তুরস্কে আল-কায়েদার ১৪ সদস্য অভিযুক্ত
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার ১৪ জন সন্দেহভাজন সদস্যকে গত শুক্রবার অভিযুক্ত করেছেন তুরস্কের একটি আদালত। তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় মার্কিন দূতাবাসে হামলার ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
তুরস্কের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে গতকাল শনিবার জানানো হয়, ওই ১৪ জনকে অভিযুক্ত করে বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে রাখার আদেশ দেন আদালত।
এ ঘটনায় অপর এক ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গত মঙ্গলবার ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের তুরস্ক সফরের সময় নাশকতা ঘটানোর পরিকল্পনা করেছিল। গতকাল ইস্তাম্বুলে তুরস্কের নেতাদের সঙ্গে হিলারি ক্লিনটনের বৈঠক করার কথা।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, ছয় মাস কড়া নজরদারির পর মূল হোতাসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে নিরাপত্তা বাহিনী। মূল হোতাকে শুধু ‘সিআই’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আঙ্কারার কাছেই একটি বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই বাড়ি থেকে ৭০০ কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া দুটি রাইফেল ও বেশ কিছু গুলিও উদ্ধার করা হয়। সিআই তুরস্কের বাইরে কোথাও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ নেন।
ইস্তাম্বুলে ২০০২ সালের নভেম্বরে কয়েকটি আত্মঘাতী হামলার পর থেকে পুলিশ আল-কায়েদার সদস্যদের গ্রেপ্তারে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় ৬৩ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে ২০০৭ সালে সাত ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
তুরস্কের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে গতকাল শনিবার জানানো হয়, ওই ১৪ জনকে অভিযুক্ত করে বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে রাখার আদেশ দেন আদালত।
এ ঘটনায় অপর এক ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গত মঙ্গলবার ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের তুরস্ক সফরের সময় নাশকতা ঘটানোর পরিকল্পনা করেছিল। গতকাল ইস্তাম্বুলে তুরস্কের নেতাদের সঙ্গে হিলারি ক্লিনটনের বৈঠক করার কথা।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, ছয় মাস কড়া নজরদারির পর মূল হোতাসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে নিরাপত্তা বাহিনী। মূল হোতাকে শুধু ‘সিআই’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আঙ্কারার কাছেই একটি বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই বাড়ি থেকে ৭০০ কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া দুটি রাইফেল ও বেশ কিছু গুলিও উদ্ধার করা হয়। সিআই তুরস্কের বাইরে কোথাও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ নেন।
ইস্তাম্বুলে ২০০২ সালের নভেম্বরে কয়েকটি আত্মঘাতী হামলার পর থেকে পুলিশ আল-কায়েদার সদস্যদের গ্রেপ্তারে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় ৬৩ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে ২০০৭ সালে সাত ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
No comments