছিন আরাফাত, কলেজ কার্যক্রম সম্পাদক শাহ আলম প্রমুখ।
শিবির সভাপতি বলেন, দেশের যুব সমাজের একটি বিরাট অংশ যখন মাদক, অপসংস্কৃতি, সন্ত্রাস ও অনৈতিকতায় ডুবে আছে তখন ছাত্রশিবির নেতাকর্মীর তার বিপরীতে চলছে। সব মত পথ প্রত্যাখ্যান করে কুরআনের আলোকে নিজেদের ও ছাত্রসমাজকে পরিচালিত করার চেষ্টা করছে। আর তাই বাতিলের আতে ঘাঁ লাগছে। ছাত্রসমাজকে মাদক, অপসংস্কৃতি ও বেহায়াপনার এই প্রচেষ্টা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং জাতি বিনাশী সুদুর প্রসারী পরিকল্পনা। এটা আজ প্রমাণিত যে এসব অপতৎপরতার পেছনে রাষ্ট্রীয় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে। ছাত্রদেরকে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থা না করলেও তাদের ধ্বংস করার সব প্রচেষ্টার সাথেই রাষ্ট্রীয় শক্তি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জাড়িত। যা জাতির জন্য চরম লজ্জাজনক বিষয়।
তিনি আরো বলেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, সব বাতিল পথের হাতছানি প্রত্যাখান করে নিজেদের দুনিয়া ও আখেরাতের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু ছাত্রশিবির সত্য ও ন্যায়ের পথে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলা এক দুঃসাহসিক কাফেলার নাম। যোগ্যতাসম্পন্ন করে নিজেদেরকে গড়ে তোলার পথে বাধা আছে এবং থাকবে। কিন্তু ছাত্রশিবির এই চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করেই এগিয়ে যাবে। ইতোমধ্যে তার প্রমাণ জাতির সামনে পেশ করেছে ছাত্রশিবির। অবর্ণনিয় জুলুম নির্যাতন ও সিমাহীন অপপ্রচারের পরও ছাত্রশিবিরের অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিতে না পারা ক্ষোভে তাদের অপতৎপরতার আরো বৃদ্ধি করতে পারে। বাড়তে পারে বাঁধার পরিধি। কিন্তু সব বাধাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেই ছাত্রশিবির নেতাকর্মীরা নিজেদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য যোগ্য গড়ে তুলবে। জাতি এমটিই প্রত্যাশা করে।
No comments