‘জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে এই বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’
‘জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে এই বৈঠক একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
গতকাল শুক্রবার দুপুরে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সঙ্গে দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির রুদ্ধদ্বার বৈঠকের পর একজন শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা এ কথা বলেন। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সু চির এটাই ছিল প্রথম বৈঠক।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, রাজধানী নেপিডোতে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। তবে কী নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে, তা জানা যায়নি।
মিয়ানমারে বিরোধীদের সঙ্গে সরকারের সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটা এক অভিনব ঘটনা। বিশেষ করে, যেসব শীর্ষ সেনা কর্মকর্তা বছরের পর বছর ধরে সু চিকে গৃহবন্দী রেখেছেন, তাঁদের একজনের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন তিনি।
প্রেসিডেন্টের প্রধান রাজনৈতিক উপদেষ্টা কো কো হেলেইং এই বৈঠককে জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেন।
বিগত দুই দশকের মধ্যে প্রথম সাধারণ নির্বাচনের পর গত মার্চে থেইন সেইনের নেতৃত্বে একটি বেসামরিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন সামরিক জান্তা। সাবেক এই জেনারেল জান্তা সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
গত নভেম্বরে সাধারণ নির্বাচনের পর মুক্তি দেওয়া হয় সু চিকে। ওই নির্বাচনে জয়ী হয় সেনাসমর্থিত রাজনৈতিক জোট। সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) এর আগে ১৯৯০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে ব্যাপক ভোটে বিজয়ী হয়। তবে এনএলডির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি সামরিক সরকার। এর পর থেকে গত দুই দশকের মধ্যে প্রায় ১৩ বছর বন্দী ছিলেন সু চি।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সঙ্গে দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির রুদ্ধদ্বার বৈঠকের পর একজন শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা এ কথা বলেন। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সু চির এটাই ছিল প্রথম বৈঠক।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, রাজধানী নেপিডোতে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। তবে কী নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে, তা জানা যায়নি।
মিয়ানমারে বিরোধীদের সঙ্গে সরকারের সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটা এক অভিনব ঘটনা। বিশেষ করে, যেসব শীর্ষ সেনা কর্মকর্তা বছরের পর বছর ধরে সু চিকে গৃহবন্দী রেখেছেন, তাঁদের একজনের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন তিনি।
প্রেসিডেন্টের প্রধান রাজনৈতিক উপদেষ্টা কো কো হেলেইং এই বৈঠককে জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেন।
বিগত দুই দশকের মধ্যে প্রথম সাধারণ নির্বাচনের পর গত মার্চে থেইন সেইনের নেতৃত্বে একটি বেসামরিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন সামরিক জান্তা। সাবেক এই জেনারেল জান্তা সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
গত নভেম্বরে সাধারণ নির্বাচনের পর মুক্তি দেওয়া হয় সু চিকে। ওই নির্বাচনে জয়ী হয় সেনাসমর্থিত রাজনৈতিক জোট। সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) এর আগে ১৯৯০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে ব্যাপক ভোটে বিজয়ী হয়। তবে এনএলডির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি সামরিক সরকার। এর পর থেকে গত দুই দশকের মধ্যে প্রায় ১৩ বছর বন্দী ছিলেন সু চি।
No comments