মধুচন্দ্রিমার অপেক্ষায় ড্রিমগার্ল কন্যা এষা
অপেক্ষা আর বেশি দিনের নয়৷ কারণ আগামী শুক্রবার, মানে ২৯ জুন অবশেষে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর বড় মেয়ে এষা দেওল৷ পাত্র? বান্দ্রার ব্যবসায়ী ভারত তখতানি৷ হ্যাঁ, আবারো বিয়ের ফুল ফুটছে বলিউডে৷ আর এবার সংসার পাততে চলেছেন এষা দেওল৷ তাও আবার প্রেমের বিয়ে৷
আসলে এষা-ভারতের প্রেমকাহিনী বেশ কিছু দিনের৷ তবে ‘টেল মিও খুদা’ ছবিটি শেষ করার পরপরই বিয়ের পিড়িতে বসার সিদ্ধান্ত নেন ধর্মেন্দ্র তনয়া৷ বলা বাহুল্য, ভাই সানি ও ববি দেওল'ও এষার এই সিদ্ধান্তে মহা খুশি৷
বিয়ে চলতি মাসে হলেও, গত ১২ ফেব্রুয়ারি জুহুতে নিজেদের বাংলো বাড়িতে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানের মধ্যেই আংটিবদল বা ‘এনগেজমেন্ট' অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়ে গেছে৷ তাই যেন আর তর সইছে না এষার৷ নিজের কন্ঠেই তিনি জানান দিয়েছেন যে, মধুচন্দ্রিমার জন্য আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছেন তিনি৷
সেই যাই হোক, প্রথমে তো বিয়ে৷ তারপরে না ‘হানিমুন’! শোনা যাচ্ছে, ২৯ জুন ভারতের বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের একটি মন্দিরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন এষা এবং ভারত৷ আর পরের দিন হবে অভ্যর্ত্থনা বা ‘রিসেপশন’৷
বিয়ের দিন খুব বেশি লোকজন ডাকা না হলেও, রিসেপশনের দিন নাকি অতিথি আপ্যায়নের এলাহি বন্দোবস্ত করা হয়েছে শহরের অদূরে একটি পাঁচতারা হোটেলে৷ একদিনের ‘ড্রিম গার্ল', আজকের হবু শাশুড়ি হেমা জানিয়েছেন, ‘‘আমরা একইসঙ্গে খুশি এবং উত্তেজিত৷ আয়োজন-প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে৷ আর মন্দিরে বিয়ে আমরাই চেয়েছি৷ ৩০ জুন আমরা রিসেপশন দিচ্ছি৷ তাতে আমরা শুধু মানুষের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা চাই৷'”
এখন মধুরেণ সমাপয়েতের অপেক্ষা...। সূত্র: পিটিআই।
বিয়ে চলতি মাসে হলেও, গত ১২ ফেব্রুয়ারি জুহুতে নিজেদের বাংলো বাড়িতে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানের মধ্যেই আংটিবদল বা ‘এনগেজমেন্ট' অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়ে গেছে৷ তাই যেন আর তর সইছে না এষার৷ নিজের কন্ঠেই তিনি জানান দিয়েছেন যে, মধুচন্দ্রিমার জন্য আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছেন তিনি৷
সেই যাই হোক, প্রথমে তো বিয়ে৷ তারপরে না ‘হানিমুন’! শোনা যাচ্ছে, ২৯ জুন ভারতের বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের একটি মন্দিরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন এষা এবং ভারত৷ আর পরের দিন হবে অভ্যর্ত্থনা বা ‘রিসেপশন’৷
বিয়ের দিন খুব বেশি লোকজন ডাকা না হলেও, রিসেপশনের দিন নাকি অতিথি আপ্যায়নের এলাহি বন্দোবস্ত করা হয়েছে শহরের অদূরে একটি পাঁচতারা হোটেলে৷ একদিনের ‘ড্রিম গার্ল', আজকের হবু শাশুড়ি হেমা জানিয়েছেন, ‘‘আমরা একইসঙ্গে খুশি এবং উত্তেজিত৷ আয়োজন-প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে৷ আর মন্দিরে বিয়ে আমরাই চেয়েছি৷ ৩০ জুন আমরা রিসেপশন দিচ্ছি৷ তাতে আমরা শুধু মানুষের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা চাই৷'”
এখন মধুরেণ সমাপয়েতের অপেক্ষা...। সূত্র: পিটিআই।
No comments