‘রাজনৈতিক অধিকারের নামে সহিংসতা’ বন্ধ নয় কেন
রাজনৈতিক অধিকারের নামে অব্যাহত সহিংসতা
বন্ধে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না স্বরাষ্ট্র সচিবের কাছে তা জানতে চেয়েছে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ। এক আবেদনের শুনানি শেষে বুধবার হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক নিজামুল হক ও জাফর আহমেদের অবকাশকালীন বেঞ্চ এই আদেশ দেয়।
একই
আদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে সংসদের ভেতরে ও বাইরে আওয়ামী লীগ
সভানেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন এবং তাদের নেতৃত্বাধীন জোটের মধ্যে সংলাপের
নির্দেশ কেন দেয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়।
আওয়ামী
লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারন খালেদা জিয়া এবং স্বরাষ্ট্র
সচিবসহ বিবাদীদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে এ আদেশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও আবেদনকারী ইউনুস আলী আকন্দ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান।
গত ১৪ মার্চ হাইকোটের্র সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. মো. ইউনুস আলী আকন্দ। ওই আবেদনে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে স্থাপিত গণজাগরণ মঞ্চ বন্ধেরও নির্দেশনা চাওয়া হয়।
আবেদনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট, নির্বাচন কমিশন (ইসি), বাংলাদেশ সরকার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বিবাদী করা হয়।
একইসঙ্গে এই রিটের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত হরতাল, অবরোধ এবং বিশৃঙ্খলা থেকে বিরত থাকতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আদালতের নির্দেশনা দেওয়ার আর্জি জানানো হয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও আবেদনকারী ইউনুস আলী আকন্দ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান।
গত ১৪ মার্চ হাইকোটের্র সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. মো. ইউনুস আলী আকন্দ। ওই আবেদনে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে স্থাপিত গণজাগরণ মঞ্চ বন্ধেরও নির্দেশনা চাওয়া হয়।
আবেদনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট, নির্বাচন কমিশন (ইসি), বাংলাদেশ সরকার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বিবাদী করা হয়।
একইসঙ্গে এই রিটের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত হরতাল, অবরোধ এবং বিশৃঙ্খলা থেকে বিরত থাকতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আদালতের নির্দেশনা দেওয়ার আর্জি জানানো হয়।
No comments