সৌদিতে বৈধ হওয়ার সুযোগ বাড়ল ২ মাস
সৌদি সরকার সে দেশের অবৈধ অভিবাসীদের
সাধারণ ক্ষমার আওতায় বৈধ হওয়ার সুযোগ আরও দুই মাস বাড়িয়েছে। এর আগে অবৈধ
অভিবাসীদের বৈধ হওয়ার ৭ মাস সময় বেঁধে দেওয়া হলেও অনেকেই বৈধ হতে পারেননি।
খবর ইউএনবি, বিডি ও বাংলা নিউজের।
শুক্রবার আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈধ হওয়ার জন্য এর আগে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সাত মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যেও যারা বৈধ কাগজপত্র সংগ্রহ করতে পারেননি, তাদের জন্যই এ ব্যবস্থা। সৌদি আরবের পাসপোর্ট দফতরের পরিচালক মেজর জেনারেল সুলেইমান আল ইয়াহিয়াকে উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি জানিয়েছে, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন নাইফ ১ মার্চের মধ্যে অবৈধ অভিবাসীদের নথিপত্র সংশোধনের কাজ শেষ করতে শ্রম মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।
নানা জটিলতার কারণে যে অভিবাসীদের কাগজপত্র বৈধ করার কাজ মাঝপথে আটকে গিয়েছিল, তাদের জন্য এ খবর স্বস্তি নিয়ে এসেছে বলে খবরে উল্লেখ করা হয়। তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরবে প্রবাসী কর্মীদের এক-চতুর্থাংশই বাংলাদেশি। তবে ২০০৯ সাল থেকে দেশটিতে বাংলাদেশিদের কাজের অনুমতিপত্র পরিবর্তনের সুযোগ বন্ধ থাকায় জনশক্তি রফতানি প্রায় বন্ধ রয়েছে।
এর আগে কর্তৃপক্ষ হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছিল, যেসব অবৈধ অভিবাসী নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক হবে, তারা এক লাখ সৌদি রিয়াল অর্থদ সহ দুই বছর কারাদ ভোগ করতে পারে।
বৈধ হওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সরকারের দেওয়া এই নির্দেশ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে অভিবাসী নাগরিকদের কর্মস্থল, বিভিন্ন মার্কেট ও রেস্টুরেন্টে বিশেষ পরিদর্শক দল পাঠায় সরকার।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, বেঁধে দেওয়া সাত মাস সময়ের মধ্যে ৪০ লাখেরও বেশি বিদেশি নাগরিক তাদের কাগজপত্র সংশোধন করে নিতে পেরেছেন। এ ছাড়া অবৈধ হয়ে যাওয়া ১০ লাখেরও বেশি বিদেশি নাগরিক সৌদি আরব ছেড়ে চলে গেছেন।
দেশটিতে বসবাসরত অর্ধেকেরও বেশি বিদেশি নাগরিক সৌদি সরকারের গৃহীত এই পদক্ষেপের সুফল ভোগ করছেন বলে জানায় দেশটির সরকার।
গত বছরের এপ্রিলে প্রথম দফায় ৩ মাসের সাধারণ ক্ষমার মেয়াদ ঘোষণা করা হয়। পরে জুলাইয়ে সাধারণ ক্ষমার মেয়াদ ৩ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
শুক্রবার আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈধ হওয়ার জন্য এর আগে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সাত মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যেও যারা বৈধ কাগজপত্র সংগ্রহ করতে পারেননি, তাদের জন্যই এ ব্যবস্থা। সৌদি আরবের পাসপোর্ট দফতরের পরিচালক মেজর জেনারেল সুলেইমান আল ইয়াহিয়াকে উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি জানিয়েছে, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন নাইফ ১ মার্চের মধ্যে অবৈধ অভিবাসীদের নথিপত্র সংশোধনের কাজ শেষ করতে শ্রম মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।
নানা জটিলতার কারণে যে অভিবাসীদের কাগজপত্র বৈধ করার কাজ মাঝপথে আটকে গিয়েছিল, তাদের জন্য এ খবর স্বস্তি নিয়ে এসেছে বলে খবরে উল্লেখ করা হয়। তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরবে প্রবাসী কর্মীদের এক-চতুর্থাংশই বাংলাদেশি। তবে ২০০৯ সাল থেকে দেশটিতে বাংলাদেশিদের কাজের অনুমতিপত্র পরিবর্তনের সুযোগ বন্ধ থাকায় জনশক্তি রফতানি প্রায় বন্ধ রয়েছে।
এর আগে কর্তৃপক্ষ হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছিল, যেসব অবৈধ অভিবাসী নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক হবে, তারা এক লাখ সৌদি রিয়াল অর্থদ সহ দুই বছর কারাদ ভোগ করতে পারে।
বৈধ হওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সরকারের দেওয়া এই নির্দেশ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে অভিবাসী নাগরিকদের কর্মস্থল, বিভিন্ন মার্কেট ও রেস্টুরেন্টে বিশেষ পরিদর্শক দল পাঠায় সরকার।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, বেঁধে দেওয়া সাত মাস সময়ের মধ্যে ৪০ লাখেরও বেশি বিদেশি নাগরিক তাদের কাগজপত্র সংশোধন করে নিতে পেরেছেন। এ ছাড়া অবৈধ হয়ে যাওয়া ১০ লাখেরও বেশি বিদেশি নাগরিক সৌদি আরব ছেড়ে চলে গেছেন।
দেশটিতে বসবাসরত অর্ধেকেরও বেশি বিদেশি নাগরিক সৌদি সরকারের গৃহীত এই পদক্ষেপের সুফল ভোগ করছেন বলে জানায় দেশটির সরকার।
গত বছরের এপ্রিলে প্রথম দফায় ৩ মাসের সাধারণ ক্ষমার মেয়াদ ঘোষণা করা হয়। পরে জুলাইয়ে সাধারণ ক্ষমার মেয়াদ ৩ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
No comments