খোশমেজাজে এমপি লতিফ, দুশ্চিন্তায় বাবলু-দিদার by সারোয়ার সুমন
শিল্পপতি দিদারুল আলম রাজনীতিতে এসেই
সীতাকুণ্ড-পাহাড়তলী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন। বর্তমান এমপি আবুল
কাসেম মাস্টারকে দর্শক বানিয়ে নির্বাচনের নদীতে তিনি হাল ধরেছেন নৌকার।
একইভাবে মহানগরের কোতোয়ালি আসনে ভোটের মাঠে আছেন জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু।
বর্তমান এমপি নুরুল ইসলাম বিএসসিকে হটিয়ে নির্বাচন করছেন তিনি 'লাঙ্গল'
হাতে। বাবলুর সঙ্গে আছে 'প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা' তকমা। আবার দিদারের আছে
প্রচুর অর্থবিত্ত। তারপরও টেনশনে আছেন ভোটের মাঠে নবীন এ দুই প্রার্থী।
মহানগরের অপর আসন বন্দর-পতেঙ্গাতে দেখা যাচ্ছে বিপরীত দৃশ্যপট। এ আসনে মহিউদ্দিন চৌধুরীর নির্বাচন করার গুঞ্জন থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। তাই এ আসনে খোশমেজাজেই নৌকা চালাচ্ছেন অভিজ্ঞ প্রার্থী এমপি লতিফ।
চট্টগ্রাম মহানগরের একাংশ ও সীতাকুণ্ড নিয়েই চট্টগ্রাম-৪ আসন। সীতাকুণ্ড উপজেলায় ভোটার আছে দুই লাখ ৫৮ হাজার ৫০ জন। আর চট্টগ্রাম মহানগরের ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার যথাক্রমে ৫৭ হাজার ৬৪৫ ও ৩৪ হাজার ৩৯৪ জন। মোট ভোটারের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মহানগরের। নৌকার প্রার্থী দিদারুল আলমের বাড়িও এখানে। তাই এ আসনে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এবার ঝুঁকি নিয়েছে আওয়ামী লীগ। সীতাকুণ্ডের প্রবীণ এমপি আবুল কাসেম মাস্টারকে বাদ দিয়ে এবার মনোনয়ন দিয়েছে দিদারুল আলমকে। বর্তমান এমপির সমর্থক ও নিজের ভোট ব্যাংককে এক সূত্রে গাঁথতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাকে। দিদারকে ভয় দেখাতে একাধিকবার হামলা করা হয়েছে তার নির্বাচনী প্রস্তুতি সভায়।
নৌকাকে বিজয়ী করতে একাগ্র দিদারুল আলম বলেন, 'প্রার্থী হিসেবে নবীন হলেও আমার নির্বাচনী গণসংযোগে থাকছেন এমপি আবুল কাসেম মাস্টারসহ আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতারা। আশা করছি, সীতাকুণ্ডে আবারও বিজয়ী হবে নৌকা।' তবে তার এ আশাকে নিরাশায় পরিণত করতে দিনরাত গণসংযোগ করে যাচ্ছেন জেপির অ আ ম হায়দার আলী চৌধুরী, ওয়ার্কার্স পার্টির দিদারুল আলম চৌধুরী ও জাসদের আ ফ ম মফিজুর রহমান।
অভিন্ন চিত্র দেখা যাচ্ছে মহানগরের কোতোয়ালি-বাকলিয়া আসনে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে এ আসনে এবার নির্বাচন করছেন না বর্তমান এমপি নুরুল ইসলাম বিএসসি। গ্যালারিতে দর্শক হিসেবে থেকেই তিনি উপভোগ করছেন এ আসনের নতুন প্রার্থী জাতীয় পার্টির জিয়াউদ্দিন বাবলুর খেলা। ভোটের মাঠে খেলছেন অপর তিন প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির আবু হানিফ, ন্যাপের আলী আহমদ নজির ও বিএনএফের আরিফ মঈনুদ্দিন।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, 'আমার মার্কা লাঙ্গল হলেও মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ সব নেতাকে নিয়েই গণসংযোগ করছি।'
জাসদের জসিম উদ্দিন ও জাতীয় পার্টির কামাল উদ্দিন চৌধুরী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে থাকলেও মহানগরের বন্দর-পতেঙ্গা আসনে কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে আছেন বর্তমান এমপি এমএ লতিফ। মহিউদ্দিন চৌধুরী ভোটের মাঠে না থাকায় লতিফ নৌকার পাল উড়াচ্ছেন খোশমেজাজে।
এমপি লতিফ বলেন, 'গতবারে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাচ্ছি আমি। আবার গত পাঁচ বছরে এলাকার মানুষের জন্য যা করেছি, সেটিও আছে আশীর্বাদ হিসেবে।
মহানগরের অপর আসন বন্দর-পতেঙ্গাতে দেখা যাচ্ছে বিপরীত দৃশ্যপট। এ আসনে মহিউদ্দিন চৌধুরীর নির্বাচন করার গুঞ্জন থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। তাই এ আসনে খোশমেজাজেই নৌকা চালাচ্ছেন অভিজ্ঞ প্রার্থী এমপি লতিফ।
চট্টগ্রাম মহানগরের একাংশ ও সীতাকুণ্ড নিয়েই চট্টগ্রাম-৪ আসন। সীতাকুণ্ড উপজেলায় ভোটার আছে দুই লাখ ৫৮ হাজার ৫০ জন। আর চট্টগ্রাম মহানগরের ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার যথাক্রমে ৫৭ হাজার ৬৪৫ ও ৩৪ হাজার ৩৯৪ জন। মোট ভোটারের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মহানগরের। নৌকার প্রার্থী দিদারুল আলমের বাড়িও এখানে। তাই এ আসনে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এবার ঝুঁকি নিয়েছে আওয়ামী লীগ। সীতাকুণ্ডের প্রবীণ এমপি আবুল কাসেম মাস্টারকে বাদ দিয়ে এবার মনোনয়ন দিয়েছে দিদারুল আলমকে। বর্তমান এমপির সমর্থক ও নিজের ভোট ব্যাংককে এক সূত্রে গাঁথতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাকে। দিদারকে ভয় দেখাতে একাধিকবার হামলা করা হয়েছে তার নির্বাচনী প্রস্তুতি সভায়।
নৌকাকে বিজয়ী করতে একাগ্র দিদারুল আলম বলেন, 'প্রার্থী হিসেবে নবীন হলেও আমার নির্বাচনী গণসংযোগে থাকছেন এমপি আবুল কাসেম মাস্টারসহ আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতারা। আশা করছি, সীতাকুণ্ডে আবারও বিজয়ী হবে নৌকা।' তবে তার এ আশাকে নিরাশায় পরিণত করতে দিনরাত গণসংযোগ করে যাচ্ছেন জেপির অ আ ম হায়দার আলী চৌধুরী, ওয়ার্কার্স পার্টির দিদারুল আলম চৌধুরী ও জাসদের আ ফ ম মফিজুর রহমান।
অভিন্ন চিত্র দেখা যাচ্ছে মহানগরের কোতোয়ালি-বাকলিয়া আসনে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে এ আসনে এবার নির্বাচন করছেন না বর্তমান এমপি নুরুল ইসলাম বিএসসি। গ্যালারিতে দর্শক হিসেবে থেকেই তিনি উপভোগ করছেন এ আসনের নতুন প্রার্থী জাতীয় পার্টির জিয়াউদ্দিন বাবলুর খেলা। ভোটের মাঠে খেলছেন অপর তিন প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির আবু হানিফ, ন্যাপের আলী আহমদ নজির ও বিএনএফের আরিফ মঈনুদ্দিন।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, 'আমার মার্কা লাঙ্গল হলেও মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ সব নেতাকে নিয়েই গণসংযোগ করছি।'
জাসদের জসিম উদ্দিন ও জাতীয় পার্টির কামাল উদ্দিন চৌধুরী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে থাকলেও মহানগরের বন্দর-পতেঙ্গা আসনে কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে আছেন বর্তমান এমপি এমএ লতিফ। মহিউদ্দিন চৌধুরী ভোটের মাঠে না থাকায় লতিফ নৌকার পাল উড়াচ্ছেন খোশমেজাজে।
এমপি লতিফ বলেন, 'গতবারে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাচ্ছি আমি। আবার গত পাঁচ বছরে এলাকার মানুষের জন্য যা করেছি, সেটিও আছে আশীর্বাদ হিসেবে।
No comments