বাড়ছে পানি : মানিকগঞ্জে নৌকা কেনার ধুম by আব্দুর রাজ্জাক
নদ
নদীতে পানি বাড়তে থাকায় মানিকগঞ্জের বিভিন্ন এলাকাতে চলছে নৌকা তৈরি ও
বিক্রির ধুম। ধলেশ্বরী, যমুনা ও কালীগঙ্গা নদীতে পানি বেড়ে জেলার ঘিওর ও
পাশ্ববর্তী দৌলতপুরের ১৫টি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত নিম্নাঞ্চল ও রাস্তা ঘাট
প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় চলাচলের একমাত্র বাহন এখন নৌকা। তাই হঠাৎ করেই
কদর বেড়েছে নৌকার। তাই এসব এলাকায় হাট বাজারগুলোতে পুরোদমে জমজমাট হয়ে
পড়েছে নৌকার হাট।
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের ২০টি গ্রাম ও দৌলতপুরের দুর্গম এলাকায় নৌকা ছাড়া চলাফেরা করা সম্ভব হয় না। ঘিওর ও দৌলতপুর এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কাঠ মিস্ত্রীরা নৌকা তৈরী ও মেরামতের কাজে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। এ অঞ্চলের মানুষের মালামাল এবং জীবন জীবিকা নির্বাহের একমাত্র বাহন হিসেবে নৌকা ব্যবহার করছে।
ঘিওর বাজারের কাঠ মিস্ত্রী রবি সূত্রধর, নিলকমল সূত্রধর, মাসুদ, হারেজ জানান- বর্ষা মৌসুমে তারা নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। প্রতি সপ্তাহে তাদের কারখানা থেকে ৮/১০টি নৌকা তৈরী করে ঘিওর, দৌলতপুর, বরংগাইল, তরা, মহাদেবপুর হাট বাজারে বিক্রি করা হয়। বর্তমানে লোহা ও কাঠের দাম বেড়ে যাওয়ায় নৌকা তৈরীতে খরচ বেড়ে গেছে। নৌকার আকার ও প্রকার ভেদে ৪ থেকে ১৫ হাজার পর্যন্ত একটি নৌকা বিক্রি হয়। তবে লাভের অংশ আগের থেকে কমে গেছে।
ঘিওর হাটে সরেজমিন পরিদর্শনে কাঠ মিস্ত্রি সুবল দাস জানান, আমার দাদার আমল থেকেই দেখি এই নৌকা বানানো। প্রতি বছরের মত এবারও বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ায় কিছু পূর্বে অর্থাৎ জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে শুরু করে ভাদ্র মাস পর্যন্ত নৌকা তৈরী করে থাকেন। বর্তমানে এলাকার ছোট ডিঙ্গি ও কোষা নৌকার কদর বেশি। কড়ই, জাম্বল, আম ও কদম কাঠের নৌকা বেশি চলে।
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের ২০টি গ্রাম ও দৌলতপুরের দুর্গম এলাকায় নৌকা ছাড়া চলাফেরা করা সম্ভব হয় না। ঘিওর ও দৌলতপুর এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কাঠ মিস্ত্রীরা নৌকা তৈরী ও মেরামতের কাজে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। এ অঞ্চলের মানুষের মালামাল এবং জীবন জীবিকা নির্বাহের একমাত্র বাহন হিসেবে নৌকা ব্যবহার করছে।
ঘিওর বাজারের কাঠ মিস্ত্রী রবি সূত্রধর, নিলকমল সূত্রধর, মাসুদ, হারেজ জানান- বর্ষা মৌসুমে তারা নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। প্রতি সপ্তাহে তাদের কারখানা থেকে ৮/১০টি নৌকা তৈরী করে ঘিওর, দৌলতপুর, বরংগাইল, তরা, মহাদেবপুর হাট বাজারে বিক্রি করা হয়। বর্তমানে লোহা ও কাঠের দাম বেড়ে যাওয়ায় নৌকা তৈরীতে খরচ বেড়ে গেছে। নৌকার আকার ও প্রকার ভেদে ৪ থেকে ১৫ হাজার পর্যন্ত একটি নৌকা বিক্রি হয়। তবে লাভের অংশ আগের থেকে কমে গেছে।
ঘিওর হাটে সরেজমিন পরিদর্শনে কাঠ মিস্ত্রি সুবল দাস জানান, আমার দাদার আমল থেকেই দেখি এই নৌকা বানানো। প্রতি বছরের মত এবারও বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ায় কিছু পূর্বে অর্থাৎ জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে শুরু করে ভাদ্র মাস পর্যন্ত নৌকা তৈরী করে থাকেন। বর্তমানে এলাকার ছোট ডিঙ্গি ও কোষা নৌকার কদর বেশি। কড়ই, জাম্বল, আম ও কদম কাঠের নৌকা বেশি চলে।
No comments