খালেদা জিয়ার বক্তব্যের প্রভাব পড়েছে নির্বাচনে
বিরোধীদলীয়
নেতা খালেদা জিয়া গোপালগঞ্জ সম্পর্কে কটূক্তি করায় গোপালগঞ্জের ভোটারদের
মধ্যে নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক সাড়া জেগেছে। গোপালগঞ্জের অস্তিত্ব রক্ষায়
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের বিশাল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করতে ভোটাররা
ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে উৎসাহ দেখাচ্ছেন। তারা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনে
এ ঘটনার বিচার প্রত্যাশা করছেন। গোপালগঞ্জের সর্বত্র নির্বাচনী পরিবেশ
বিরাজ করছে। এদিকে খালেদা জিয়ার বক্তব্যে প্রভাব পড়েছে নির্বাচনের মাঠে।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার পাইককান্দি গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হক সিকদার
বলেন, খালেদা জিয়া গোপালগঞ্জ সম্পর্কে কটূক্তি করে গোপালগঞ্জের মানুষের মনে
আঘাত করেছেন। গোপালগঞ্জ বাঙালি জাতির তীর্থস্থান। মুক্তিকামী ও
মুক্তচেতনার হাজারো মানুষ টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে
আসেন। গোটা বাঙালি জাতি গোপালগঞ্জকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখেন। ভোটের মাধ্যমে
খালেদা জিয়ার কটূক্তির জবাব দেওয়া হবে। আমরা এ ঘটনার বিচার প্রত্যাশা করি।
গোপালগঞ্জ-৩ আসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, গোপালগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) মুহা. ফারুক খান নির্বাচন করছেন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির নতুন মুখ এজেড অপু শেখ নির্বাচন করছেন। শেখ সেলিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন জাতীয় পার্টির নতুন প্রার্থী কাজী শাহীন। মুহা. ফারুক খানের বিরুদ্ধে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন জাতীয় পার্টির দীপা মজুমদার। ৩ আসনেই জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা জনসংযোগ ও প্রচার চালাচ্ছেন। চাইছেন ভোট। কিন্তু ভোটারদের কাছে জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের নিয়ে তেমন কোনো আগ্রহ নেই। সবদিক দিয়েই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জ গুরুত্বপূর্ণ। এ জেলা থেকে ৫ বার নির্বাচিত হয়েই আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দু'বার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তিনবার বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পালন করেছেন। আওয়ামী লীগ দু'বার ক্ষমতায় এসে গোপালগঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। এ কারণে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের প্রতি গোপালগঞ্জের মানুষের আস্থা অবিচল। এখানে আওয়ামী লীগের ভিত্তি আরও মজবুত হয়েছে।
গোপালগঞ্জ-২ আসন (গোপালগঞ্জ-কাশিয়ানীর একাংশ) থেকে শেখ ফজলুল করিম সেলিম ৬ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন। বিগত ৩০ বছর ধরে গোপালগঞ্জের উন্নয়নে তিনি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভূমিকা রেখে আসছেন। তিনিই আধুনিক গোপালগঞ্জের রূপকার। এ কারণে তিনি গোপালগঞ্জের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়, আপনজন ও পরিচিত নেতা হিসেবে সমাদৃত। গোপালগঞ্জ-১ আসন (মুকসুদপুর-কাশিয়ানীর একাংশ) থেকে লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনিও এলাকার উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকা কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীর জন্য ভোট চাইছেন। গোপালগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী লে. কর্নেল (অব.) মুহা. ফারুক খান নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করে নির্বাচনী জনসভা, জনসংযোগ ও প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। এসব প্রচারের পাশাপাশি খালেদা জিয়া গোপালগঞ্জের নাম মুছে দেওয়ার হুমকি ভোটারদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক সাড়া পড়েছে।
গোপালগঞ্জ-৩ আসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, গোপালগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) মুহা. ফারুক খান নির্বাচন করছেন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির নতুন মুখ এজেড অপু শেখ নির্বাচন করছেন। শেখ সেলিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন জাতীয় পার্টির নতুন প্রার্থী কাজী শাহীন। মুহা. ফারুক খানের বিরুদ্ধে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন জাতীয় পার্টির দীপা মজুমদার। ৩ আসনেই জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা জনসংযোগ ও প্রচার চালাচ্ছেন। চাইছেন ভোট। কিন্তু ভোটারদের কাছে জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের নিয়ে তেমন কোনো আগ্রহ নেই। সবদিক দিয়েই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জ গুরুত্বপূর্ণ। এ জেলা থেকে ৫ বার নির্বাচিত হয়েই আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দু'বার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তিনবার বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পালন করেছেন। আওয়ামী লীগ দু'বার ক্ষমতায় এসে গোপালগঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। এ কারণে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের প্রতি গোপালগঞ্জের মানুষের আস্থা অবিচল। এখানে আওয়ামী লীগের ভিত্তি আরও মজবুত হয়েছে।
গোপালগঞ্জ-২ আসন (গোপালগঞ্জ-কাশিয়ানীর একাংশ) থেকে শেখ ফজলুল করিম সেলিম ৬ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন। বিগত ৩০ বছর ধরে গোপালগঞ্জের উন্নয়নে তিনি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভূমিকা রেখে আসছেন। তিনিই আধুনিক গোপালগঞ্জের রূপকার। এ কারণে তিনি গোপালগঞ্জের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়, আপনজন ও পরিচিত নেতা হিসেবে সমাদৃত। গোপালগঞ্জ-১ আসন (মুকসুদপুর-কাশিয়ানীর একাংশ) থেকে লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনিও এলাকার উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকা কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীর জন্য ভোট চাইছেন। গোপালগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী লে. কর্নেল (অব.) মুহা. ফারুক খান নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করে নির্বাচনী জনসভা, জনসংযোগ ও প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। এসব প্রচারের পাশাপাশি খালেদা জিয়া গোপালগঞ্জের নাম মুছে দেওয়ার হুমকি ভোটারদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক সাড়া পড়েছে।
No comments