বেল-পিটারসেনে পিষ্ট ভারত
পরিসংখ্যান বলছে, উইকেটে একজনের সঙ্গ বেশ পছন্দ অন্যজনের। চলতি সিরিজে যেন আরও বেশি মানিকজোড় হয়ে উঠেছেন ইয়ান বেল ও কেভিন পিটারসেন। কালকের সকালটা সম্ভাবনা নিয়ে এসেছিল ভারতের জন্য। কিন্তু সব সম্ভাবনা উবে গেছে বেল-পিটারসেনের ব্যাটে। দুজনের আরেকটি রেকর্ড জুটিতে পিষ্ট ভারতীয় বোলিং। সিরিজে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন দুজনই। তুলে নিয়েছেন সিরিজে দুজনের টানা তৃতীয় সেঞ্চুরি জুটি।
দিন শেষে ইংল্যান্ডের রান ৩ উইকেটে ৪৫৭। ১৬তম সেঞ্চুরি করা বেলের চোখ এখন ডাবল সেঞ্চুরিতে। খেলছেন ১৮১ রান নিয়ে। চা-বিরতির পর প্রথম বলেই পিটারসেন তুলে নিয়েছিলেন ১৯তম টেস্ট সেঞ্চুরি। ১৭৫ রানের মাথায় তাঁকে অবশ্য ফিরিয়েছেন সুরেশ রায়না। তবে তাঁর ফেরার আগে তৃতীয় উইকেটে একটা রেকর্ডও হয়ে গেছে ইংল্যান্ডের। ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ অবিচ্ছিন্ন ৩৫০ রানের জুটি গড়েন দুজন। শুধু তা-ই নয়, এটা যেকোনো উইকেটে ইংল্যান্ডের সপ্তম বৃহত্তম জুটিও।
বৃষ্টিতে প্রথম দিন মাত্র এক সেশন খেলা হওয়ার পর কালকের রৌদ্রোজ্জ্বল সকাল সত্যিই আলোর রেখা দেখিয়েছিল ভারতকে। আগের দিন নির্বিষ মনে হওয়া বোলিং আক্রমণ হঠাৎ করেই যেন জ্বলে ওঠে। অ্যালিস্টার কুককে দিনের পঞ্চম বলেই তুলে নেন ইশান্ত শর্মা। দিনের প্রথম রানের দেখা পেতে ইংল্যান্ডকে অপেক্ষা করতে হয় ২৪ বল। আঁটসাঁট বোলিংয়ে হাঁসফাঁস করে শ্রীশান্তের অনেক বাইরের বলে ব্যাট ছুঁইয়ে ফিরে গেছেন স্ট্রাউস। কাল ৩২ বল খেলে আর ২ রান করতে পেরেছেন ইংলিশ অধিনায়ক। প্রথম সেশনে ২৫ ওভারে মাত্র ৫১ তোলে ইংল্যান্ড।
ভারতীয়দের সাজানো বাগান দ্বিতীয় সেশনেই এলোমেলো করে দেন পিটারসেন। প্রথম সেশনে অস্বস্তিতে থাকা বেলও খুঁজে পান নিজেকে। সঙ্গে ভারতীয় বোলারদের অনুপ্রেরণাহীন বোলিং তো ছিলই। লাঞ্চের পর প্রথম ঘণ্টায়ই ৮৪ রান তুলে নেন এই দুজন। বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান করেছেন পিটারসেন, ফিফটি তুলে নিয়েছেন ৬২ বলে। বেল খেলেছেন নিজের মতোই, বাজে বলকে দিয়েছেন উপযুক্ত শাস্তি। একসময় দুজনের রানের চাকাও ছুটছিল সমান গতিতে। দুজনেরই রান যখন ৭২, রুদ্র প্রতাপ সিংকে টানা দুটো চার মেরে এগিয়ে যান বেল। পরে পিটারসেনকে ৮১-তে রেখে ১৮১ বলে তুলে নেন নিজের সেঞ্চুরি। পিটারসেন চা-বিরতিতে যান ৯৮ রান নিয়ে। এই ইনিংসের আগে দুজনের সর্বশেষ ৯ জুটি—২৮৬, ৪৪, ৩৪, ৪০, ৭০, ১১৬, ৭১, ১১০, ১৬২!
চা-বিরতির এক ওভার আগে নতুন বল নেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। এই নতুন বলটিই এখন ভারতীয়দের ভরসা। এক ইশান্ত শর্মা মাঝেমধ্যে যা একটু অস্বস্তিতে ফেলেছেন, এ ছাড়া বেল-পিটারসেনের বিপক্ষে অসহায়ই মনে হয়েছে ভারতীয় বোলারদের! ওয়েবসাইট।
গড়
এই ইনিংসে ৬৬ করলেই ব্যাটিং গড় ৫০ হয়ে যেত কুকের। কুক না পারলেও সেঞ্চুরি করে ব্যাটিং গড় আবার ৫০-এর ওপর নিয়ে গেছেন পিটারসেন!
দিন শেষে ইংল্যান্ডের রান ৩ উইকেটে ৪৫৭। ১৬তম সেঞ্চুরি করা বেলের চোখ এখন ডাবল সেঞ্চুরিতে। খেলছেন ১৮১ রান নিয়ে। চা-বিরতির পর প্রথম বলেই পিটারসেন তুলে নিয়েছিলেন ১৯তম টেস্ট সেঞ্চুরি। ১৭৫ রানের মাথায় তাঁকে অবশ্য ফিরিয়েছেন সুরেশ রায়না। তবে তাঁর ফেরার আগে তৃতীয় উইকেটে একটা রেকর্ডও হয়ে গেছে ইংল্যান্ডের। ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ অবিচ্ছিন্ন ৩৫০ রানের জুটি গড়েন দুজন। শুধু তা-ই নয়, এটা যেকোনো উইকেটে ইংল্যান্ডের সপ্তম বৃহত্তম জুটিও।
বৃষ্টিতে প্রথম দিন মাত্র এক সেশন খেলা হওয়ার পর কালকের রৌদ্রোজ্জ্বল সকাল সত্যিই আলোর রেখা দেখিয়েছিল ভারতকে। আগের দিন নির্বিষ মনে হওয়া বোলিং আক্রমণ হঠাৎ করেই যেন জ্বলে ওঠে। অ্যালিস্টার কুককে দিনের পঞ্চম বলেই তুলে নেন ইশান্ত শর্মা। দিনের প্রথম রানের দেখা পেতে ইংল্যান্ডকে অপেক্ষা করতে হয় ২৪ বল। আঁটসাঁট বোলিংয়ে হাঁসফাঁস করে শ্রীশান্তের অনেক বাইরের বলে ব্যাট ছুঁইয়ে ফিরে গেছেন স্ট্রাউস। কাল ৩২ বল খেলে আর ২ রান করতে পেরেছেন ইংলিশ অধিনায়ক। প্রথম সেশনে ২৫ ওভারে মাত্র ৫১ তোলে ইংল্যান্ড।
ভারতীয়দের সাজানো বাগান দ্বিতীয় সেশনেই এলোমেলো করে দেন পিটারসেন। প্রথম সেশনে অস্বস্তিতে থাকা বেলও খুঁজে পান নিজেকে। সঙ্গে ভারতীয় বোলারদের অনুপ্রেরণাহীন বোলিং তো ছিলই। লাঞ্চের পর প্রথম ঘণ্টায়ই ৮৪ রান তুলে নেন এই দুজন। বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান করেছেন পিটারসেন, ফিফটি তুলে নিয়েছেন ৬২ বলে। বেল খেলেছেন নিজের মতোই, বাজে বলকে দিয়েছেন উপযুক্ত শাস্তি। একসময় দুজনের রানের চাকাও ছুটছিল সমান গতিতে। দুজনেরই রান যখন ৭২, রুদ্র প্রতাপ সিংকে টানা দুটো চার মেরে এগিয়ে যান বেল। পরে পিটারসেনকে ৮১-তে রেখে ১৮১ বলে তুলে নেন নিজের সেঞ্চুরি। পিটারসেন চা-বিরতিতে যান ৯৮ রান নিয়ে। এই ইনিংসের আগে দুজনের সর্বশেষ ৯ জুটি—২৮৬, ৪৪, ৩৪, ৪০, ৭০, ১১৬, ৭১, ১১০, ১৬২!
চা-বিরতির এক ওভার আগে নতুন বল নেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। এই নতুন বলটিই এখন ভারতীয়দের ভরসা। এক ইশান্ত শর্মা মাঝেমধ্যে যা একটু অস্বস্তিতে ফেলেছেন, এ ছাড়া বেল-পিটারসেনের বিপক্ষে অসহায়ই মনে হয়েছে ভারতীয় বোলারদের! ওয়েবসাইট।
গড়
এই ইনিংসে ৬৬ করলেই ব্যাটিং গড় ৫০ হয়ে যেত কুকের। কুক না পারলেও সেঞ্চুরি করে ব্যাটিং গড় আবার ৫০-এর ওপর নিয়ে গেছেন পিটারসেন!
No comments