১১তম সংসদ নির্বাচনে উদ্যোগ গ্রহণ করুন
(৩২০০ সাংবাদিকের বিবৃতি)
সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় আগামীকাল রোববার নির্বাচন করে আলোচনার মাধ্যমে
সকল দলের অংশগ্রহণে একাদশ সংসদ নির্বাচনের উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন
৩ হাজার ২০০ সাংবাদিক। তারা একই সঙ্গে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সহিংসতার
মাধ্যমে জনজীবনে স্বাভাবিকতা নস্যাতের চেষ্টা থেকে বিরত থাকার জন্য
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সাংবাদিকরা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের ধারায় দেশ এগিয়ে চলেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং রায় কার্যকর হচ্ছে। জাতি কলঙ্কমুক্ত হচ্ছে। সেই সময় একটি মহল দেশকে গভীর সংকটের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী চিহ্নিত ধর্ম ব্যবসায়ী শক্তির সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই শক্তি দেশি-বিদেশি দোসরদের সহায়তায় বাংলাদেশকে অন্ধকার এক জগতে নিয়ে যেতে চাইছে। তারা দেশের চালিকাশক্তির আসনে বসাতে চায় অনির্বাচিত শক্তিকে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সংবিধান নির্ধারিত সময়ে নির্বাচনে অংশ না নিয়ে বিরোধী দল সাংবিধানিক প্রক্রিয়াকে শুধু বাধাগ্রস্তই
করেনি, গণতন্ত্রকেই ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়ার চক্রান্ত করেছে। রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সহিংসতা ছড়িয়ে দিয়ে তারা দেশবাসীকে জিম্মি করেছে।
বিবৃতিতে সিনিয়র সাংবাদিকরা নির্ধারিত সময়ে সংসদ নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। তারা বলেন, সাংবিধানিক ধারা ক্ষুণ্ন করে অন্য কোনো পন্থায় ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা দেশের ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করতে পারে। যা রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে আলোচনাই একমাত্র পথ।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন গোলাম সারওয়ার, হাবিবুর রহমান মিলন, রাহাত খান, ইকবাল সোবহান চৌধুরী, আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, এম শাহজাহান মিয়া, শফিকুর রহমান, ইমদাদুল হক মিলন, শ্যামল দত্ত, স্বদেশ রায়, নঈম নিজাম, সাইফুল আলম, মনজুরুল আহসান বুলবুল, আবদুল জলিল ভূঁইয়া, আলতাফ মাহমুদ, ওমর ফারুক, শাবান মাহমুদ, মোল্লা জালাল, ফরিদ হোসেন, ড. উৎপল কান্তি সরকার, আবু তাহের মোহাম্মদ, মামুন রেজা, প্রদীপ ভট্টাচার্য শঙ্কর, সাইফুল ইসলাম তালুকদার, আসিফ সিরাজ, ফরাজী আহমদ সাইদ বুলবুল, শাহাদৎ হোসেন শাহ, খায়রুজ্জামান কামাল, কাজী রফিক, মধুসূদন মণ্ডল, রফিকুল ইসলাম সবুজ, আবদুল মান্নান, শহীদ উল আলম, রিয়াজ হায়দার, আনোয়ারুল ইসলাম কাজল, মাহবুবুর রহমান সোহাগ, আকবারুল হাসান মিল্লাত, মামুনুর রশীদ, এএইচএম আখতারুজ্জামান, আরিফ রেহমান, ওয়াহিদুল আলম, শাহীন হোসেন, সাজ্জাদ গণি খান রিমন, সাকিরুল কবির রিটন, কাজী ইয়াসিন, আতাউল করিম খোকন, নাফিজ আশরাফ, আফজাল হোসেন পন্টি, আবু তাহের চৌধুরী, জাহেদ সারোয়ার সোহেল, মোহাম্মদ ফারুক, দিদারুল আলম, হুমায়ুন কবির, সাহেব আলী, জাহিদুল কবির মিল্টন, গোপীনাথ দাস, সমুদ্র হক, আরিফ রহমান, প্রিয়তোষ পাল পিন্টু, মুজিবুল হক, আমেদাদুল হক, রেজাউল করিম, কাজী গিয়াস, জাভেদ অপু, নিয়ামুল কবির সজল, মীর গোলাম মোস্তফা, আবদুস সালাম, আহসান সাদিক, ফরিদা ইয়াসমিন, মাঈনুল আলম, শামসুদ্দিন আহমদ চারু, সালিম সামাদ প্রমুখ।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সাংবাদিকরা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের ধারায় দেশ এগিয়ে চলেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং রায় কার্যকর হচ্ছে। জাতি কলঙ্কমুক্ত হচ্ছে। সেই সময় একটি মহল দেশকে গভীর সংকটের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী চিহ্নিত ধর্ম ব্যবসায়ী শক্তির সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই শক্তি দেশি-বিদেশি দোসরদের সহায়তায় বাংলাদেশকে অন্ধকার এক জগতে নিয়ে যেতে চাইছে। তারা দেশের চালিকাশক্তির আসনে বসাতে চায় অনির্বাচিত শক্তিকে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সংবিধান নির্ধারিত সময়ে নির্বাচনে অংশ না নিয়ে বিরোধী দল সাংবিধানিক প্রক্রিয়াকে শুধু বাধাগ্রস্তই
করেনি, গণতন্ত্রকেই ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়ার চক্রান্ত করেছে। রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সহিংসতা ছড়িয়ে দিয়ে তারা দেশবাসীকে জিম্মি করেছে।
বিবৃতিতে সিনিয়র সাংবাদিকরা নির্ধারিত সময়ে সংসদ নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। তারা বলেন, সাংবিধানিক ধারা ক্ষুণ্ন করে অন্য কোনো পন্থায় ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা দেশের ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করতে পারে। যা রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে আলোচনাই একমাত্র পথ।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন গোলাম সারওয়ার, হাবিবুর রহমান মিলন, রাহাত খান, ইকবাল সোবহান চৌধুরী, আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, এম শাহজাহান মিয়া, শফিকুর রহমান, ইমদাদুল হক মিলন, শ্যামল দত্ত, স্বদেশ রায়, নঈম নিজাম, সাইফুল আলম, মনজুরুল আহসান বুলবুল, আবদুল জলিল ভূঁইয়া, আলতাফ মাহমুদ, ওমর ফারুক, শাবান মাহমুদ, মোল্লা জালাল, ফরিদ হোসেন, ড. উৎপল কান্তি সরকার, আবু তাহের মোহাম্মদ, মামুন রেজা, প্রদীপ ভট্টাচার্য শঙ্কর, সাইফুল ইসলাম তালুকদার, আসিফ সিরাজ, ফরাজী আহমদ সাইদ বুলবুল, শাহাদৎ হোসেন শাহ, খায়রুজ্জামান কামাল, কাজী রফিক, মধুসূদন মণ্ডল, রফিকুল ইসলাম সবুজ, আবদুল মান্নান, শহীদ উল আলম, রিয়াজ হায়দার, আনোয়ারুল ইসলাম কাজল, মাহবুবুর রহমান সোহাগ, আকবারুল হাসান মিল্লাত, মামুনুর রশীদ, এএইচএম আখতারুজ্জামান, আরিফ রেহমান, ওয়াহিদুল আলম, শাহীন হোসেন, সাজ্জাদ গণি খান রিমন, সাকিরুল কবির রিটন, কাজী ইয়াসিন, আতাউল করিম খোকন, নাফিজ আশরাফ, আফজাল হোসেন পন্টি, আবু তাহের চৌধুরী, জাহেদ সারোয়ার সোহেল, মোহাম্মদ ফারুক, দিদারুল আলম, হুমায়ুন কবির, সাহেব আলী, জাহিদুল কবির মিল্টন, গোপীনাথ দাস, সমুদ্র হক, আরিফ রহমান, প্রিয়তোষ পাল পিন্টু, মুজিবুল হক, আমেদাদুল হক, রেজাউল করিম, কাজী গিয়াস, জাভেদ অপু, নিয়ামুল কবির সজল, মীর গোলাম মোস্তফা, আবদুস সালাম, আহসান সাদিক, ফরিদা ইয়াসমিন, মাঈনুল আলম, শামসুদ্দিন আহমদ চারু, সালিম সামাদ প্রমুখ।
No comments