ব্যাটিংই বাংলাদেশের শক্তির জায়গা
বিশ্বকাপের আগে অনেক দলই খেলার মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ অনুশীলন করেই নিজেদের প্রস্তুত করছে। মাহমুদউল্লাহ মনে করেন, বিশ্বকাপের আগে খেলার মধ্যে না থাকলেও সমস্যা হবে না। বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার কৃত্তিম কন্ডিশন তৈরি করে অনুশীলনের চেষ্টা চলছে। মাহমুদউল্লাহ মনে করেন, বৈরী কন্ডিশন কিছুটা সমস্যা তৈরি করতে পারে। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের শক্তির জায়াগা ব্যাটিং বলে তার ধারণা। ব্যাটসম্যানরা সবাই ফর্মে রয়েছেন। রান করতে পারলে বোলারদের জন্য কাজটা সহজ হয়ে যাবে বলে মনে করেন মাহমুদউল্লাহ। কাল মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিনি বলেন, ‘এ মুহূর্তে ব্যাটিং আমাদের ভালো হচ্ছে। ব্যাটসম্যানরা যদি ভালো পারফর্ম করতে পারে, তাহলে বোলারদের সহায়তা করা যাবে। ফিল্ডিং আরও ভালো করতে হবে। সেভাবেই আমরা কাজ করছি। ফিল্ডিং কোচ হ্যালস আমাদের নিবিড় অনুশীলন করাচ্ছেন।’ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে হলে গ্র“পপর্বে দু’একটা বড় দলকে হারাতে হবে। আফগানিস্তান ও স্কটল্যান্ড ছাড়াও বাংলাদেশের গ্র“পে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলংকা ও ইংল্যান্ড। বাংলাদেশের লক্ষ্য সম্পর্কে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য অবশ্যই কোয়ার্টার ফাইনাল। আমরা যদি ধারাবাহিকভাবে খেলতে পারি, এটা সম্ভব। ধারাবাহিক ভালো খেলাই আমাদের লক্ষ্য।’
সর্বশেষ তিন ওয়ানডে ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর রান ৫১*, ৮২* ও ৩৩*। এর আগে ২০১৪ সালের শুরু থেকে রান খরায় ভুগেছেন তিনি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের আগে ১১ ম্যাচে তার রান ছিল মাত্র ১১৫। এর আগে ৬, ৭ ও ৮ নম্বরে ব্যাটিং করেছেন মাহমুদউল্লাহ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজে ব্যাটিং করেছেন চার নম্বরে। এখন তার আÍবিশ্বাস বেড়েছে। যে কোনো পজিশনে ব্যাট করতে প্রস্তুত তিনি। মহমুদউল্লাহ বলেন, ‘সব সময় ভালো কিছু করার চেষ্টা করি। বেশিরভাগ সময়ই নিচের দিকে ব্যাটিং করি। দলের জন্য কিছু না কিছু অবদান রাখার চেষ্টা করি। মাঝে একটা বছর আমার খুব বাজে গেছে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ভালো খেলায় আÍবিশ্বাস বেড়েছে। এখন দলের জন্য বড় কিছু করাই লক্ষ্য।’ বাংলাদেশ দলে বোলার হিসেবেও অবদান রয়েছে মাহমুদউল্লাহর। বোলিং নিয়ে আলাদা কিছু ভাবছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বোলিং নিয়ে একটা পরিকল্পনা সব সময় থাকে, আমি আঁটোসাটো বোলিং করার চেষ্টা করি। বিশ্বকাপেও ওভাবেই বোলিং করব। বড় দলগুলো নিয়ে আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই। আমরা ভাবতে পারি নিজেদের নিয়ে। নিজেদের শক্তি ও দুর্বলতা নিয়ে কাজ করতে পারি। আমরা যদি নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী খেলতে পারি, তাহলে ফল আমাদের পক্ষে আসবে।’ বিশ্বকাপের আগে অন্য দলগুলো খেলার মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ না খেলায় কোনো সমস্যা হবে? মহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমার মনে হয় না, কোনো সমস্যা হবে। আমরা সর্বশেষ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেললাম। এরপর প্রিমিয়ার লীগ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। এখন দীর্ঘ অনুশীলন করছি। অস্ট্রেলিয়ায় আমরা আগে যাচ্ছি। ওখানে দুটি অনুশীলন ম্যাচ খেলব। এরপর অফিসিয়াল দুটি প্রস্ততি ম্যাচ আছে। প্রস্তুতি ভালোই হবে।’
আফগানিস্তান ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিশেষ কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা নিজেদের স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করব। ভালো ক্রিকেট খেলার চেষ্টা থাকবে। সবাই আÍবিশ্বাসী, ইনশাআল্লাহ ভালো করব। ইতিবাচক ফল দিয়ে শুরু করাটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত।’ নিজের ফিজিক্যাল ফিটনেস বাড়ানোর জন্যও কাজ করছেন তিনি। মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমরা কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে অনুশীলন করছি। সকালে টপঅর্ডার ব্যাটসম্যানরা নক করছে। বিকেলে লোয়ারঅর্ডাররা। অবস্থা অনুযায়ী ব্যাটিং করা হচ্ছে। পাথরের উইকেটে ব্যাটিং করছি, বোলিং মেশিনে, উইকেটে ঘাস দেয়া হচ্ছে। চেষ্টা করছি, এখানে বসেই ওখানকার মতো কন্ডিশন তৈরি করতে। কন্ডিশন কঠিন হতে পারে।’ স্পিন কম্বিনেশন নিয়ে তিনি বলেন, ‘অফ-স্পিনার হিসেবে আমি ও নাসির আছি। বাঁ-হাতি অফ-স্পিনার সাকিবসহ তিনজন। স্পিন বিভাগে কম্বিনেশন ভালোই। নতুন দুটি বলে পেস বোলারদের দায়িত্ব থাকবে বেশি। পেসাররা যদি ভালো শুরু এনে দিতে পারে, আমরা স্পিনাররা রানের চাকা মন্থর রাখতে পারব।’ ফিল্ডিং পজিশন বদলে যাওয়ায় অনিয়মিত বোলারদের জন্য কঠিন হবে কিনাÑ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এতে ভালো ও খারাপ দুটি দিকই আছে।’
সর্বশেষ তিন ওয়ানডে ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর রান ৫১*, ৮২* ও ৩৩*। এর আগে ২০১৪ সালের শুরু থেকে রান খরায় ভুগেছেন তিনি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের আগে ১১ ম্যাচে তার রান ছিল মাত্র ১১৫। এর আগে ৬, ৭ ও ৮ নম্বরে ব্যাটিং করেছেন মাহমুদউল্লাহ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজে ব্যাটিং করেছেন চার নম্বরে। এখন তার আÍবিশ্বাস বেড়েছে। যে কোনো পজিশনে ব্যাট করতে প্রস্তুত তিনি। মহমুদউল্লাহ বলেন, ‘সব সময় ভালো কিছু করার চেষ্টা করি। বেশিরভাগ সময়ই নিচের দিকে ব্যাটিং করি। দলের জন্য কিছু না কিছু অবদান রাখার চেষ্টা করি। মাঝে একটা বছর আমার খুব বাজে গেছে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ভালো খেলায় আÍবিশ্বাস বেড়েছে। এখন দলের জন্য বড় কিছু করাই লক্ষ্য।’ বাংলাদেশ দলে বোলার হিসেবেও অবদান রয়েছে মাহমুদউল্লাহর। বোলিং নিয়ে আলাদা কিছু ভাবছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বোলিং নিয়ে একটা পরিকল্পনা সব সময় থাকে, আমি আঁটোসাটো বোলিং করার চেষ্টা করি। বিশ্বকাপেও ওভাবেই বোলিং করব। বড় দলগুলো নিয়ে আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই। আমরা ভাবতে পারি নিজেদের নিয়ে। নিজেদের শক্তি ও দুর্বলতা নিয়ে কাজ করতে পারি। আমরা যদি নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী খেলতে পারি, তাহলে ফল আমাদের পক্ষে আসবে।’ বিশ্বকাপের আগে অন্য দলগুলো খেলার মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ না খেলায় কোনো সমস্যা হবে? মহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমার মনে হয় না, কোনো সমস্যা হবে। আমরা সর্বশেষ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেললাম। এরপর প্রিমিয়ার লীগ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। এখন দীর্ঘ অনুশীলন করছি। অস্ট্রেলিয়ায় আমরা আগে যাচ্ছি। ওখানে দুটি অনুশীলন ম্যাচ খেলব। এরপর অফিসিয়াল দুটি প্রস্ততি ম্যাচ আছে। প্রস্তুতি ভালোই হবে।’
আফগানিস্তান ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিশেষ কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা নিজেদের স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করব। ভালো ক্রিকেট খেলার চেষ্টা থাকবে। সবাই আÍবিশ্বাসী, ইনশাআল্লাহ ভালো করব। ইতিবাচক ফল দিয়ে শুরু করাটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত।’ নিজের ফিজিক্যাল ফিটনেস বাড়ানোর জন্যও কাজ করছেন তিনি। মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমরা কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে অনুশীলন করছি। সকালে টপঅর্ডার ব্যাটসম্যানরা নক করছে। বিকেলে লোয়ারঅর্ডাররা। অবস্থা অনুযায়ী ব্যাটিং করা হচ্ছে। পাথরের উইকেটে ব্যাটিং করছি, বোলিং মেশিনে, উইকেটে ঘাস দেয়া হচ্ছে। চেষ্টা করছি, এখানে বসেই ওখানকার মতো কন্ডিশন তৈরি করতে। কন্ডিশন কঠিন হতে পারে।’ স্পিন কম্বিনেশন নিয়ে তিনি বলেন, ‘অফ-স্পিনার হিসেবে আমি ও নাসির আছি। বাঁ-হাতি অফ-স্পিনার সাকিবসহ তিনজন। স্পিন বিভাগে কম্বিনেশন ভালোই। নতুন দুটি বলে পেস বোলারদের দায়িত্ব থাকবে বেশি। পেসাররা যদি ভালো শুরু এনে দিতে পারে, আমরা স্পিনাররা রানের চাকা মন্থর রাখতে পারব।’ ফিল্ডিং পজিশন বদলে যাওয়ায় অনিয়মিত বোলারদের জন্য কঠিন হবে কিনাÑ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এতে ভালো ও খারাপ দুটি দিকই আছে।’
No comments