ব্রেগার নিয়ন্ত্রণ নিতে লড়ছে লিবিয়ার বিদ্রোহীরা
পশ্চিমা শক্তিগুলোর কাছ থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার পর সরকারবিরোধী লড়াইয়ে নতুন করে উজ্জীবিত হয়েছে লিবিয়ার বিদ্রোহীরা। পুনরায় ব্রেগা শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার লক্ষ্যে গত শুক্রবার রাতে তাদের যোদ্ধারা প্রতিরোধ ভেঙে ওই শহরে ঢুকে পড়ে।
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে শুক্রবারের বৈঠকে লিবিয়ার বিদ্রোহীদের স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় পশ্চিমা শক্তিগুলো। এর ফলে পশ্চিমা দেশগুলোতে লিবীয় সরকারের যেসব অর্থ জব্দ রয়েছে, এখন তা বিদ্রোহীদের পাওয়ার পথ উন্মুক্ত হলো।
বিদ্রোহীদের মুখপাত্র মোহাম্মদ জাওয়ি গতকাল শনিবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, গাদ্দাফি বাহিনীর প্রতিরোধ ভেঙে তাঁদের একটি ছোট দল শুক্রবার রাতে উত্তর দিক দিয়ে ব্রেগা শহরে ঢুকতে সক্ষম হয়। পরে অবশ্য দলটি একটু পিছিয়ে এসে আবার নতুন করে আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
মোহাম্মদ জাওয়ি বলেন, ‘শিগগিরই আমরা ব্রেগার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারব।’
বিদ্রোহী যোদ্ধাদের একটি দল ব্রেগা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ১২ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থান করছে। অন্য দলটি রয়েছে পূর্ব দিকে। শহরের কেন্দ্রভাগ থেকে তারা আছে ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে। ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শহরের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগে তারা গাদ্দাফি বাহিনীর পেতে রাখা শত শত মাইন অপসারণের চেষ্টা করছে।
জাওয়ি বলেন, গাদ্দাফির সেনারা সব শহরের কেন্দ্রভাগে অবস্থান করছে বলে মনে হচ্ছে। তারা নতুন করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে।
ব্রেগার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারলে বিদ্রোহীদের মনোবল অনেক বাড়বে। একই সঙ্গে সেখানকার তেলসম্পদ যদি অক্ষত থাকে, তাহলে এতে তাদের আর্থিক অবস্থানও মজবুত হবে।
এদিকে পশ্চিমাঞ্চলীয় পাহাড়ি শহর বির ঘানামেও গতকাল সকালে দুই পক্ষের প্রচণ্ড সংঘর্ষ বেধেছে। সকাল থেকে বন্দুকযুদ্ধ ও ভারী গোলার শব্দ পাওয়া যেতে থাকে বলে সেখান থেকে রয়টার্সের একজন সাংবাদিক জানান।
বির ঘানাম শহরের উপকণ্ঠে অবস্থান করছে বিদ্রোহী যোদ্ধারা। রাজধানী ত্রিপোলি থেকে এটাই তাদের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান। সেখান থেকে রাজধানীর দূরত্ব ৮০ কিলোমিটার।
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে শুক্রবারের বৈঠকে লিবিয়ার বিদ্রোহীদের স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় পশ্চিমা শক্তিগুলো। এর ফলে পশ্চিমা দেশগুলোতে লিবীয় সরকারের যেসব অর্থ জব্দ রয়েছে, এখন তা বিদ্রোহীদের পাওয়ার পথ উন্মুক্ত হলো।
বিদ্রোহীদের মুখপাত্র মোহাম্মদ জাওয়ি গতকাল শনিবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, গাদ্দাফি বাহিনীর প্রতিরোধ ভেঙে তাঁদের একটি ছোট দল শুক্রবার রাতে উত্তর দিক দিয়ে ব্রেগা শহরে ঢুকতে সক্ষম হয়। পরে অবশ্য দলটি একটু পিছিয়ে এসে আবার নতুন করে আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
মোহাম্মদ জাওয়ি বলেন, ‘শিগগিরই আমরা ব্রেগার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারব।’
বিদ্রোহী যোদ্ধাদের একটি দল ব্রেগা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ১২ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থান করছে। অন্য দলটি রয়েছে পূর্ব দিকে। শহরের কেন্দ্রভাগ থেকে তারা আছে ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে। ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শহরের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগে তারা গাদ্দাফি বাহিনীর পেতে রাখা শত শত মাইন অপসারণের চেষ্টা করছে।
জাওয়ি বলেন, গাদ্দাফির সেনারা সব শহরের কেন্দ্রভাগে অবস্থান করছে বলে মনে হচ্ছে। তারা নতুন করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে।
ব্রেগার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারলে বিদ্রোহীদের মনোবল অনেক বাড়বে। একই সঙ্গে সেখানকার তেলসম্পদ যদি অক্ষত থাকে, তাহলে এতে তাদের আর্থিক অবস্থানও মজবুত হবে।
এদিকে পশ্চিমাঞ্চলীয় পাহাড়ি শহর বির ঘানামেও গতকাল সকালে দুই পক্ষের প্রচণ্ড সংঘর্ষ বেধেছে। সকাল থেকে বন্দুকযুদ্ধ ও ভারী গোলার শব্দ পাওয়া যেতে থাকে বলে সেখান থেকে রয়টার্সের একজন সাংবাদিক জানান।
বির ঘানাম শহরের উপকণ্ঠে অবস্থান করছে বিদ্রোহী যোদ্ধারা। রাজধানী ত্রিপোলি থেকে এটাই তাদের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান। সেখান থেকে রাজধানীর দূরত্ব ৮০ কিলোমিটার।
No comments