জাপানের পুনর্গঠনে ১৫ হাজার কোটি ডলার খরচ হতে পারে
জাপানে ভূমিকম্প-পরবর্তী পুনর্গঠনে আগামী পাঁচ বছরে ১৫ হাজার ২০০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ হতে পারে। ভূমিকম্প-পরবর্তী পুনর্গঠন পরিকল্পনার খসড়ায় এ কথা বলা হয়েছে। গতকাল শনিবার আশাহি পত্রিকার প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
খসড়ায় সৌর ও বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের উন্নতির কথা বলা হয়েছে। ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে জাপানের ফুকুশিমার দাইচি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর পরমাণু বিদ্যুৎ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মোহভঙ্গ ঘটে। এ পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষ বিকল্প জ্বালানির কথা ভাবতে বাধ্য হচ্ছে। চলতি মাসেই ভূমিকম্প-পরবর্তী পুনর্গঠনের রূপরেখা প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে সরকার।
আশাহি পত্রিকা জানায়, খসড়া পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী পাঁচ বছরে পুনর্গঠন কাজে ১২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার থেকে ১৫ হাজার ২০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। এ ছাড়া খসড়ায় বিপর্যয়কবলিত এলাকায় কয়েকটি বড় ধরনের সৌরবিদ্যুৎ ও বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কথা বলা হয়।
পত্রিকার খবরে আরও বলা হয়, পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অর্থায়নের জন্য সুনির্দিষ্ট কর বাড়ানোর কথা রূপরেখায় বলা হয়নি।
খসড়ায় সৌর ও বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের উন্নতির কথা বলা হয়েছে। ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে জাপানের ফুকুশিমার দাইচি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর পরমাণু বিদ্যুৎ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মোহভঙ্গ ঘটে। এ পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষ বিকল্প জ্বালানির কথা ভাবতে বাধ্য হচ্ছে। চলতি মাসেই ভূমিকম্প-পরবর্তী পুনর্গঠনের রূপরেখা প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে সরকার।
আশাহি পত্রিকা জানায়, খসড়া পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী পাঁচ বছরে পুনর্গঠন কাজে ১২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার থেকে ১৫ হাজার ২০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। এ ছাড়া খসড়ায় বিপর্যয়কবলিত এলাকায় কয়েকটি বড় ধরনের সৌরবিদ্যুৎ ও বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কথা বলা হয়।
পত্রিকার খবরে আরও বলা হয়, পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অর্থায়নের জন্য সুনির্দিষ্ট কর বাড়ানোর কথা রূপরেখায় বলা হয়নি।
No comments