গুঞ্জনে কান দিতে মানা সীমানার by কামরুজ্জামান মিলু
সময়টা ভালো যাচ্ছে মডেল ও অভিনেত্রী রিশতা লাবণী সীমানার। ২০০৬ সালে লাক্স
চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় সেরা দশে উঠে আসার পর তার আর পিছন ফিরে
তাকাতে হয়নি।
বর্তমানে হাতে বেশ কিছু নাটকের কাজ। এইতো ২৬ মার্চ
থেকে ১ এপ্রিল রাঙামাটির বিভিন্ন লোকেশনে একটি ধারাবাহিকের শুটিং এ ব্যস্ত
সময় পার হচ্ছে তার। নাটকের নাম ‘মেঘের খেয়া’। এ নাটকে সীমানা ‘খুশি’
চরিত্রে অভিনয় করছেন। নাটকটি পরিচালনা করছেন সৈয়দ আওলাদ।
এ নাটকটি
নিয়ে সীমানা বাংলানিউজকে বলেন, ‘আওলাদ ভাইয়ের `গুলশান এভিনিউ`তে অভিনয়
করছি। তার কাজের ধরণ আমার ভাল লাগে। তিনি আমাকে তার পরবর্তী নাটকে অভিনয়ের
প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি ভীষণ খুশি। চরিত্রটিও আমার জন্য নতুন এবং অবশ্যই
চ্যালেঞ্জের। এখানে আমার বিপরীতে অভিনয় করছেন তানভীর।’
সীমানা অভিনীত বর্তমানে প্রায় দশটির মত ধারাবাহিক নাটক বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচার হচ্ছে।এর মধ্যে রয়েছে-`পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে`, `কবিরাজ গোলাপশাহ`, `অগ্নিপথ`, `অন্য রঙের ঢাকা`, বংশাল টু বারিধারা` ইত্যাদি।
এ নাটকগুলো নিয়ে সীমানা বললেন, ‘ আমি সবসময়ই ভালো গল্প খুঁজি। ভালো কাজের জন্য ভালো চরিত্রে অভিনয় করার চেষ্টা করি।বর্তমানে প্রচার হওয়া প্রত্যেকটি নাটকের গল্পে আমার চরিত্র স্বতন্ত্র্য।’
সীমানা বর্তমানে দীপু হাজরার নতুন ধারাবাহিক ‘থ্রি কমরেডস’ , সুন বড়ুয়ার ‘সংসূত্র’, আক্তারুজ্জামান তুহিনের ‘মুসাফিরখানা’সহ বেশ কিছু নতুন কাজে হাত দিয়েছেন।
এসব নাটকের মধ্যে মুসাফিরখানা ধারাবাহিক নাটকে একটি পরিবারের পালিত মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে সীমানাকে।
তবে বর্তমান সময়ে নাটকের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও সালাউদ্দিন লাভলুর হাত ধরে অভিনয়ে আসা সীমানার।
এ বিষয়ে সীমানা বলেন, ‘লাভলু ভাই পরিচালিত ‘কলেজ স্টুডেন্ট’ নাটকে চঞ্চল ভাইয়ের সাথে আমর অভিনয় দর্শকরা আজও বলে। আমি লাভলু ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞ।‘
নাটকের পাশাপাশি বেশকিছু বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেছেন সীমানা। এরমধ্যে- ইস্পাহানী মির্জাপুর চা, অটবি ফার্নিচার, গ্রামীণফোন, প্রাণ লেমন, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী, লিফান মটর সাইকেল ও সর্বশেষ বোটানিক অ্যারোমার বিজ্ঞাপনগুলো সীমানাকে এনে দেয় আরো জনপ্রিয়তা।
বর্তমানে শুধু শুটিং আর শুটিং, সীমানার দম ফেলারও সময় নেই। ছোটবেলা থেকে নাচতে নাচতে ২০০৬ সালে লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এরপরই তৌকির আহমেদ পরিচালিত `দারুচিনি দ্বীপ` চলচ্চিত্রেই অভিনয়ে অভিষেক ঘটে। এরপর সীমানা ঝড় তোলেন মডেলিংয়ে।
চলচ্চিত্র দিয়ে শুরু হলেও অভিনয় জীবনের সাত বছর পরও আর কেন নতুন চলচ্চিত্রে দেখ যায় নাই কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে সীমানা বললেন, ‘ ভালো গল্প ও মনের মত চরিত্র খুঁজছি। যেসব চরিত্র মানুষের মনে জায়গা করে নিবে সেরকম চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। সেরকম গল্পে কাজ করার এখনও সুযোগ হয়ে উঠে নাই। তবে আমি ভালো গল্পের চলচ্চিত্রে অভিনয় করার জন্য অপেক্ষায় আছি।’
সীমানার বাবা সিকান্দার অালী একজন পুলিশ অফিসার ও মা নাজনীন আলী একজন গৃহিনী। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে সীমানাই বড়। ছোট বোন রোমানা ও ভাই শেনাজ দুজনই পড়াশুনা করছেন।
সীমানা স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ (অনার্স কোর্স) শেষ করেছেন।
এবার আসি ভিন্ন প্রসঙ্গে। সম্প্রতি সুফি ঘরানার গায়ক পারভেজের সঙ্গে আপনার প্রেমের গুঞ্জন শুনা যায়, এর সত্যতা কতটুকু?
এ সম্পর্কে সীমানা বলেন, `গুঞ্জনে কান দেবেন না। আমি খুব সংসারী মেয়ে হতে চাই।বিয়ের পর সুন্দর করে সংসার করতে চাই। আর পরিবার যার সঙ্গে বিয়ে দেবে তার সঙ্গেই ঘর বাঁধবো।`
সীমানা অভিনীত বর্তমানে প্রায় দশটির মত ধারাবাহিক নাটক বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচার হচ্ছে।এর মধ্যে রয়েছে-`পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে`, `কবিরাজ গোলাপশাহ`, `অগ্নিপথ`, `অন্য রঙের ঢাকা`, বংশাল টু বারিধারা` ইত্যাদি।
এ নাটকগুলো নিয়ে সীমানা বললেন, ‘ আমি সবসময়ই ভালো গল্প খুঁজি। ভালো কাজের জন্য ভালো চরিত্রে অভিনয় করার চেষ্টা করি।বর্তমানে প্রচার হওয়া প্রত্যেকটি নাটকের গল্পে আমার চরিত্র স্বতন্ত্র্য।’
সীমানা বর্তমানে দীপু হাজরার নতুন ধারাবাহিক ‘থ্রি কমরেডস’ , সুন বড়ুয়ার ‘সংসূত্র’, আক্তারুজ্জামান তুহিনের ‘মুসাফিরখানা’সহ বেশ কিছু নতুন কাজে হাত দিয়েছেন।
এসব নাটকের মধ্যে মুসাফিরখানা ধারাবাহিক নাটকে একটি পরিবারের পালিত মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে সীমানাকে।
তবে বর্তমান সময়ে নাটকের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও সালাউদ্দিন লাভলুর হাত ধরে অভিনয়ে আসা সীমানার।
এ বিষয়ে সীমানা বলেন, ‘লাভলু ভাই পরিচালিত ‘কলেজ স্টুডেন্ট’ নাটকে চঞ্চল ভাইয়ের সাথে আমর অভিনয় দর্শকরা আজও বলে। আমি লাভলু ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞ।‘
নাটকের পাশাপাশি বেশকিছু বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেছেন সীমানা। এরমধ্যে- ইস্পাহানী মির্জাপুর চা, অটবি ফার্নিচার, গ্রামীণফোন, প্রাণ লেমন, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী, লিফান মটর সাইকেল ও সর্বশেষ বোটানিক অ্যারোমার বিজ্ঞাপনগুলো সীমানাকে এনে দেয় আরো জনপ্রিয়তা।
বর্তমানে শুধু শুটিং আর শুটিং, সীমানার দম ফেলারও সময় নেই। ছোটবেলা থেকে নাচতে নাচতে ২০০৬ সালে লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এরপরই তৌকির আহমেদ পরিচালিত `দারুচিনি দ্বীপ` চলচ্চিত্রেই অভিনয়ে অভিষেক ঘটে। এরপর সীমানা ঝড় তোলেন মডেলিংয়ে।
চলচ্চিত্র দিয়ে শুরু হলেও অভিনয় জীবনের সাত বছর পরও আর কেন নতুন চলচ্চিত্রে দেখ যায় নাই কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে সীমানা বললেন, ‘ ভালো গল্প ও মনের মত চরিত্র খুঁজছি। যেসব চরিত্র মানুষের মনে জায়গা করে নিবে সেরকম চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। সেরকম গল্পে কাজ করার এখনও সুযোগ হয়ে উঠে নাই। তবে আমি ভালো গল্পের চলচ্চিত্রে অভিনয় করার জন্য অপেক্ষায় আছি।’
সীমানার বাবা সিকান্দার অালী একজন পুলিশ অফিসার ও মা নাজনীন আলী একজন গৃহিনী। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে সীমানাই বড়। ছোট বোন রোমানা ও ভাই শেনাজ দুজনই পড়াশুনা করছেন।
সীমানা স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ (অনার্স কোর্স) শেষ করেছেন।
এবার আসি ভিন্ন প্রসঙ্গে। সম্প্রতি সুফি ঘরানার গায়ক পারভেজের সঙ্গে আপনার প্রেমের গুঞ্জন শুনা যায়, এর সত্যতা কতটুকু?
এ সম্পর্কে সীমানা বলেন, `গুঞ্জনে কান দেবেন না। আমি খুব সংসারী মেয়ে হতে চাই।বিয়ের পর সুন্দর করে সংসার করতে চাই। আর পরিবার যার সঙ্গে বিয়ে দেবে তার সঙ্গেই ঘর বাঁধবো।`
No comments