পিয়নের চাকরি পেতেও মরিয়া ইঞ্জিনিয়াররা
পিয়ন
নেবে ভারতের ডিরেক্টরেট অফ ইকনমিকস অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিকস। পদ খালি ৩০টি।
এই চাকরি পেতে আবেদন পত্র জমা পড়েছে ৭৫ হাজার। তার চেয়েও বেশি আশ্চর্য
হওয়ার ঘটনা, আবেদনকরীদের মধ্যে অনেকেই ইঞ্জিনিয়ার। রয়েছেন কলা ও বিজ্ঞান
বিভাগে স্নাতকোত্তর পাশ করা বহু ছেলেমেয়েও। যেখানে চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা
ছিল ক্লাস ফাইভ পাশ।
পিয়ন চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে, হাতে হারিকেন ছত্তিশগড় সরকারের। ডিরেক্টরেট অফ ইকনমিকস অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিকসে খালি ৩০টি পিয়ন পদের জন্য দরখাস্ত চেয়েছিল সরকার। Group-D-র ওই চাকরির জন্য আবেদন পত্র জমা পড়েছে ৭৫,০০০। অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ৭০,০০০, ডাকযোগে পাঠানো আবেদনপত্র ৫,০০০।
এই বিশাল সংখ্যক আবেদন পত্রের জন্য একেবারেই তৈরি ছিল না রাজ্য সরকার। তাই ৩০ অগাস্ট পরীক্ষা নেয়ার কথা থাকলেও, বাধ্য হয়ে তারা পরীক্ষা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এত আবেদনকারীর পরীক্ষা নেয়ার মতো পরিকাঠামোই নেই তাদের কাছে।
দপ্তরের কমিশনার অমিতাভ পান্ডা জানিয়েছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সব ব্যবস্থা করে, তবে এই পরীক্ষা নেয়া হবে। আবেদনকারীদের মধ্যে অনেকেই ইঞ্জিনিয়ার ও উচ্চ শিক্ষিত বলে জানিয়েছেন তিনি।
এই ঘটনা আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে ভারতের কর্মসংস্থানের পরিস্থিতি সবার সামনে তুলে ধরল বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল। বিশিষ্ট্য শিক্ষাবিদ জওহর সুরিশেট্টি বলেছেন, বিভিন্ন সেক্টরে কর্মসংস্থানের সুযোগ কী রয়েছে, সেবিষয়ে সচেতনতা গড়ে তোলা দরকার উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে।
পিয়ন চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে, হাতে হারিকেন ছত্তিশগড় সরকারের। ডিরেক্টরেট অফ ইকনমিকস অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিকসে খালি ৩০টি পিয়ন পদের জন্য দরখাস্ত চেয়েছিল সরকার। Group-D-র ওই চাকরির জন্য আবেদন পত্র জমা পড়েছে ৭৫,০০০। অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ৭০,০০০, ডাকযোগে পাঠানো আবেদনপত্র ৫,০০০।
এই বিশাল সংখ্যক আবেদন পত্রের জন্য একেবারেই তৈরি ছিল না রাজ্য সরকার। তাই ৩০ অগাস্ট পরীক্ষা নেয়ার কথা থাকলেও, বাধ্য হয়ে তারা পরীক্ষা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এত আবেদনকারীর পরীক্ষা নেয়ার মতো পরিকাঠামোই নেই তাদের কাছে।
দপ্তরের কমিশনার অমিতাভ পান্ডা জানিয়েছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সব ব্যবস্থা করে, তবে এই পরীক্ষা নেয়া হবে। আবেদনকারীদের মধ্যে অনেকেই ইঞ্জিনিয়ার ও উচ্চ শিক্ষিত বলে জানিয়েছেন তিনি।
এই ঘটনা আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে ভারতের কর্মসংস্থানের পরিস্থিতি সবার সামনে তুলে ধরল বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল। বিশিষ্ট্য শিক্ষাবিদ জওহর সুরিশেট্টি বলেছেন, বিভিন্ন সেক্টরে কর্মসংস্থানের সুযোগ কী রয়েছে, সেবিষয়ে সচেতনতা গড়ে তোলা দরকার উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে।
No comments