ভারতের গ্রামাঞ্চলে নারী ও পুরুষের বৈষম্য বাড়ছে
ভারতের গ্রামাঞ্চলে জনসংখ্যায় নারী ও পুরুষের মধ্যে বৈষম্য বাড়ছে। গত শুক্রবার প্রকাশিত আদমশুমারির নতুন তথ্য অনুযায়ী পুরুষের চেয়ে নারীশিশুর হার কম। গত শুক্রবার স্বরাষ্ট্রসচিব আর কে সিং প্রকাশিত আদমশুমারিবিষয়ক সাম্প্রতিক তথ্যে এ কথা জানা যায়। নারীর চেয়ে পুরুষশিশু অধিক পছন্দনীয় হওয়ায় নারীশিশুর হার কমছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের গ্রামাঞ্চলে ছয় বছরের নিচে প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে মাত্র ৯১৯ জন নারী রয়েছে। ২০০১ সালে প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে নারী ছিল ৯৩৪ জন। ছেলেসন্তানের আশায় ভারতের শহরগুলোতে ভ্রূণ নষ্ট করা অনেকটা স্বাভাবিক নিয়মে পরিণত হয়েছে। প্রযুক্তি সহজলভ্য হওয়ায় এই প্রবণতা গ্রামেও ছড়িয়ে পড়েছে। শহরাঞ্চলে বর্তমানে এক হাজার পুরুষের বিপরীতে ৯০২ জন নারী রয়েছে। ২০০১ সালে এই অনুপাত ছিল প্রতি হাজারে ৯০৬ জন। জাতীয় পর্যায়ে ভারতে প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে নারীর সংখ্যা ৯১৪ জন।
ব্রিটিশ চিকিৎসা সাময়িকী ল্যানসেট-এর ২০০৬ সালের সমীক্ষা অনুযায়ী, ভারতে অনেক নারী স্বামী বা পরিবারের চাপে ভ্রূণ নষ্ট করে ফেলেন। অথচ দেশটিতে এ কাজ আইনত নিষিদ্ধ।
প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের গ্রামাঞ্চলে ছয় বছরের নিচে প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে মাত্র ৯১৯ জন নারী রয়েছে। ২০০১ সালে প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে নারী ছিল ৯৩৪ জন। ছেলেসন্তানের আশায় ভারতের শহরগুলোতে ভ্রূণ নষ্ট করা অনেকটা স্বাভাবিক নিয়মে পরিণত হয়েছে। প্রযুক্তি সহজলভ্য হওয়ায় এই প্রবণতা গ্রামেও ছড়িয়ে পড়েছে। শহরাঞ্চলে বর্তমানে এক হাজার পুরুষের বিপরীতে ৯০২ জন নারী রয়েছে। ২০০১ সালে এই অনুপাত ছিল প্রতি হাজারে ৯০৬ জন। জাতীয় পর্যায়ে ভারতে প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে নারীর সংখ্যা ৯১৪ জন।
ব্রিটিশ চিকিৎসা সাময়িকী ল্যানসেট-এর ২০০৬ সালের সমীক্ষা অনুযায়ী, ভারতে অনেক নারী স্বামী বা পরিবারের চাপে ভ্রূণ নষ্ট করে ফেলেন। অথচ দেশটিতে এ কাজ আইনত নিষিদ্ধ।
No comments