ক্ষমতায়ন- লিন্ডা কুরেটনসেরা সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের একজন
শুধু ইয়াহুর মারিসা মেয়ার বা ফেসবুকের
শেরিল স্যান্ডবার্গ নন, প্রযুক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে বা উঁচু পদে কাজ করছেন
এমন নারীর সংখ্যা বাড়ছে। নারী সফটওয়্যার প্রকৌশলীর সংখ্যা কম হতে পারে,
কিন্তু যাঁরা এ ক্ষেত্রে প্রবেশ করেছেন তাঁদের জন্য আকাশটাই বোধ হয় শেষ
সীমানা।
বড় প্রতিষ্ঠানে, বড় পদে নারীরা তো আছেনই, উদ্যোক্তা হিসেবেও সাফল্য পাচ্ছেন তাঁরা।
একজন প্রকৌশলীর কাছে স্বপ্নের চাকরি বলে মনে হতে পারে তাঁর কাজটা। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) সিআইও বা প্রধান তথ্য কর্মকর্তা পদে কাজ করেছেন লিন্ডা কুরেটন। তবে সেটা ছেড়ে নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করেছেন তিনি। এ বছর এপ্রিলে নাসা থেকে অবসর নিয়ে নিজের প্রযুক্তির প্রতিষ্ঠান মিউজ টেকনোলজিস চালু করেছেন। প্রযুক্তি বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া, পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কাজ করে এটি। মিউজ টেকনোলজিসে তিনি কাজ করছেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে।
২০০৯ সালে নাসায় যোগ দেন তিনি। নাসার মিশনগুলো যথাযথভাবে পরিচালনা করার জন্য প্রযুক্তিগত সমর্থন দেওয়া তাঁর কাজের অংশ ছিল। এর আগে তিনি নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের সিআইও হিসেবে কাজ করেন। এখানে তিনি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তরের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আর তার আগে একই পদে তিনি কাজ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব অ্যালকোহল, টোব্যাকো অ্যান্ড ফায়ারআর্মসে।
১৯৮০ সালে হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি পান তিনি। তাঁর মূল বিষয় ছিল গণিত। ১৯৯৪ সালে জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত গণিতবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ফলিত গণিতে পোস্ট মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৯৬ সালে। সংখ্যাতত্ত্ব বিষয়ে তাঁর গবেষণা প্রকাশিত হয় জার্নাল অব সাউন্ড অ্যান্ড ভাইব্রেশন-এ।
১৯৫৯ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে জন্ম নেওয়া লিন্ডা কুরেটন সফটওয়্যার প্রকৌশলী হিসেবে পেয়েছেন অনেকগুলো স্বীকৃতি। বিজনেস ইনসাইডার ২০১২ সালে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ২৫ জন নারী প্রকৌশলীর তালিকায় রেখেছে তাঁকে। লিন্ডা আরও পেয়েছেন আইটি সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট ফোরামের হেরিটেজ পুরস্কার (২০০৮), ইনফরমেশন উইক সাময়িকীর গভর্নমেন্ট সিআইও ৫০ (২০০৯), উইমেনস্ফিয়ার গ্লোবাল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ফর ইনোভেশন (২০১১) পুরস্কারসহ অনেকগুলো স্বীকৃতি।
স্বামী ডগলাস এফ কুরেটনের সঙ্গে বর্তমানে মেরিল্যান্ডে বসবাস করছেন বিশ্বখ্যাত এই নারী প্রকৌশলী।
গ্রন্থনা: রুহিনা তাসকিন
সূত্র: নাসা, উইকিপিডিয়া ও বিজনেস ইনসাইডার
একজন প্রকৌশলীর কাছে স্বপ্নের চাকরি বলে মনে হতে পারে তাঁর কাজটা। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) সিআইও বা প্রধান তথ্য কর্মকর্তা পদে কাজ করেছেন লিন্ডা কুরেটন। তবে সেটা ছেড়ে নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করেছেন তিনি। এ বছর এপ্রিলে নাসা থেকে অবসর নিয়ে নিজের প্রযুক্তির প্রতিষ্ঠান মিউজ টেকনোলজিস চালু করেছেন। প্রযুক্তি বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া, পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কাজ করে এটি। মিউজ টেকনোলজিসে তিনি কাজ করছেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে।
২০০৯ সালে নাসায় যোগ দেন তিনি। নাসার মিশনগুলো যথাযথভাবে পরিচালনা করার জন্য প্রযুক্তিগত সমর্থন দেওয়া তাঁর কাজের অংশ ছিল। এর আগে তিনি নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের সিআইও হিসেবে কাজ করেন। এখানে তিনি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তরের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আর তার আগে একই পদে তিনি কাজ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব অ্যালকোহল, টোব্যাকো অ্যান্ড ফায়ারআর্মসে।
১৯৮০ সালে হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি পান তিনি। তাঁর মূল বিষয় ছিল গণিত। ১৯৯৪ সালে জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত গণিতবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ফলিত গণিতে পোস্ট মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৯৬ সালে। সংখ্যাতত্ত্ব বিষয়ে তাঁর গবেষণা প্রকাশিত হয় জার্নাল অব সাউন্ড অ্যান্ড ভাইব্রেশন-এ।
১৯৫৯ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে জন্ম নেওয়া লিন্ডা কুরেটন সফটওয়্যার প্রকৌশলী হিসেবে পেয়েছেন অনেকগুলো স্বীকৃতি। বিজনেস ইনসাইডার ২০১২ সালে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ২৫ জন নারী প্রকৌশলীর তালিকায় রেখেছে তাঁকে। লিন্ডা আরও পেয়েছেন আইটি সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট ফোরামের হেরিটেজ পুরস্কার (২০০৮), ইনফরমেশন উইক সাময়িকীর গভর্নমেন্ট সিআইও ৫০ (২০০৯), উইমেনস্ফিয়ার গ্লোবাল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ফর ইনোভেশন (২০১১) পুরস্কারসহ অনেকগুলো স্বীকৃতি।
স্বামী ডগলাস এফ কুরেটনের সঙ্গে বর্তমানে মেরিল্যান্ডে বসবাস করছেন বিশ্বখ্যাত এই নারী প্রকৌশলী।
গ্রন্থনা: রুহিনা তাসকিন
সূত্র: নাসা, উইকিপিডিয়া ও বিজনেস ইনসাইডার
No comments