জানমালের নিরাপত্তায় যা যা দরকার সবই করব: প্রধানমন্ত্রী
জনগণের
জানমালের নিরাপত্তায় সরকার যা যা করা দরকার তাই করবো বলে মন্তব্য করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল পয়েন্ট অব অর্ডারে সংসদে দেয়া ভাষণে তিনি
বলেন, প্রত্যেক পাড়া-মহল্লায় জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠন করে
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহায়তা করবেন। যারা সন্ত্রাসী, বোমা নিয়ে আসবে, তাদের
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ধরিয়ে দিন। যারা মানুষ খুন, জঙ্গি ও সন্ত্রাসের
সঙ্গে জড়িত তাদেরকে ছাড় দেয়া হবে না। কঠোর হাতে দমন করা হবে। এক্ষেত্রে
দেশবাসীর সহায়তা চাই। কারণ, তারা যেন বিভ্রান্ত না হন। জঙ্গিবাদের হাত থেকে
বাংলাদেশকে বাঁচাবোই। তিনি বলেন, ব্যক্তিস্বার্থে আন্দোলনের নামে খালেদা
জিয়া মানুষ হত্যার মহোৎসবে মেতেছেন। একজন খুনির যেভাবে বিচার হওয়া উচিত,
সেভাবেই তার বিচার করা হবে। মানুষ হত্যার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেকের বিচার
বাংলার মাটিতে হবে। আমি বেঁচে থাকতে এদেশে জঙ্গিদের আস্তানা গাড়তে দেবো না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বোমা মারার সময় যারা ধরা পড়েছে তারা স্বীকার করেছে যে
বিএনপি নেতারা তাদেরকে টাকা দিয়ে বোমা মারাচ্ছে। খালেদা জিয়া যা করছে তা
আন্দোলন নয়, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ। বাংলাদেশে কোন জঙ্গির স্থান
হবে না। দেশ থেকে জঙ্গিবাদ উৎখাত করা হবে। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দিতে
যা যা করা দরকার সবই করা হবে। খালেদা জিয়ার স্বার্থ হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের
বিচার বন্ধ করা। জামায়াত নির্বাচন করতে পারবে না জেনেই খালেদা জিয়া
নির্বাচনে যাননি।
তিনি বলেন, একাত্তরে যেভাবে পাকিস্তানি বাহিনী মানুষ হত্যা করেছে সেই একইভাবে খালেদা জিয়া গণহত্যা করছেন। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, মানুষের রক্ত নিয়ে খালেদা জিয়া কি অর্জন করতে চান? দেশকে তিনি কোথায় নিয়ে যেতে চান? দেশের জনগণ এসব আর মেনে নেবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে কিছু আতেল শ্রেণী আছে যারা সবাইকে এক পাল্লায় মাপতে চাইছে। আমাকে কেন খুনিদের সঙ্গে মিশাবে। তিনি বলেন, অবরোধের নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে। এমন আন্দোলন আমরা আর কখনোই দেখিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত এক বছরে দেশ এগিয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ যখন একটু স্বস্তিতে ছিল তখন তাদের ওপর হায়েনার আঘাত আসলো। দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের পেটে লাথি মারাই হলো খালেদা জিয়ার কাজ। ট্রেনে, বাসে সাধারণ মানুষ চলাচল করে। আর সেসব যানবাহন পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের ওপর আক্রমণ করাই যেন খালেদা জিয়ার মহোৎসব। তিনি পত্রিকায় প্রকাশিত বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার চিত্র তুলে ধরে বলেন, সাধারণ মানুষের পাশাপাশি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও রক্ষা পায়নি তাদের হামলা থেকে। বিএনপি নেত্রী দোষ দিলেন এগুলো নাকি সরকার করছে। কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশিত ছবি দেখলেই চেনা যাবে যে এরা বিএনপি- জামায়াতের সন্ত্রাসী। এ সময় তিনি ছবি দেখে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, মানুষের আয় বাড়ছে। আর এই সময় খালেদা জিয়া আন্দোলনের নামে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে নেমে পড়েছেন। উনি নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছেন। এখন নির্বাচন চাইছেন। হ্যাঁ নির্বাচন হবে তবে তা ঠিক সময়েই। তিনি নিজের বাড়ি ছেড়ে অফিসে আছেন। এখন তো পুলিশ নেই, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা নেই। এখন কেন বাড়ি যাচ্ছেন না। আসলে উনি ওখানে থাকার জন্যই বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। যে কারণে বাথরুমের টাইলস পর্যন্ত বদলানো হয়েছে। আরও অনেক কিছু আছে যা বলতে চাই না।
তিনি বলেন, একাত্তরে যেভাবে পাকিস্তানি বাহিনী মানুষ হত্যা করেছে সেই একইভাবে খালেদা জিয়া গণহত্যা করছেন। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, মানুষের রক্ত নিয়ে খালেদা জিয়া কি অর্জন করতে চান? দেশকে তিনি কোথায় নিয়ে যেতে চান? দেশের জনগণ এসব আর মেনে নেবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে কিছু আতেল শ্রেণী আছে যারা সবাইকে এক পাল্লায় মাপতে চাইছে। আমাকে কেন খুনিদের সঙ্গে মিশাবে। তিনি বলেন, অবরোধের নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে। এমন আন্দোলন আমরা আর কখনোই দেখিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত এক বছরে দেশ এগিয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ যখন একটু স্বস্তিতে ছিল তখন তাদের ওপর হায়েনার আঘাত আসলো। দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের পেটে লাথি মারাই হলো খালেদা জিয়ার কাজ। ট্রেনে, বাসে সাধারণ মানুষ চলাচল করে। আর সেসব যানবাহন পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের ওপর আক্রমণ করাই যেন খালেদা জিয়ার মহোৎসব। তিনি পত্রিকায় প্রকাশিত বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার চিত্র তুলে ধরে বলেন, সাধারণ মানুষের পাশাপাশি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও রক্ষা পায়নি তাদের হামলা থেকে। বিএনপি নেত্রী দোষ দিলেন এগুলো নাকি সরকার করছে। কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশিত ছবি দেখলেই চেনা যাবে যে এরা বিএনপি- জামায়াতের সন্ত্রাসী। এ সময় তিনি ছবি দেখে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, মানুষের আয় বাড়ছে। আর এই সময় খালেদা জিয়া আন্দোলনের নামে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে নেমে পড়েছেন। উনি নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছেন। এখন নির্বাচন চাইছেন। হ্যাঁ নির্বাচন হবে তবে তা ঠিক সময়েই। তিনি নিজের বাড়ি ছেড়ে অফিসে আছেন। এখন তো পুলিশ নেই, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা নেই। এখন কেন বাড়ি যাচ্ছেন না। আসলে উনি ওখানে থাকার জন্যই বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। যে কারণে বাথরুমের টাইলস পর্যন্ত বদলানো হয়েছে। আরও অনেক কিছু আছে যা বলতে চাই না।
No comments