সশস্ত্র বাহিনীর জন্য সবই করব: প্রধানমন্ত্রী
(প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার মিরপুর সেনানিবাসে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি প্রদান করেন। ছবি: ফোকাস বাংলা) প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের শক্ত অবস্থানের কথা জানিয়ে
বলেছেন, সেনাবাহিনীকে এই আদর্শ সামনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি বলেন,
‘সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য যা যা করার দরকার, আমরা সবই করব
ইনশা আল্লাহ।’ আজ মঙ্গলবার সকালে মিরপুর ক্যান্টনমেন্টে সামরিক বাহিনী
কমান্ড ও স্টাফ কলেজের ২০১৪-১৫ কোর্সে ¯স্নাতক ডিগ্রি প্রদান অনুষ্ঠানে
ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। খবর বাসসের।
অনুষ্ঠানে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল সাজ্জাদুল হক স্বাগত বক্তব্য দেন। এ সময় মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা, সাংসদ, তিন বাহিনীর প্রধান, কূটনীতিক এবং পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। বিশ্বশান্তি রক্ষা এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট। এ আদর্শ সামনে রেখে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে এগিয়ে যেতে হবে।’ সশস্ত্র বাহিনীকে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের মূর্ত প্রতীক হিসেবে অভিহিত করেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে তাঁর প্রথম সরকারের মেয়াদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালের ডিফেন্স পলিসির অনুসরণে সশস্ত্র বাহিনীর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নে অনেকগুলো ইউনিট প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন, তাঁর সদ্য সমাপ্ত বিগত সরকারের মেয়াদে ফোর্সেস গোল ২০৩০–এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে বহু উল্লেখযোগ্য কাজের বাস্তবায়ন হয়েছে। এবারও সরকার গঠনের পর উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সম্পদ সীমিত। আর এ সীমিত সম্পদ দিয়েই আমরা একটি যুগোপযোগী, দক্ষ ও শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে চাই। এ লক্ষ্য অর্জনে উন্নত প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।’
বিশ্বের সঙ্গে সংগতি রেখে দেশের প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান উন্নত ও আধুনিক হবে, এই আশা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকারের মূল লক্ষ্য হচ্ছে জাতীয় জীবনের সব পর্যায়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
অনুষ্ঠানে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল সাজ্জাদুল হক স্বাগত বক্তব্য দেন। এ সময় মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা, সাংসদ, তিন বাহিনীর প্রধান, কূটনীতিক এবং পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। বিশ্বশান্তি রক্ষা এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট। এ আদর্শ সামনে রেখে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে এগিয়ে যেতে হবে।’ সশস্ত্র বাহিনীকে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের মূর্ত প্রতীক হিসেবে অভিহিত করেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে তাঁর প্রথম সরকারের মেয়াদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালের ডিফেন্স পলিসির অনুসরণে সশস্ত্র বাহিনীর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নে অনেকগুলো ইউনিট প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন, তাঁর সদ্য সমাপ্ত বিগত সরকারের মেয়াদে ফোর্সেস গোল ২০৩০–এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে বহু উল্লেখযোগ্য কাজের বাস্তবায়ন হয়েছে। এবারও সরকার গঠনের পর উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সম্পদ সীমিত। আর এ সীমিত সম্পদ দিয়েই আমরা একটি যুগোপযোগী, দক্ষ ও শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে চাই। এ লক্ষ্য অর্জনে উন্নত প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।’
বিশ্বের সঙ্গে সংগতি রেখে দেশের প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান উন্নত ও আধুনিক হবে, এই আশা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকারের মূল লক্ষ্য হচ্ছে জাতীয় জীবনের সব পর্যায়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
No comments