২০১৯ সালের আগে সংলাপ নয় -নাসিম
২০১৯
সালের আগে দেশে কোন নির্বাচন ও বিএনপির সঙ্গে কোন প্রকার সংলাপ হবে না বলে
মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ১৪ দলের মুখপাত্র
মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেছেন, বেশি বাড়াবাড়ি করলে বিএনপি নেত্রী খালেদা
জিয়ার কালো হাত ভেঙে দেয়া হবে। গতকাল রাজধানীর গাবতলীর মাজার রোডে ১৪ দলের
উদ্যোগে এক শান্তি সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে ১৪ দলের কেন্দ্রীয়
নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে নাসিম বলেন, আপনার হাত
রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। আপনি নির্বাচন চান? ২০১৯ সালের আগে দেশে কোন সংলাপ ও
নির্বাচন হবে না। খুনিদের সঙ্গে কোন সংলাপ হতে পারে না। ৪ বছর মিছিল করেন,
আন্দোলন করেন। কিন্তু মানুষকে কষ্ট দিয়ে পুড়িয়ে মারবেন না। তিনি বলেন, আপনি
পরাজিত হয়েছেন। আপনার লজ্জা হওয়া উচিত। জনগণ দূরের কথা আপনাকে মুক্ত করার
জন্য একজন কর্মীও আত্মাহুতি দেয়নি। এমন নেতাকর্মী আপনি তৈরি করেছেন যে
তাদের বাটি চালান দিয়েও খুঁজে পাওয়া যায় না। নাসিম বলেন, সেদিন বেশি দূরে
নয়, যেদিন খালেদা জিয়া ক্ষমা চেয়ে ঘরে ফিরে যাবেন। ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন
না হলে দেশে মার্শাল ল’ হতো উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা জনগণের ভোটে
নির্বাচিত হয়েছি। তাই আমাদের ভয় দেখাবেন না। আন্দোলন আমরাও করেছি।
গণতন্ত্রকে আপনি হত্যা করতে পারবেন না। বেশি বাড়াবাড়ি করলে খালেদা জিয়ার
কালো হাত ভেঙে দেয়া হবে। আগামী ১০দিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় ১৪ দলের উদ্যোগে
শান্তি সমাবেশ ও পাড়া-মহল্লায় কমিটি গঠন করে সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ
গড়ে তোলার আহ্বান জানান মোহাম্মদ নাসিম। সমাবেশে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স
পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, খালেদা জিয়া নিরাপত্তা চেয়েছিলেন। তাই
তাকে নিরাপত্তা দেয়া হয়েছিল। তাকে অবরুদ্ধ করা হয়নি। তিনি অবরুদ্ধ হওয়ার
নাটক করেছিলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র সংকুচিত হয়নি। বরং অগণতান্ত্রিক শক্তি সংকুচিত হচ্ছে। বিএনপি- জামায়াত ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্রের মূল উৎপাটিত হতো। বিএনপির উদ্দেশ্যে মেনন বলেন, আপনারা সংলাপ চান। কিন্তু শর্ত দিয়ে সংলাপ হয় না। সংলাপ যদি করতে চান, শান্তির কথা যদি বলতে চান তাহলে জামায়াত জঙ্গিকে ছাড়ুন। এরপর সংলাপের বিষয়টি ভেবে দেখা হবে। ঢাকা-১৪ আসনের আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য আসলামুল হক আসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরীকত ফেডারেশনের মহাসচিব এমএ আউয়াল, গণআজাদী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসকে শিকদার, বাসদের আহ্বায়ক রেজাউর রশিদ খান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ, মোজাফফর) যুগ্ম সম্পাদক ইসমাইল হোসেন প্রমুখ। সমাবেশ শেষে ১৪ দলের নেতাদের নেতৃত্বে একটি মিছিল মিরপুর, গাবতলী এলাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র সংকুচিত হয়নি। বরং অগণতান্ত্রিক শক্তি সংকুচিত হচ্ছে। বিএনপি- জামায়াত ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্রের মূল উৎপাটিত হতো। বিএনপির উদ্দেশ্যে মেনন বলেন, আপনারা সংলাপ চান। কিন্তু শর্ত দিয়ে সংলাপ হয় না। সংলাপ যদি করতে চান, শান্তির কথা যদি বলতে চান তাহলে জামায়াত জঙ্গিকে ছাড়ুন। এরপর সংলাপের বিষয়টি ভেবে দেখা হবে। ঢাকা-১৪ আসনের আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য আসলামুল হক আসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরীকত ফেডারেশনের মহাসচিব এমএ আউয়াল, গণআজাদী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসকে শিকদার, বাসদের আহ্বায়ক রেজাউর রশিদ খান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ, মোজাফফর) যুগ্ম সম্পাদক ইসমাইল হোসেন প্রমুখ। সমাবেশ শেষে ১৪ দলের নেতাদের নেতৃত্বে একটি মিছিল মিরপুর, গাবতলী এলাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
No comments