ভারতে বন্যা-ভূমিধস-কেদারনাথে নিহতদের গণদাহ হবে
ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে বন্যা-ভূমিধসে
মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮২২ জনে দাঁড়িয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মৃতের সংখ্যা পাঁচ
হাজার ছাড়াতে পারে। এখনো আট হাজার মানুষ আটকা আছে। এ পর্যন্ত ৯৭ হাজার
মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃষ্টির কারণে গতকাল মঙ্গলবারও উদ্ধারকাজ বিঘি্নত হয়। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার গতকাল জানিয়েছে, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধার অভিযান শেষ হবে।
এদিকে গতকাল দুর্গত এলাকায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনার সময় একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ১৯ জন মারা গেছে।
রাজ্য পুলিশ জানিয়েছে, কেদারনাথে নিহত ব্যক্তিদের গণদাহ করা হবে। এরইমধ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়ছে। গতকাল কেদারনাথ মন্দিরের আশপাশ থেকে ১৪২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। সেখানে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বদ্রিনাথ মন্দির ও হারসিলে আটকা পড়া আট হাজার লোকজনকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। সোমবার রাতভর বৃষ্টি এবং সকালে আকাশ মেঘলা থাকায় উদ্ধার অভিযান দেরিতে শুরু হয়। আটকে পড়া লোকজনকে উদ্ধার করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নতুন করে বৃষ্টিতে ফের ভূমিধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সেনা সদস্যরা আটকে পড়া লোকজনকে খাবার ও ওষুধ সরবরাহ করেছেন। রাজ্যের কোথাও কোথাও গতকাল নতুন করে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। তেহরি জেলায় ভূমিধসে বেশ কয়েকজন মারা গেছে। ভূমিধসের কারণে ঋষিকেশ ও রুদ্রপ্রয়াগে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হয়। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টা উত্তরাকাশি, চামোলি ও দেরাদুনে ভারি বৃষ্টি হতে পারে। উদ্ধার অভিযান নির্বিঘ্ন করতে উত্তরাখণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের যাওয়ার অনুমতি না দিতে রাজ্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্দে।
উত্তরাখণ্ডের রাজ্যের দেরাদুনের জ্যেষ্ঠ এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কেদারনাথে নিহত ব্যক্তিদের গণদাহ করা হবে। এ জন্য এরইমধ্যে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম উত্তরাখণ্ডে জড়ো করা হচ্ছে। আগামী শনিবার পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। যাদের পরিচয় মেলেনি তাদের ছবি তুলে রাখা হবে। ডিএনএ নমুনাও সংগ্রহ করা হচ্ছে। সূত্র : পিটিআই।
এদিকে গতকাল দুর্গত এলাকায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনার সময় একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ১৯ জন মারা গেছে।
রাজ্য পুলিশ জানিয়েছে, কেদারনাথে নিহত ব্যক্তিদের গণদাহ করা হবে। এরইমধ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়ছে। গতকাল কেদারনাথ মন্দিরের আশপাশ থেকে ১৪২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। সেখানে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বদ্রিনাথ মন্দির ও হারসিলে আটকা পড়া আট হাজার লোকজনকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। সোমবার রাতভর বৃষ্টি এবং সকালে আকাশ মেঘলা থাকায় উদ্ধার অভিযান দেরিতে শুরু হয়। আটকে পড়া লোকজনকে উদ্ধার করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নতুন করে বৃষ্টিতে ফের ভূমিধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সেনা সদস্যরা আটকে পড়া লোকজনকে খাবার ও ওষুধ সরবরাহ করেছেন। রাজ্যের কোথাও কোথাও গতকাল নতুন করে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। তেহরি জেলায় ভূমিধসে বেশ কয়েকজন মারা গেছে। ভূমিধসের কারণে ঋষিকেশ ও রুদ্রপ্রয়াগে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হয়। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টা উত্তরাকাশি, চামোলি ও দেরাদুনে ভারি বৃষ্টি হতে পারে। উদ্ধার অভিযান নির্বিঘ্ন করতে উত্তরাখণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের যাওয়ার অনুমতি না দিতে রাজ্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্দে।
উত্তরাখণ্ডের রাজ্যের দেরাদুনের জ্যেষ্ঠ এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কেদারনাথে নিহত ব্যক্তিদের গণদাহ করা হবে। এ জন্য এরইমধ্যে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম উত্তরাখণ্ডে জড়ো করা হচ্ছে। আগামী শনিবার পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। যাদের পরিচয় মেলেনি তাদের ছবি তুলে রাখা হবে। ডিএনএ নমুনাও সংগ্রহ করা হচ্ছে। সূত্র : পিটিআই।
No comments