ইন্দোনেশিয়ায় বাড়িঘর থেকে সরে গেছে পাঁচ হাজার মানুষ
ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসি দ্বীপের মাউন্ট লোকন আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হওয়ার পর আশপাশের এলাকা থেকে চার হাজার ৮০০ জনেরও বেশি মানুষ বাড়িঘর থেকে সরে গেছে। গতকাল শনিবার একজন কর্মকর্তা এ কথা জানান।
বৃহস্পতিবার মাউন্ট লোকন আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। অগ্ন্যুৎপাতের কারণে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। গতকাল আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত ছাই দুই হাজার ৬০০ ফুট ওপরে ওঠে।
ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো পুরও নুগরোহো বলেন, বাড়িঘর থেকে সরে যাওয়া লোকজনকে আটটি কেন্দ্রে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় কেউ মারা যায়নি। তিনি বলেন, বিভিন্ন কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া লোকজনকে নানাভাবে সহায়তা করছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা। তাদের মধ্যে ৩৫ হাজার ডলার বিতরণ করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে মাউন্ট লোকন অন্যতম। ১৯৯১ সালে এ আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে একজন সুইস পর্যটক মারা যান।
জাভার মাউন্ট মেরাপি ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। গত বছর এ আগ্নেয়গিরি থেকে পরপর কয়েকটি অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় ৩৫০ জনেরও বেশি লোক প্রাণ হারায়।
বৃহস্পতিবার মাউন্ট লোকন আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। অগ্ন্যুৎপাতের কারণে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। গতকাল আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত ছাই দুই হাজার ৬০০ ফুট ওপরে ওঠে।
ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো পুরও নুগরোহো বলেন, বাড়িঘর থেকে সরে যাওয়া লোকজনকে আটটি কেন্দ্রে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় কেউ মারা যায়নি। তিনি বলেন, বিভিন্ন কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া লোকজনকে নানাভাবে সহায়তা করছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা। তাদের মধ্যে ৩৫ হাজার ডলার বিতরণ করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে মাউন্ট লোকন অন্যতম। ১৯৯১ সালে এ আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে একজন সুইস পর্যটক মারা যান।
জাভার মাউন্ট মেরাপি ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। গত বছর এ আগ্নেয়গিরি থেকে পরপর কয়েকটি অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় ৩৫০ জনেরও বেশি লোক প্রাণ হারায়।
No comments