দক্ষিণ সুদানে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু
দক্ষিণ সুদানে যুদ্ধরত দুই জাতিগত দল
যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে ইথিওপিয়ায় আলোচনায় বসেছে। শুক্রবার ইথিওপিয়ার রাজধানী
আদ্দিস আবাবায় দু'দলের নেতাদের মধ্যে প্রথম আলোচনা বৈঠক করার প্রক্রিয়া
শুরু হয়েছে। গত তিন সপ্তাহের জাতিগত দাঙ্গায় বিশ্বের নবীনতম এ দেশটিতে
হাজার হাজার লোক নিহত হয়। এর ফলে দেশটি একেবারে গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে
পেঁৗছে যায়। সমঝোতা বৈঠক শুরু হওয়ার পরও দেশটিতে এখনও সংঘাত অব্যাহত আছে।
সুদানে জাতিসংঘের সহায়তাবিষয়ক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা টোবি ল্যানজার সরকারি
সেনা ও বিদ্রোহীদের সাধারণ নাগরিকের জানমালের দিকে নজর রাখতে এবং তাদের
নিরাপদ থাকতে সাহায্য করার আহ্বান জানিয়েছেন। খবর :এএফপি, রয়টার্স।
ইথিওপিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। দু'দলকে বিভিন্ন ব্যাপারে একমত হতে সাহায্য করতে তাতে উপস্থিত রয়েছেন আঞ্চলিক সংস্থা ইস্ট আফ্রিকান ব্লক আইজিএডির নেতারা। সংঘর্ষ বন্ধ করতে সম্ভাব্য যে কোনো সমাধান খুঁজে পেতে তারা সহায়তা করবেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, শনিবারের আগে দু'দলের নেতাদের মধ্যে মুখোমুখি বৈঠক নাও হতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, 'আমরা বৈঠকে বসতে যাচ্ছি। কারণ, আমরা হানাহানি চাই না, শান্তি চাই।'
শান্তি আলোচনা সত্ত্বেও দক্ষিণ সুদানে লড়াই এখনও অব্যাহত রয়েছে। জাতিসংঘ সহায়তা-সংক্রান্ত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা টোবি ল্যানজার গতকাল শুক্রবার সতর্কতা উচ্চারণ করে বলেছেন, সেনা ও বিদ্রোহীদের অবশ্যই সাধারণ লোক ও সাহায্যকর্মীদের নিরাপত্তার দিকটি খেয়াল রাখতে হবে। এ ব্যাপারে তাদের ব্যর্থতা কিন্তু দেশটিকে সর্বাত্মক গৃহযুদ্ধের পথে নিয়ে যাবে।
আরও কর্মকর্তাকে সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র :সংঘাতের শুরুতেই দক্ষিণ সুদানে অবস্থানরত নিজেদের বেশ কিছু লোককে সরিয়ে নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল তারা আরও কিছু লোককে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। রাজধানী জুবায় মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশে আরও কিছু লোককে দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কারণ, দক্ষিণ সুদানে নিরাপত্তাজনিত শঙ্কা আরও বেড়েছে। যেসব মার্কিন নাগরিক এখানে অবস্থান করছেন, তাদের প্রতি দেশে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
ইথিওপিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। দু'দলকে বিভিন্ন ব্যাপারে একমত হতে সাহায্য করতে তাতে উপস্থিত রয়েছেন আঞ্চলিক সংস্থা ইস্ট আফ্রিকান ব্লক আইজিএডির নেতারা। সংঘর্ষ বন্ধ করতে সম্ভাব্য যে কোনো সমাধান খুঁজে পেতে তারা সহায়তা করবেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, শনিবারের আগে দু'দলের নেতাদের মধ্যে মুখোমুখি বৈঠক নাও হতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, 'আমরা বৈঠকে বসতে যাচ্ছি। কারণ, আমরা হানাহানি চাই না, শান্তি চাই।'
শান্তি আলোচনা সত্ত্বেও দক্ষিণ সুদানে লড়াই এখনও অব্যাহত রয়েছে। জাতিসংঘ সহায়তা-সংক্রান্ত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা টোবি ল্যানজার গতকাল শুক্রবার সতর্কতা উচ্চারণ করে বলেছেন, সেনা ও বিদ্রোহীদের অবশ্যই সাধারণ লোক ও সাহায্যকর্মীদের নিরাপত্তার দিকটি খেয়াল রাখতে হবে। এ ব্যাপারে তাদের ব্যর্থতা কিন্তু দেশটিকে সর্বাত্মক গৃহযুদ্ধের পথে নিয়ে যাবে।
আরও কর্মকর্তাকে সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র :সংঘাতের শুরুতেই দক্ষিণ সুদানে অবস্থানরত নিজেদের বেশ কিছু লোককে সরিয়ে নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল তারা আরও কিছু লোককে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। রাজধানী জুবায় মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশে আরও কিছু লোককে দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কারণ, দক্ষিণ সুদানে নিরাপত্তাজনিত শঙ্কা আরও বেড়েছে। যেসব মার্কিন নাগরিক এখানে অবস্থান করছেন, তাদের প্রতি দেশে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
No comments