স্টাইল কোঁকড়া চুলের ছেলেটি by রয়া মুনতাসীর
মডেল জামসেদ। অনেকেই তাঁকে হয়তো দেখেছেন
রাস্তার বড় বড় বিলবোর্ডে, পত্রিকায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পণ্যের বিজ্ঞাপনে।
র্যাম্পেও যেমন কাজ করেন আবার সাধারণ বিজ্ঞাপনেও। আজকের অধুনায় থাকছে এই
মডেলের স্টাইল।
উচ্চতা ছয় ফুট দুই ইঞ্চি। প্রথম দেখাতেই
মনে হবে, বাহ্্ ছেলেটি তো বেশ লম্বা! চোখে চশমা, মাথাভর্তি কোঁকড়া চুল।
একটু এলোমেলোভাবেই থাকে সারাক্ষণ। অন্যের সামনে নিজেকে জাহির করার চেষ্টা
একেবারেই নেই। জিনস, টি-শার্ট আর চপ্পলেই খুঁজে পান আরাম। দেখতে সাধারণ
কিন্তু স্টাইলিশ—মডেল জামসেদের স্টাইলের মূলমন্ত্র এটাই।
মডেলিংয়ের কারণে সব ধরনের পোশাকই পরতে হয়। বিখ্যাত ডিজাইনাররা ঠিক করে দেন কোন ধরনের পোশাক পরতে হবে। তবে নিজস্ব স্টাইলটি তৈরি করেছেন জামসেদ নিজেই। পোশাক নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বেশ পছন্দ করেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্টাইলেও পরিবর্তন নিয়ে আসেন।
জামসেদ বলেন, ‘গরমে আরাম পাব এমন পোশাকই বেছে নিই প্রতিদিনের চলাফেরার জন্য। ব্র্যান্ডের প্রতি আমার বিশেষ ঝোঁক নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমার স্টাইলও পরিবর্তন হয়। আমার স্টাইলের সঙ্গে যায় বলে দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে বিবি রাসেলের ডিজাইন করা পোশাক পছন্দ করি।’
পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনুযায়ী পোশাক বেছে নেন জামসেদ। গরমের সময় আনুষ্ঠানিক দাওয়াতের জন্য বেছে নেন ফুলহাতা শার্টের ওপর কোটি, চাপা কাটের ফরমাল প্যান্ট, পায়ে থাকে মানানসই জুতা। শীতের সময় কোটির বদলে ব্লেজার বা স্যুট পরেন। এমনিতে কারও সঙ্গে দেখা করতে গেলে বা খুব বেশি আনুষ্ঠানিকতা না থাকলে ক্যাজুয়াল শার্ট বা সেমিফরমাল শার্টেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এই গরমের সময় পায়ের সঙ্গী হয় চপ্পল অথবা কাপড়ের তৈরি কনভার্স। আলমারিতে যত পাঞ্জাবি আছে সবই বিবি রাসেলের তৈরি করা। শুক্রবার পাঞ্জাবির সঙ্গে জিনসের প্যান্ট অথবা সালোয়ার পরেই ঘুরে বেড়ান বন্ধুদের আড্ডায় কিংবা দাওয়াতে। টি-শার্টে হালকা রংকেই প্রাধান্য দেন। তবে নীল ও সাদা রংটি পছন্দ হওয়ার সুবাদে বেশি পরা হয়। আইটি সার্ভিসেস সলিউশনভিত্তিক নিজস্ব প্রতিষ্ঠান জিটেক সল্যুশনসের বিভিন্ন কাজের সময়টিতেও বেছে নেন আরামদায়ক পোশাক।
প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করেন শতভাগ। সময় ও সুযোগ পেলেই সাইক্লিং, ট্রেকিং, মার্শাল আর্ট ও সার্ফিং করেন। এক বছরের বেশি সময় ধরে জামসেদের বাহন বলতে তাঁর মাউনটেন বাইকটিকেই বোঝেন। সাইকেল চালানোর সময় পূর্ণ সাবধানতা অবলম্বন করেন। মাথায় গিরো ব্র্যান্ডের হেলমেট আর হাতে নাইকির আর্ম স্লিভ। হাতের গ্লাভস, পায়ের ট্রাউজার পছন্দ হলেই হলো। কাঁধের ব্যাগটির পানির বোতলে লাগানো পাইপটি কাঁধের ওপর দিয়ে সামনে থাকে। ট্রেকিংয়ের সময় হালকা রঙের টি-শার্ট, দৌড়ানোর জুতা অথবা চপ্পল পরে নেন। কাঁধে থাকে ব্যাকপ্যাক। সংগ্রহে আছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ। বেশির ভাগই এ দেশ থেকে কেনা।
পোশাক ও জুতার ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডের পেছনে ছোটেন না। ঢাকার বঙ্গবাজার ও ঢাকা কলেজের উল্টো দিকের সারি সারি দোকান থেকেই মূলত কেনাকাটার পর্ব সেরে ফেরেন। মজা করে বলেন, ‘রপ্তানির কারণে এসব দোকানের পোশাকগুলোই তো কিছুদিন পর আমেরিকা আর ইউরোপে জনপ্রিয়তা পায়। এ জন্যই এখান থেকে বেশি কেনাকাটা করি।’ সংগ্রহের ঘড়িগুলোর মধ্যে আছে ফাস্ট ট্র্যাক, কেনেথ কোর আনলিস্টেড, ক্রিডেন্স, ক্যাসিও ও আরমান্ড বাসি। সুগন্ধির মধ্যে পছন্দ করেন কুল ওয়াটার, ডেভিড বেকহাম, আজারো ও ডিজেল।
মডেলিংয়ের কারণে সব ধরনের পোশাকই পরতে হয়। বিখ্যাত ডিজাইনাররা ঠিক করে দেন কোন ধরনের পোশাক পরতে হবে। তবে নিজস্ব স্টাইলটি তৈরি করেছেন জামসেদ নিজেই। পোশাক নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বেশ পছন্দ করেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্টাইলেও পরিবর্তন নিয়ে আসেন।
জামসেদ বলেন, ‘গরমে আরাম পাব এমন পোশাকই বেছে নিই প্রতিদিনের চলাফেরার জন্য। ব্র্যান্ডের প্রতি আমার বিশেষ ঝোঁক নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমার স্টাইলও পরিবর্তন হয়। আমার স্টাইলের সঙ্গে যায় বলে দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে বিবি রাসেলের ডিজাইন করা পোশাক পছন্দ করি।’
পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনুযায়ী পোশাক বেছে নেন জামসেদ। গরমের সময় আনুষ্ঠানিক দাওয়াতের জন্য বেছে নেন ফুলহাতা শার্টের ওপর কোটি, চাপা কাটের ফরমাল প্যান্ট, পায়ে থাকে মানানসই জুতা। শীতের সময় কোটির বদলে ব্লেজার বা স্যুট পরেন। এমনিতে কারও সঙ্গে দেখা করতে গেলে বা খুব বেশি আনুষ্ঠানিকতা না থাকলে ক্যাজুয়াল শার্ট বা সেমিফরমাল শার্টেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এই গরমের সময় পায়ের সঙ্গী হয় চপ্পল অথবা কাপড়ের তৈরি কনভার্স। আলমারিতে যত পাঞ্জাবি আছে সবই বিবি রাসেলের তৈরি করা। শুক্রবার পাঞ্জাবির সঙ্গে জিনসের প্যান্ট অথবা সালোয়ার পরেই ঘুরে বেড়ান বন্ধুদের আড্ডায় কিংবা দাওয়াতে। টি-শার্টে হালকা রংকেই প্রাধান্য দেন। তবে নীল ও সাদা রংটি পছন্দ হওয়ার সুবাদে বেশি পরা হয়। আইটি সার্ভিসেস সলিউশনভিত্তিক নিজস্ব প্রতিষ্ঠান জিটেক সল্যুশনসের বিভিন্ন কাজের সময়টিতেও বেছে নেন আরামদায়ক পোশাক।
প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করেন শতভাগ। সময় ও সুযোগ পেলেই সাইক্লিং, ট্রেকিং, মার্শাল আর্ট ও সার্ফিং করেন। এক বছরের বেশি সময় ধরে জামসেদের বাহন বলতে তাঁর মাউনটেন বাইকটিকেই বোঝেন। সাইকেল চালানোর সময় পূর্ণ সাবধানতা অবলম্বন করেন। মাথায় গিরো ব্র্যান্ডের হেলমেট আর হাতে নাইকির আর্ম স্লিভ। হাতের গ্লাভস, পায়ের ট্রাউজার পছন্দ হলেই হলো। কাঁধের ব্যাগটির পানির বোতলে লাগানো পাইপটি কাঁধের ওপর দিয়ে সামনে থাকে। ট্রেকিংয়ের সময় হালকা রঙের টি-শার্ট, দৌড়ানোর জুতা অথবা চপ্পল পরে নেন। কাঁধে থাকে ব্যাকপ্যাক। সংগ্রহে আছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ। বেশির ভাগই এ দেশ থেকে কেনা।
পোশাক ও জুতার ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডের পেছনে ছোটেন না। ঢাকার বঙ্গবাজার ও ঢাকা কলেজের উল্টো দিকের সারি সারি দোকান থেকেই মূলত কেনাকাটার পর্ব সেরে ফেরেন। মজা করে বলেন, ‘রপ্তানির কারণে এসব দোকানের পোশাকগুলোই তো কিছুদিন পর আমেরিকা আর ইউরোপে জনপ্রিয়তা পায়। এ জন্যই এখান থেকে বেশি কেনাকাটা করি।’ সংগ্রহের ঘড়িগুলোর মধ্যে আছে ফাস্ট ট্র্যাক, কেনেথ কোর আনলিস্টেড, ক্রিডেন্স, ক্যাসিও ও আরমান্ড বাসি। সুগন্ধির মধ্যে পছন্দ করেন কুল ওয়াটার, ডেভিড বেকহাম, আজারো ও ডিজেল।
No comments