অবশেষে ছলনাময়ী মারজানা আটক
প্রথমে
পরিচয়। তার পর চোখে চোখে কথা। এরপর রাতভর মুঠোফোনে আলাপ। ৬ মাস পর বিয়ে।
বিয়ের পরেই শুরু হয় চাপ দিয়ে টাকা নেয়া। ছলনাময়ী মারজানার বিরুদ্ধে এ
বক্তব্য ভুক্তভোগী আবদুল আলিমসহ প্রতারিত অনেকের।
সিলেট নগরীর আখালিয়ার বাসিন্দা আবদুল আলিম জানান, ২০১৩ সালের শুরুতে আখালিয়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নেন সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা মারজানা আক্তার। সে তার মাকে নিয়ে বসবাস করতো সেখানে। তার মায়ের সঙ্গে আবদুল আলিমের প্রথম পরিচয় হয়। এ সুবাদে পরে মারজানা আক্তারের সঙ্গেও পরিচয়।
এক পর্যায়ে মারজানা আখালিয়া থেকে বাসা পরিবর্তন করে নগরীর নবাব রোডে চলে যায়। তখন আবদুল আলিমের মুঠোফোনে মারজানার কথা শুরু হয়। মুঠোফোনে প্রেমে মজে পরে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের পর আবদুল আলিমের কাছ থেকে চাপ দিয়ে টাকা নেয়া শুরু করে মারজানা ও তার মা সোনাবালা বেগম। শুধু টাকা নয়, তারা কৌশলে আবদুল আলিমকে নিয়ে স্বর্ণসহ দামি জিনিসপত্রও ক্রয় করেন। আবদুল আলিমকে বিয়ের পরও মারজানা অন্য ছেলের সঙ্গে মুঠোফোনে নিয়মিত কথা বলতো। এ নিয়ে মারজানার সঙ্গে বাঁধে আবদুল আলিমের। কলহের জের ধরে এ বছরের জানুয়ারি মাসে ভেঙে যায় তাদের সংসার। আবদুল আলিম কোতোয়ালি থানা পুলিশের আশ্রয় নিয়ে মারজানার বাসা থেকে তার কিছু মালামাল উদ্ধার করেন। মারজানা শুধু আবদুল আলিমের সঙ্গে প্রতারণা করেনি, তার ফাঁদে পড়ে ছাতক উপজেলার বাসিন্দা সুমন আহমদ, হবিগঞ্জ জেলার রাকিব আহমদ, কামালপুর বাজারের লিটন আহমদ, রাজা মিয়াসহ আরও অনেকেই। অনেকেই নিঃস্ব হয়েছে মারজানার আঁচল ধরে। মারজানার ফাঁদে পড়া সুমন আহমদ জানান, মারজানার সঙ্গে তার প্রথম পরিচয় হয় মুঠোফোনে। পরে মারজানা তার মায়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। একপর্যায়ে তারা দুজনে বিয়েও করেন। আবদুল আলিমের মতো তার কাছে থেকেও মারজানা ও তার মা টাকাসহ দামি মালামাল হাতিয়ে নেন। একপর্যায়ে তিনিও বুঝতে পারেন মারজানার পাতনো ফাঁদের বিষয়টি। কৌশলে তিনি সটকে পড়েন।
সর্বশেষ মারজানার ফাঁদে পড়েন বিশ্বনাথ উপজেলার বাসিন্দা সাজিদ খানের ছেলে ইকবাল খান। ইকবালকে নিয়ে মারজানা ২৯শে এপ্রিল সিলেট নগরীর বন্দরবাজারস্থ হোটেল বিলাসে রাতযাপন করছিল। খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানার এসআই মাসুদ রানার নেতৃত্বে রাত ১টায় পুলিশ ওই হোটেলে অভিযান চালায়। মারজানা ও ইকবালকে আটক করে পুলিশ।
সিলেট কোতোয়ালি থানার ওসি সুহেল আহমদ বলেন, মারজানা প্রেম প্রতারণা। তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে বুধবার রাতে হোটল বিলাস থেকে আটক করা হয়েছে। আটকের পর মারজানার কাছ থেকে একাধিক মুঠোফোন ও সিম উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানন তিনি।
সিলেট নগরীর আখালিয়ার বাসিন্দা আবদুল আলিম জানান, ২০১৩ সালের শুরুতে আখালিয়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নেন সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা মারজানা আক্তার। সে তার মাকে নিয়ে বসবাস করতো সেখানে। তার মায়ের সঙ্গে আবদুল আলিমের প্রথম পরিচয় হয়। এ সুবাদে পরে মারজানা আক্তারের সঙ্গেও পরিচয়।
এক পর্যায়ে মারজানা আখালিয়া থেকে বাসা পরিবর্তন করে নগরীর নবাব রোডে চলে যায়। তখন আবদুল আলিমের মুঠোফোনে মারজানার কথা শুরু হয়। মুঠোফোনে প্রেমে মজে পরে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের পর আবদুল আলিমের কাছ থেকে চাপ দিয়ে টাকা নেয়া শুরু করে মারজানা ও তার মা সোনাবালা বেগম। শুধু টাকা নয়, তারা কৌশলে আবদুল আলিমকে নিয়ে স্বর্ণসহ দামি জিনিসপত্রও ক্রয় করেন। আবদুল আলিমকে বিয়ের পরও মারজানা অন্য ছেলের সঙ্গে মুঠোফোনে নিয়মিত কথা বলতো। এ নিয়ে মারজানার সঙ্গে বাঁধে আবদুল আলিমের। কলহের জের ধরে এ বছরের জানুয়ারি মাসে ভেঙে যায় তাদের সংসার। আবদুল আলিম কোতোয়ালি থানা পুলিশের আশ্রয় নিয়ে মারজানার বাসা থেকে তার কিছু মালামাল উদ্ধার করেন। মারজানা শুধু আবদুল আলিমের সঙ্গে প্রতারণা করেনি, তার ফাঁদে পড়ে ছাতক উপজেলার বাসিন্দা সুমন আহমদ, হবিগঞ্জ জেলার রাকিব আহমদ, কামালপুর বাজারের লিটন আহমদ, রাজা মিয়াসহ আরও অনেকেই। অনেকেই নিঃস্ব হয়েছে মারজানার আঁচল ধরে। মারজানার ফাঁদে পড়া সুমন আহমদ জানান, মারজানার সঙ্গে তার প্রথম পরিচয় হয় মুঠোফোনে। পরে মারজানা তার মায়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। একপর্যায়ে তারা দুজনে বিয়েও করেন। আবদুল আলিমের মতো তার কাছে থেকেও মারজানা ও তার মা টাকাসহ দামি মালামাল হাতিয়ে নেন। একপর্যায়ে তিনিও বুঝতে পারেন মারজানার পাতনো ফাঁদের বিষয়টি। কৌশলে তিনি সটকে পড়েন।
সর্বশেষ মারজানার ফাঁদে পড়েন বিশ্বনাথ উপজেলার বাসিন্দা সাজিদ খানের ছেলে ইকবাল খান। ইকবালকে নিয়ে মারজানা ২৯শে এপ্রিল সিলেট নগরীর বন্দরবাজারস্থ হোটেল বিলাসে রাতযাপন করছিল। খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানার এসআই মাসুদ রানার নেতৃত্বে রাত ১টায় পুলিশ ওই হোটেলে অভিযান চালায়। মারজানা ও ইকবালকে আটক করে পুলিশ।
সিলেট কোতোয়ালি থানার ওসি সুহেল আহমদ বলেন, মারজানা প্রেম প্রতারণা। তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে বুধবার রাতে হোটল বিলাস থেকে আটক করা হয়েছে। আটকের পর মারজানার কাছ থেকে একাধিক মুঠোফোন ও সিম উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানন তিনি।
No comments