কোর্টের বিচার আর দরকার নেই -সমাজকল্যাণমন্ত্রী
সহিংসতা-কারীদের
পাড়ায় পাড়ায় চিহ্নিত করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন
সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী। তিনি বলেন, আমরা এখন সিদ্ধান্ত নিতে
যাচ্ছি শ্যুট এট সাইট। যেভাবে যুদ্ধ হয় যুদ্ধক্ষেত্রে, সেভাবে তাদের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে যাচ্ছি। মন্ত্রী গতকাল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ
হাসপাতালে হরতাল-অবরোধের সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান। সেখানে উপস্থিত
সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। মন্ত্রী সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, এ
বার্ন ইউনিটে এসে আপনারা নিজেরাও অবলোকন করেছেন আমার সঙ্গে। কতোটুকু
পেইনফুল। কতোটুক বেদনাদায়ক। কতোটুক দুঃখজনক। মানবতার বিরুদ্ধে আমরা সবাই
কথা বলি। কিন্তু যখন এই মানবতা একেবারে চরমভাবে লুণ্ঠিত হয়, মানুষ যখন
কাতরাচ্ছে মৃত্যুশয্যায়, তখন আমরা আইছি দেখতে। এই দেখাটা সবাই সহ্য করতে
পারে না। সরকার হিসেবে আমরা কি করে সহ্য করবো। আমরা নিরাপত্তা দিতে যেভাবে
ব্যর্থ হচ্ছি। এটা আমাদের জন্য দুঃখজনক, বেদনাদায়ক। আমরা যদি এর জন্য আইন
করতে যাই তখন আপনারা মানবতার কথা বলেন। আর মানবতা যে ভূলুণ্ঠিত হয়, তখন এটা
নিয়ে সরকারের জন্য আপনারা কিছু বেদনা দেখান না। তিনি বলেন, আজকে
পার্লামেন্ট চলছে। এগুলো কিন্তু পার্লামেন্টে আমরা তুলবো। কিন্তু সেখানে
আপনাদের সমর্থন প্রয়োজন আছে। আপনারা বিবেক নিয়ে আপনাদের প্রিন্ট মিডিয়াতে
বা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে জাতিকে জাগ্রত করবেন আমাদের সঙ্গে। কারণ, আমাদের
ধৈর্য্যের সীমার বাইরে চলে গেছে। দেশ স্বাধীন করি নাই এই কুত্তা-বিলাইদের
(কুকুর-বিড়াল) জন্য। আর শিয়াল-কুকুরদের জন্য। যারা আমাদেরকে এই জাতির কাছে
ভূলুণ্ঠিত করছে। সারা পৃথিবীর কাছে ভূলুণ্ঠিত করেছে। আজকে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বিরুদ্ধে কেন কথা বলবে। হোয়াই? আমরা কি মানবতা কম
করছি। গণতন্ত্র আছে বলে গণতন্ত্র কি রক্ষা করবো না?
মহসিন বলেন, আমরা এখন সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছি- শ্যুট এট সাইট। যেভাবে হয় যুদ্ধক্ষেত্রে, সেভাবে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে যাচ্ছি। সরকার আর চেপে থাকতে পারে না। এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা এর ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং আমরা কুল ডাউন করার চেষ্টা করবো জাতিকে। আমরা দুষ্কৃতকারীদের চিহ্নিত করে পাড়ায় পাড়ায় মহল্লায় মহল্লায় শাস্তির ব্যবস্থা করে দেব। দ্রুত আইনে কোর্টে বিচার আর দরকার নেই। এটা আর মানবতার প্রশ্ন আসে নাই। আর মানবতা লুণ্ঠিত হইছে এতে আপনারা সবাই একমত কি না? উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা কি একমত? একমত? না না বলে ক্ষীণ শব্দ আসলে মন্ত্রী বলেন, সশরীরে বলতে হবে আমাকে। আপনারা এই সন্ত্রাসীকে সমর্থন করেন? লোকজন আবার না না না বললে তিনি বলেন, আর এই ‘না’ কথাটি জাতির সামনে উঠে আসে তাই দাবি করবো প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা। এক সময় আমরাও সাংবাদিক ছিলাম। আমরাও আজকে মন্ত্রী হয়ে কাজ করছি। আমরা কি মানবতার বিরুদ্ধে কোন দিন কাজ করতে যাবো। কিন্তু এদের তো আর মানবতা বলা যায় না। একাত্তর সালে যদি যুদ্ধ করে স্বাধীন না করতে পারতাম তাহলে আমরা চিরদিনের জন্য দুষ্কৃতকারী থাকতাম। তাহলে আজকে যখন আমরা বিজয় করেছি তা এসব দুষ্কৃতকারীদের নিষ্ফল করতে আমরা প্রস্তুত এবং ব্যস্ত থাকবো। আপনারা এতে সাহায্য-সহযোগিতা করুন।
মহসিন বলেন, আমরা এখন সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছি- শ্যুট এট সাইট। যেভাবে হয় যুদ্ধক্ষেত্রে, সেভাবে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে যাচ্ছি। সরকার আর চেপে থাকতে পারে না। এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা এর ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং আমরা কুল ডাউন করার চেষ্টা করবো জাতিকে। আমরা দুষ্কৃতকারীদের চিহ্নিত করে পাড়ায় পাড়ায় মহল্লায় মহল্লায় শাস্তির ব্যবস্থা করে দেব। দ্রুত আইনে কোর্টে বিচার আর দরকার নেই। এটা আর মানবতার প্রশ্ন আসে নাই। আর মানবতা লুণ্ঠিত হইছে এতে আপনারা সবাই একমত কি না? উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা কি একমত? একমত? না না বলে ক্ষীণ শব্দ আসলে মন্ত্রী বলেন, সশরীরে বলতে হবে আমাকে। আপনারা এই সন্ত্রাসীকে সমর্থন করেন? লোকজন আবার না না না বললে তিনি বলেন, আর এই ‘না’ কথাটি জাতির সামনে উঠে আসে তাই দাবি করবো প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা। এক সময় আমরাও সাংবাদিক ছিলাম। আমরাও আজকে মন্ত্রী হয়ে কাজ করছি। আমরা কি মানবতার বিরুদ্ধে কোন দিন কাজ করতে যাবো। কিন্তু এদের তো আর মানবতা বলা যায় না। একাত্তর সালে যদি যুদ্ধ করে স্বাধীন না করতে পারতাম তাহলে আমরা চিরদিনের জন্য দুষ্কৃতকারী থাকতাম। তাহলে আজকে যখন আমরা বিজয় করেছি তা এসব দুষ্কৃতকারীদের নিষ্ফল করতে আমরা প্রস্তুত এবং ব্যস্ত থাকবো। আপনারা এতে সাহায্য-সহযোগিতা করুন।
No comments