সৈন্যদের যুদ্ধের প্রস্তুতির নির্দেশ কিম জং-উনের
উত্তর
কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন শুক্রবার থেকে রণাঙ্গনবর্তী সৈন্যদের যুদ্ধকালীন
প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার সুরক্ষিত
সীমান্তে উভয়পক্ষের মধ্যে গোলা বিনিময়ের পর সিউলের সাথে পিয়ংইয়ংয়ের সামরিক
উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে এ নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সিউলকে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সীমান্তে লাউডস্পিকার দিয়ে প্রচারণা বন্ধ করতে হবে, তা না হলে তাদেরকে সামরিক পদক্ষেপের সম্মুখীন হতে হবে বৃহস্পতিবার পিয়ংইয়ংয়ের এমন আল্টিমেটামের পর দ. কোরিয়ার বাহিনী ইতোমধ্যে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উত্তর কোরিয়ার শক্তিশালী কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের (সিএমসি) এক জরুরী বৈঠকে এ আল্টিমেটাম দেয়া হয় এবং গোটা রণাঙ্গনে পাল্টা হামলা চালানোর পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন দেয়া হয়। উ. কোরীয় নেতা কিম জং-উন বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
সরকারি সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ’র খবরে বলা হয়েছে, কিম কোরিয়ান পিপলস আর্মির (কেপিএ) রণাঙ্গনবর্তী সৈন্যদের শুক্রবার বিকেল ৫টা থেকে যুদ্ধকালীন অবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
কেসিএনএ তার বরাত দিয়ে বলেছে, সৈন্যদের আকস্মিক অভিযান চালানোর জন্য সম্পূর্ণ যুদ্ধ প্রস্তুতি নিতে হবে এবং গোটা সীমান্তকে ‘প্রায় যুদ্ধকালীন অবস্থায়’ রাখতে হবে।
দ. কোরিয়ার জয়েন্ট চীফস অব স্টাফ কেপিএ’কে সরাসরি একটি বার্তায় ‘বেপরোয়া কর্মকাণ্ড’ থেকে বিরত থাকার আহবান জানিয়েছে। একইসাথে আবারো যেকোনো উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ডের কড়া জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেছে।
উ. কোরিয়া অতীতেও ব্যাপক উত্তেজনা চলাকালে একই ধরণের ঘোষণা দিয়েছে। বিশেষ করে ২০১৩ সালে কিম দ. কোরিয়ার সাথে ‘যুদ্ধাবস্থার’ ঘোষণা দিয়েছিলেন।
দুই কোরিয়ার মধ্যে ১৯৫০-৫৩ পর্যন্ত যুদ্ধ চলে যা ইতিহাসে কোরীয় যুদ্ধ নামে পরিচিত। এ যুদ্ধ অবসানের পর গত ৬৫ বছর ধরে দুই কোরিয়া কার্যত যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে।
লাউডস্পিকার দিয়ে প্রচারণা বন্ধে উ. কোরিয়ার আল্টিমেটাম শনিবার বিকেল ৫টায় শেষ হচ্ছে। তবে দ. কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ আল্টিমেটাম প্রত্যাখান করে বলেছে, তারা লাউডস্পিকার দিয়ে প্রচারণা অব্যাহত রাখবে।
সিউলকে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সীমান্তে লাউডস্পিকার দিয়ে প্রচারণা বন্ধ করতে হবে, তা না হলে তাদেরকে সামরিক পদক্ষেপের সম্মুখীন হতে হবে বৃহস্পতিবার পিয়ংইয়ংয়ের এমন আল্টিমেটামের পর দ. কোরিয়ার বাহিনী ইতোমধ্যে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উত্তর কোরিয়ার শক্তিশালী কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের (সিএমসি) এক জরুরী বৈঠকে এ আল্টিমেটাম দেয়া হয় এবং গোটা রণাঙ্গনে পাল্টা হামলা চালানোর পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন দেয়া হয়। উ. কোরীয় নেতা কিম জং-উন বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
সরকারি সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ’র খবরে বলা হয়েছে, কিম কোরিয়ান পিপলস আর্মির (কেপিএ) রণাঙ্গনবর্তী সৈন্যদের শুক্রবার বিকেল ৫টা থেকে যুদ্ধকালীন অবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
কেসিএনএ তার বরাত দিয়ে বলেছে, সৈন্যদের আকস্মিক অভিযান চালানোর জন্য সম্পূর্ণ যুদ্ধ প্রস্তুতি নিতে হবে এবং গোটা সীমান্তকে ‘প্রায় যুদ্ধকালীন অবস্থায়’ রাখতে হবে।
দ. কোরিয়ার জয়েন্ট চীফস অব স্টাফ কেপিএ’কে সরাসরি একটি বার্তায় ‘বেপরোয়া কর্মকাণ্ড’ থেকে বিরত থাকার আহবান জানিয়েছে। একইসাথে আবারো যেকোনো উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ডের কড়া জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেছে।
উ. কোরিয়া অতীতেও ব্যাপক উত্তেজনা চলাকালে একই ধরণের ঘোষণা দিয়েছে। বিশেষ করে ২০১৩ সালে কিম দ. কোরিয়ার সাথে ‘যুদ্ধাবস্থার’ ঘোষণা দিয়েছিলেন।
দুই কোরিয়ার মধ্যে ১৯৫০-৫৩ পর্যন্ত যুদ্ধ চলে যা ইতিহাসে কোরীয় যুদ্ধ নামে পরিচিত। এ যুদ্ধ অবসানের পর গত ৬৫ বছর ধরে দুই কোরিয়া কার্যত যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে।
লাউডস্পিকার দিয়ে প্রচারণা বন্ধে উ. কোরিয়ার আল্টিমেটাম শনিবার বিকেল ৫টায় শেষ হচ্ছে। তবে দ. কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ আল্টিমেটাম প্রত্যাখান করে বলেছে, তারা লাউডস্পিকার দিয়ে প্রচারণা অব্যাহত রাখবে।
No comments